ললিতা রায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎জীবনী: সম্প্রসারণ
→‎জীবনী: সম্প্রসারণ
২০ নং লাইন:
 
ললিতা রায়ের মৃত্যুর তারিখ অজানা।
 
==প্রভাব ও উত্তরাধিকার==
সাম্প্রতিক বছরগুলিতে, ব্রিটিশ ঐতিহাসিক এবং কর্মীরা ললিতা রায় সহ ব্রিটিশ মহিলাদের ভোটাধিকার আন্দোলনকে বৃহত্তর স্বীকৃতি দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। ব্রিটিশ সাম্রাজ্য এবং ভারতীয় উপমহাদেশের ঐতিহাসিক ডাঃ সুমিতা মুখোপাধ্যায় নারীর ভোটাধিকার আন্দোলনের স্মৃতিচারণা করেন এবং ১৯১৮ খ্রিস্টাব্দের জনগণের প্রতিনিধিত্ব আইনের মাধ্যমে সেইসময় কিছু মহিলাকে যুক্তরাজ্যে যে ভোট দেওয়ার অধিকার দেওয়া হয়েছিল, সেই ঘটনার শতবর্ষ পূর্তি উপলক্ষে ২০১৮ খ্রিস্টাব্দে ভারতীয় মহিলাদের অবদানের কথা তুলে ধরেন। তিনি যুক্তি দিয়ে বলেন যে, পশ্চিমের জনপ্রিয় বিশ্বাস ভারতীয় মহিলাদের অবদানকে উপেক্ষা করেছে। ডাঃ মুখোপাধ্যায় প্রধানত ভারতীয় ভোটাধিকার প্রচারক ও আন্দোলনকারীদের ভূমিকার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করেছেন। তিনি বলেন- ''ভারতীয় উপমহাদেশে একটি উচ্চ পর্যায়ের নারী ভোটাধিকার আন্দোলন ছিল এবং এই মহিলারা আন্তর্জাতিকভাবে অন্যান্য ভোটাধিকার প্রচারকদের সাথে বিশ্বব্যাপী নেটওয়ার্ক তৈরি করতে পেরেছিল।''
 
২০১৮-এর এপ্রিল মাসে লন্ডনের পার্লামেন্ট স্কয়ারে মিলিসেন্ট ফসেট মূর্তির নিচে একটি চূড়া তৈরি করা হয়। সেখানে [[রাণী ভিক্টোরিয়া]] সহ ভারতীয় বংশদ্ভুত সোফিয়া দুলীপ সিং এবং ললিতা রায়ের চিত্রাঙ্কন করা হয়। একই বছরে, হ্যামারস্মিথ টাউন হলে একটি প্রদর্শনী মঞ্চস্থ হয়েছিল যাতে ভোটাধিকার আন্দোলনে ললিতা রায়ের অবদানকে একটি শিল্পকর্মের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়।
 
==তথ্যসূত্র==