চিত্তরঞ্জন রেলইঞ্জিন কারখানা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Abdullah8031 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
Abdullah8031 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
৩ নং লাইন:
'''চিত্তরঞ্জন রেলইঞ্জিন কারখানা''' বা '''চিত্তরঞ্জন লোকোমোটিভ ওয়ার্কস''' [[ভারত|ভারতের]] একটি ইলেকট্রিক লোকোমোটিভ নির্মাণ কারখানা। এটি বিশ্বের বৃহত্তম লোকোমোটিভ উৎপাদক কারখানাগুলির অন্যতম। <ref>http://www.indiacatalog.com/profiles/tourism/chittaranjan_locomotive_works.html</ref><ref>http://pib.nic.in/feature/feyr98/fe1198/f1311982.html</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি |ইউআরএল=http://www.ananthapuri.com/article.asp?title=Trains-in-India&id=40 |সংগ্রহের-তারিখ=১৫ জুলাই ২০০৯ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20100117232405/http://ananthapuri.com/article.asp?title=Trains-in-India&id=40 |আর্কাইভের-তারিখ=১৭ জানুয়ারি ২০১০ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>
 
১৯৪৭ সালে স্থাপিত এই কারখানাটি ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামী [[চিত্তরঞ্জন দাশ|চিত্তরঞ্জন দাশের]] নামাঙ্কিত। [[পশ্চিমবঙ্গ]] রাজ্যের সীমান্তবর্তী অঞ্চলে অবস্থিত এই কারখানাটি [[ঝাড়খণ্ড]] রাজ্যের [[মিহিজাম|মিহিজাম রেলস্টেশনের]] নিকটবর্তী। ফ্যাক্টরিটিকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা ১৮.৩৪ বর্গকিলোমিটারের চিত্তরঞ্জন টাউনশিপে ১৯১ কিলোমিটার রাস্তা, ৪৩টি স্কুল, ৯,১৩১টি কর্মচারী আবাসন, আটটি ক্লিনিক (একটি ২০০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল সহ) ও সাতটি বাজার রয়েছে। টাউনশিপটি নির্মাণ করতে খরচ হয় চোদ্দো কোটি [[ভারতীয় টাকা|টাকা]]। বর্তমানে শহরের জনসংখ্যা ৪৫,৯২৫<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি |ইউআরএল=http://www.censusindia.net/results/town.php?stad=A&state5=999 |সংগ্রহের-তারিখ=১৬ জুন ২০০৪ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20040616075334/http://www.censusindia.net/results/town.php?stad=A&state5=999 |আর্কাইভের-তারিখ=১৬ জুন ২০০৪ |অকার্যকর-ইউআরএল=না }}</ref> ১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি, যেদিন ভারতে প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়, সেই দিনই [[নর্থ ব্রিটিশ লোকোমোটিভ কোম্পানি]]র সহযোগিতায় বাষ্পীয় ইঞ্জিন উৎপাদন শুরু করে এই কারখানা। সেই বছরই ১ নভেম্বর [[ভারতের রাষ্ট্রপতি]] [[রাজেন্দ্র প্রসাদ]] আনুষ্ঠানিকভাবে কোম্পানির প্রথম স্টিম ইঞ্জিনটি স্বাধীনতা সংগ্রামী দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের নামে উৎসর্গ করেন। স্থানীয় মিহিজাম স্টেশনটির নাম বদলে রাখা হয় চিত্তরঞ্জন। ১৯৬৮ সালের পর থেকে এই কোম্পানি ডিজেল-হাইড্রলিক লোকোমোটিভ উৎপাদন শুরু করে। পরে ১৯৭৩ ও ১৯৯৪ সালে যথাক্রমে স্টিম ও ডিজেল লোকোমোটিভ উৎপাদন বন্ধ করে দেওয়া হয়। সেই থেকে এই কোম্পানিতে কেবলমাত্র ইলেকট্রিক রেল ইঞ্জিনই তৈরি করা হয়। বর্তমানে এটি ভারতের একমাত্র সরকারি ইলেকট্রো লোকো উৎপাদন কারখানা। কারখানাকেন্দ্রিক টাউনশিপ চিত্তরঞ্জন উচ্চ প্রাচীর ও তিনটি প্রধান ফটক দ্বারা বেষ্টিত। শহরের সুরক্ষায় মোতায়েন থাকে রেলওয়ে প্রোটেকশন ফোর্স (আরপিএফ), স্পেশাল রেলওয়ে প্রোটেকশন ফোর্স ও পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ।
== তথ্যসূত্র ==
<references/>