যে{{কাজ চলছে/উইকি লাভস উইমেন ২০২১}}কোন পরিস্থিতিতে মহিলারা ইমাম হিসেবে কাজ করতে পারে, অর্থাৎ সালাতে (জামাতে) একটি জামাতের নেতৃত্ব দিতে পারে সে বিষয়ে মুসলমানদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে। 'অর্থোডক্স অবস্থান' হল যে মহিলারা নামাজের নেতৃত্ব দিতে পারেপারবে না, যা সমাজে পুরুষ এবং মহিলাদের বিভিন্ন ভূমিকা গ্রহণেরগ্রহণকে দ্বারাসমর্থন সমর্থনযোগ্য।করে। খুব অল্প সংখ্যক ইসলামী চিন্তাধারাচিন্তাধারার প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেখানে নারীরা তারাবীহ (Ramadanচ্ছিক রমজানের ঐচ্ছিক নামাজ) বা শুধুমাত্র নিকটাত্মীয়দের নিয়ে গঠিত জামাতের জন্যইমামতি ব্যতিক্রমকরতে পারবেন তা সমর্থন করে। মহিলারাসমাজের অন্যান্যসকল ক্ষেত্রে নারীরা তাদের যোগ্যতায় নেতা, শিক্ষক, চিকিৎসক, আইনবিদ, এবং কর্তৃপক্ষ হিসাবে সাফল্যের সাথে কাজ করছেন তবে ইসলামী গোঁড়ামি থেকে বিচ্যুত হচ্ছেন না কারণআইনে নারীদের কখনোই পণ্ডিতশিক্ষক, ওলামাচিকিৎসক, আইনবিদ, মুফতি, প্রচারক, ধর্মপ্রচারক বা আধ্যাত্মিক গাইডধর্মপ্রচারক হতে বাধা দেওয়া হয়নি। ইসলামী বিজ্ঞানেরবিজ্ঞানে মহিলানারী শিক্ষক মাস্টারদেরদিয়ে পুরুষদের শিক্ষা দেওয়ার দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে।
Orতিহাসিকভাবেঐতিহাসিকভাবে, কিছু সম্প্রদায় মহিলাদের ইমাম হিসাবে কাজ করার জন্য গ্রহণযোগ্য বলে মনে করেছে। এটি শুধুমাত্র প্রাথমিক ইসলামের আরবকেন্দ্রস্থল কেন্দ্রস্থলেআরবে নয়, সাম্প্রতিকবরং শতাব্দীবর্তমান ধরেশতাব্দীতে চীনেচীনেও, যেখানে মহিলাদের মসজিদ গড়ে উঠেছিল। একবিংশপশ্চিমা শতাব্দীতেবিশ্ব বিতর্কএবং পুনরায়যৌনতা সক্রিয়পুনর্বিবেচনা করাকরে হয়েছেএকবিংশ কারণশতাব্দীতে পশ্চিমএ এবংবিতর্ক বিশ্বপুনরায় যৌনতাসক্রিয় পুনর্বিবেচনাকরা করে।হয়েছে। ''নারীরা কংগ্রেসেরজামাতের নামাজের নেতৃত্ব দিতে পারে না এমন সিদ্ধান্তের সমালোচকরা যুক্তি দেখিয়েছেন যে, কোরানের আত্মা এবং একটি দাইফ (দুর্বল) হাদিসের চিঠি (মোহাম্মদের কথা) ইঙ্গিত দেয় যে মহিলাদের মিশ্র নেতৃত্ব দিতে সক্ষম হওয়া উচিত (যদিও সন্তান ) সেক্স-বিচ্ছিন্ন মণ্ডলীর বিপরীতে মণ্ডলী, এবং তারা প্রস্তাব করে যে এই অনুশীলনের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার উৎপত্তি মধ্যযুগীয় পরিবেশে যৌনতা থেকে এবং ধর্মীয় গ্রন্থের ভুল পিতৃতান্ত্রিক ব্যাখ্যা থেকে, বরং "প্রকৃত ইসলাম" এর চেতনা থেকে। [1]থেকে''। যারা এই যুক্তিগুলির উত্তর দেয় তারা সাধারণত উল্লেখ করে যে ইসলামের নারী বৃত্তি এবং আইনী বিধিবিধানের দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে এবং তারা দাবি করে যে অন্যান্য ধর্মের মতো ইসলামে কখনও পুরুষ শাসিত বিচারপতিদের শ্রেণী ছিল না। তারা আরও পরামর্শ দেয় যে যারা কংগ্রেসনাল প্রার্থনার মহিলা নেতৃত্বকে সমর্থন করে তাদের যুক্তিগুলি প্রায়ই ইসলামিক বৃত্তির পুরো ইতিহাসকে পিতৃতান্ত্রিকতা বা যৌনতার ব্যাপক অভিযোগের সমালোচনা করে বরং আইনশাস্ত্রের পদ্ধতি বা পূর্ববর্তী আইনী মতামতের দিকে ইঙ্গিত করে, বিশেষত পূর্ববর্তী বিধানের ভিত্তি হিসাবে সমস্ত বিচার ব্যবস্থা, এবং অনেক ওজন বহন করে যখন আইনবিদরা নতুন রায় বিবেচনা করছেন।
