স্নায়ুকোষ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩১ নং লাইন:
 
==== অ্যাক্সন ====
কোষদেহ থেকে উৎপন্ন বেশ লম্বা ও শাখাবিহীন তন্তুটির নাম অ্যাক্সন। অ্যাক্সনের চারদিকে চ্যাপ্টা সোয়ান কোষ নির্মিত পাতলা আবরণকে নিউরিলেমা বলে। নিউরিলেমা পরিবেষ্টিত অ্যাক্সনকে স্নায়ুতন্তু বলে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে নিউরিলেমা ও অ্যাক্সনের মধ্যবর্তী অঞ্চলে স্নেহপদার্থের একটি স্তর থাকে। এ স্তরটিকে মায়েলিন (Myelin sheath) আবরণ বলে। নির্দিষ্ট দূরত্ব অন্তর অন্তর অ্যাক্সনে কিছু সংকুচিত অঞ্চল দেখতে পাওয়া যায়, একে র‌্যানভিয়ার-এর পর্ব (Node of Ranvier) বলে। অ্যাক্সনের মূল অক্ষের আবরণীকে এক্সোলেমা বলে। অ্যাক্সনের শেষ প্রান্ত বিভক্ত হয়ে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র শাখা সৃষ্টি করে, সেগুলোকে টেলোডেনড্রিয়া বা প্রান্তবুরুশ বলে। টেলোডেনড্রিয়ার শেষ প্রান্তের স্ফীত অংশের নাম সিন্যাপটিকসাইন্যাপটিক নব। পরপর দুটো নিউরনেরনিউরোনের প্রথমটার অ্যাক্সন এবং পরেরটার ডেনড্রাইটের মধ্যে একটি স্নায়ুসন্ধি গঠিত হয়, একে সিন্যাপস[[সাইন্যাপস]] বলে। অ্যাক্সন লম্বায় এক মিটারের বেশি হতে পারে।
বহুসংখ্যক নিউরণনিউরোন মিলিত হয়ে একটি স্নায়ুটিস্যুস্নায়ুকলা (Nerve Tissue) গঠিত হয়।
 
নিউরন বা স্নায়ুকোষ তথা স্নায়ুকলার (Nervous Tissue) কাজ :