সোনার তরী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
ওয়াসিম ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
১৬ নং লাইন:
১৮৯১ থেকে ১৯০১ সালের মধ্যবর্তী সময়কাল পর্যন্ত রবীন্দ্রনাথ [[শিলাইদহ|শিলাইদহের কুঠিবাড়িতে]] অবস্থান করেন। তখন তিনি যে সমস্ত বিখ্যাত কাব্য রচনা করেন সেগুলোর মধ্যে "সোনার তরী" অন্যতম। বাংলা ও বাঙালীর জীবনের নানা অপরূপ কাহিনী এবং কবির আত্ম অহমিকা থেকে মুক্তির আকাঙ্ক্ষা থেকেই "সোনার তরী" কাব্যের জন্ম।<ref name=":1" />
== সোনার তরী কবিতাই রবীনদ্রনাথ এর ==
== মুল বক্তব্ব ==
"সোনার তরী" কাব্যে এসে কবির মানবপ্রীতি নতুন মাত্রা পায়। এতে বাংলার বৃহত্তর জনজীবনের প্রতি আকর্ষণ লক্ষ্যনীয়। এ পর্যায়েই কবির কাব্য চেতনায় জীবনদেবতা তত্ত্বের উন্মেষ ঘটে।<ref name=":1" /> এই কাব্যের অনেকগুলি কবিতার সঙ্গে পদ্মাপাড়ের পল্লিপ্রকৃতির গভীর যোগ বিদ্যমান। রবীন্দ্রনাথের নিজের ভাষায়, "আমার বুদ্ধি এবং কল্পনা এবং ইচ্ছাকে উন্মুখ করে তুলেছিল এই সময়কার প্রবর্তনা, বিশ্বপ্রকৃতি এবং মানবলোকের মধ্যে নিত্য সচল অভিজ্ঞতার প্রবর্তনা। এই সময়কার কাব্যের ফসল ভরা হয়েছিল সোনার তরীতে।"<ref>''বাংলা সাহিত্যসঙ্গী'', পৃ. ২৩৫</ref> "সোনার তরী" (কাব্যের নামকবিতা) কবিতাটিতে কবি জীবন ও তার কীর্তির ক্ষণস্থায়ী অস্তিত্বের কথা বলেছেন। এই কবিতার শেষ পংক্তিদুটি অবিস্মরণীয় - "শূন্য নদীর তীরে রহিনু পড়ি/ যাহা ছিল নিয়ে গেল সোনার তরী।"
|