মন্দ মেয়ের উপাখ্যান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
Shahriar Kabir Pavel (আলোচনা | অবদান)
→‎কাহিনী সংক্ষেপ: সম্প্রসারণ
২৫ নং লাইন:
 
== কাহিনী সংক্ষেপ ==
বাঙালি লেখক প্রফুল্ল রায়ের একটি ছোটগল্পের উপর ভিত্তি করে, পরিচালক দাশগুপ্ত চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করেন। কাহিনীটি এগিয়ে যায় মেয়ে চরিত্র লতিকে ঘিরে যার মা রজনী একজন পতিতা। তিনি গ্রামীণ ভারতের এক পতিতালয়ে কাজ করেন। কিন্তু তিনি চান তার মেয়ে লতি এই নিন্দিত-নিষিদ্ধ জগত থেকে বেরিয়ে যাক। রজনী তার মেয়েকে একজন বয়স্ক পুরুষ, যে কিনা ধনী এবং তার মেয়ের জন্য রক্ষক হবে এমন এক ব্যক্তির কাছে বিয়ে দেয়ার চেষ্টা করতে থাকেন। ঐদিকে লতি অবশ্য স্কুলে ফিরে পড়াশোনা শেষ করতে চায়। সমকালীন মানুষের চাঁদে যাওয়ার খবর তার ভাবনাকে আন্দোলিত করে।
 
মানবেতিহাসের যেদিন চন্দ্রজয়ের কথা সেদিন লতির মাস্টার ঐ গ্রাম থেকে কলকাতায় বদলি হয়ে যাওয়ার কথা বলেন। স্পষ্টত, এই আধুনিক সভ্যতা বিচ্ছিন্ন গ্রামে লতিকে নিয়ে মাস্টারের কলকাতা যাত্রা হয়ে ওঠে ক্ষুদ্র সমাজের নতুন গ্রহে অভিযাত্রা। এই নতুন জগতের আবিষ্কারকে মুক্তির অন্যান্য গল্পের সমান্তরালভাবে বর্ণনা করা হয়েছে, যেমন তিনটি তরুণ পতিতার গল্প, একজন বয়স্ক দম্পতির কোথাও যাওয়া এবং চাঁদে মানুষের অবতরণ। পরিচালকের একটি পরাবাস্তব দৃষ্টিভঙ্গিতে, একটি বোকাসোকা বিড়াল এবং একটি বুদ্ধিমান গাধাও ছবিতে উপস্থিত রয়েছে।
 
== শ্রেষ্ঠাংশে ==