সরকারি হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, মাগুরা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ক্যাট-এ-লট: বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সরানো হয়েছে মাতৃ বিষয়শ্রেণী অপসারণ, উপবিষয়শ্রেণী থাকলে চলবে।
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২৯ নং লাইন:
১৯৩৮ সাল। তৎকালীন [[মাগুরা জেলা|মাগুরা]] মহকুমার অন্যতম বিদ্যাপীঠ মাগুরা আব্দুল গনি হাই [[মাদ্রাসা]] (বর্তমানে মাগুরা এ.জি. একাডেমি)। এ সময়ে এই মাদ্রাসায় [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় |ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] মেধাবী ছাত্র স্বর্ণপদক প্রাপ্ত মৌলভী মোঃ [[মোখলেছুর রহমান]] সুপারিনটেন্ডন্ট হিসেবে যোগদান করেন।
মাগুরার সাধারণ মানুষ যেমন ছিলেন সহজ-সরল, তেমন কিছুটা কুসংস্কারাচ্ছন্ন। এ সময়কার অধিকাংশ [[মুসলিম]] পরিবারই মাগুরা হাই ইংলিশ স্কুলকে (বর্তমান [[মাগুরা সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়]]) বিধর্মীদের [[স্কুল]] হিসেবে ভাবতেন। ফলে তাঁদের ছেলে-মেয়েকে ঐ স্কুলে ভর্তি করতে অনিহা দেখাতেন। মাগুরা আব্দুল গনি হাই মাদ্রাসাই ছিল মাগুরার মুসলমানদের একমাত্র পছন্দের বিদ্যাপীঠ। কিন্ত হাই [[মাদ্রাসা]] থেকে পাশ করে মুসলমান ছাত্রদের উচ্চশিক্ষা গ্রহণের তেমন কোন সুযোগ ছিল না। কেননা হাই মাদ্রাসার পরবর্তী স্তরের শিক্ষা ইসলামিক ইন্টারমিডিয়েট পড়ার সুযোগ ছিল তৎকালীন অবিভক্ত বাংলার [[সিরাজগঞ্জ]], [[ঢাকা]], [[হুগলী]] এবং [[আসাম]] প্রদেশের সিলেটে।
ভৌগোলিক অবস্থানগত কারণে এ সব স্থানের অবস্থান ছিল মাগুরা থেকে অনেক দূরে। মাগুরা থেকে এ সব স্থানে গিয়ে লেখাপড়া করা ব্যয়বহুল এবং কষ্টসাধ্য ছিল। মাগুরা বাসির উচ্চশিক্ষার সুযোগ যাতে সহজতর হয় সেই উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ১৯৪০ সালে মাগুরা আব্দুল গনি হাই [[মাদ্রাসা]] ভবনের উত্তর এবং দক্ষিণ দিকে (পুরাতন প্রশাসনিক ভবন যে ভবনটি ভেঙ্গেভেঙে ফেলা হয়েছে এবং [[শহীদ মিনার]] সংলগ্ন স্থান) দু’টি দোচালা টিনের ঘর তৈরীতৈরি করে প্রতিষ্ঠিত হয় [[মাগুরা ইসলামিক ইন্টারমিডিয়েট কলেজ]]। এই কলেজের প্রতিষ্ঠাতা [[অধ্যক্ষ]] হন [[মৌলভী]] [[মোঃ মোখলেছুর রহমান]]। স্যার মোঃ মোখলেছুর রহমান কলেজ প্রতিষ্ঠার পর এর উন্নয়নের লক্ষ্যে নানাবিধ পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। এর প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে কলেজটির নামকরণ করা হয় অবিভক্ত বাংলার তদানিন্তনতদানীন্তন [[সিভিল]] সাপ্লাই (ফুড) [[মন্ত্রী]] জনাব [[হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী |হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর]] নামে – [[হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, মাগুরা|মাগুরা হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ইসলামিক ইন্টারমিডিয়েট কলেজ]]।
অধ্যক্ষ মৌলভী মোঃ মোখলেছুর রহমান মাগুরার স্থানীয় নেতৃবৃন্দকে সাথে নিয়ে ব্যক্তিগতভাবে জনাব হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর সাথে সাক্ষাৎ করে তাঁর নামে নামাঙ্কিত কলেজটির জন্য সাহায্য-সহযোগীতাসহযোগিতা কামনা করেন। ১৯৪৩ সালে মাননীয় [[মন্ত্রী]] কলেজটি পরিদর্শনে আসেন।
এ সময় মন্ত্রীর সাথে ছিলেন তাঁর বন্ধু [[টাঙ্গাইল |টাঙ্গাইলের]] বিশিষ্ট ব্যবসায়ী রায় বাহাদুর রনদারণদা প্রসাদ সাহা। [[হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী |হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর]] সাড়া পেয়ে আর.পি. সাহা কলেজটির জন্য এক লক্ষ টাকা সাহায্যের ঘোষণা দেন এবং তাৎক্ষণিকভাবে রৌপ্যমুদ্রায় পাঁচ হাজার টাকা প্রদান করেন।
<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি |ইউআরএল=https://www.manobkantha.com/2016/03/04/107726.php |সংগ্রহের-তারিখ=৭ মে ২০১৬ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20160306020354/http://www.manobkantha.com/2016/03/04/107726.php |আর্কাইভের-তারিখ=৬ মার্চ ২০১৬ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>