এশীয় কোকিল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Galib Tufan (আলোচনা | অবদান)
রচনাশৈলী
Ercé (আলোচনা | অবদান)
file
২২ নং লাইন:
}}
 
[[File:Female Asian Koel in University of Dhaka, Bangladesh.jpg|thumb|left|স্ত্রী এশীয় কোকিল, [[কার্জন হল]], [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়]], [[বাংলাদেশ]]।]]
[[File:Eudynamys scolopaceus MHNT.ZOO.2010.11.152.12.jpg|thumb|left|''Eudynamys scolopaceus'' + ''Corvus splendens'']]
'''এশীয় কোকিল''' ([[বৈজ্ঞানিক নাম]]: ''Eudynamys scolopaceus''), (সাধারনত '''কোকিল''' বা '''কুলি''' নামে পরিচিত) [[Cuculidae]] (কুকুলিডি) [[গোত্র (জীববিদ্যা)|গোত্র]] বা [[পরিবার (জীববিদ্যা)|পরিবারের]] অন্তর্গত ''[[Eudynamys]]'' (ইউডিনামিস) [[গণ (জীববিদ্যা)|গণের]] অন্তর্গত এক প্রজাতির বড় আকারের [[বাসা পরজীবী]] পাখি।<ref name="রেজা">{{বই উদ্ধৃতি | শিরোনাম=বাংলাদেশের পাখি | প্রকাশক=বাংলা একাডেমী | লেখক=রেজা খান | বছর=২০০৮ | অবস্থান=ঢাকা | পাতাসমূহ=১৩৮ | আইএসবিএন=9840746901}}</ref><ref name="এশিয়াটিক">{{বই উদ্ধৃতি | শিরোনাম=বাংলাদেশ উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষ: পাখি, খণ্ড: ২৬ | প্রকাশক=বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি | লেখক=জিয়া উদ্দিন আহমেদ (সম্পা.) | বছর=২০০৯ | অবস্থান=ঢাকা | পাতাসমূহ=৯৬-৭ | আইএসবিএন=}}</ref> এশীয় কোকিলের বৈজ্ঞানিক নামের অর্থ ''বলবান বনচ্যাগা'' ([[গ্রিক ভাষা|গ্রিক]]: ''eudynamos'' = বলবান, ''scolopax'' = বনচ্যাগা, ''aceus'' = সদৃশ)।<ref name="এশিয়াটিক"/>
পাখিটি [[বাংলাদেশ]], [[ভারত]] ছাড়াও [[দক্ষিণ এশিয়া]] ও [[দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া|দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার]] বিভিন্ন দেশে দেখা যায়। সারা পৃথিবীতে এক বিশাল এলাকা জুড়ে এদের আবাস, প্রায় ৯৭ লক্ষ ৩০ হাজার বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে এদের আবাস।<ref name="BI">{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://www.birdlife.org/datazone/speciesfactsheet.php?id=1241 | শিরোনাম=Asian Koel ''Eudynamys scolopaceus'' | প্রকাশক=BirdLife International | সংগ্রহের-তারিখ=2013-06-12}}</ref> বিগত কয়েক দশক ধরে এদের সংখ্যা স্থির রয়েছে, আশঙ্কাজনক পর্যায়ে যেয়ে পৌঁছেনি। সেকারণে [[আন্তর্জাতিক প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংঘ|আই. ইউ. সি. এন.]] এই প্রজাতিটিকে [[ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত]] বলে ঘোষণা করেছে।<ref name="iucn"/> [[বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ) (সংশোধিত) আইন, ১৯৭৪|বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী আইনে]] এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।<ref name="এশিয়াটিক"/>