আইনজীবী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সত্য অপলাপ (আলোচনা | অবদান)
লিঙ্কের পরামর্শ: ২টি লিঙ্ক যুক্ত করা হয়েছে।
৩৫ নং লাইন:
 
=== ভারত ===
ভারতে ১৯৬১ সালে তৎকালীন আইনমন্ত্রী [[অশোক কুমার সেন]] Advocates Act-1961<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.barcouncilofindia.org/wp-content/uploads/2010/05/Advocates-Act1961.pdf|শিরোনাম=Advocates Act-1961|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=|আর্কাইভের-ইউআরএল=|আর্কাইভের-তারিখ=|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর|সংগ্রহের-তারিখ=}}</ref> মে একটি নতুন আইন উপস্থাপন করেন এবং তা সংসদে পাশ হওয়ার মাধ্যমে দেশের আইন সংক্রান্ত বিষয়বস্তু পর্যবেক্ষণ, পর্যালোচনা এবং আইন প্রয়োগের সর্বোচ্চ ক্ষমতা দেওয়া হয় বার কাউন্সিলকে।
 
যার ফলে বার কাউন্সিল পরিচালনার জন্য ভারতে আইনজীবীর চাহিদা বৃদ্ধি পায়।
৮৯ নং লাইন:
 
=== মধ্যযুগে ===
রোম সাম্রাজ্যের পতনের পর এই পেশার কিছু অবনতি হয়। জেমস ব্রান্ডেজের মতে পাশ্চাত্য ইউরোপের কাউকে সেই অর্থে পেশাদার আইনজীবী বলা যেত না। ১১৫০ সালে কিছু বাক্তি আইনে অভিজ্ঞ হন তাও বিশেষ উদ্দেশ্যে। তারা [[ক্যাথলিক মণ্ডলী|রোমান ক্যাথলিক]] চার্চের পুরোহিত হিসেবে কাজ করতেন। ১২৩১ সালে ফরাসি কাউন্সিল নিয়ম প্রণয়ন করে যে কেউ এই পেশায় আসার আগে, বিশপ আদালতে শপথ করতে হবে। পেশাদারিত্ব প্রমাণ করার জন্যে প্রায় সারা ইউরোপেই নতুন নতুন আইন ও বিধিনিষেধ প্রণয়ন হতে থাকে। ইংল্যান্ডে ১২৭৫ সালে আইন পাশ করা হয় এবং অপেশাদারি ও ত্রুটির জন্যে আইনজীবীদের সাজার বিধান দেওয়া হয়।
 
=== আমেরিকা ===