৬,১৫৭টি
সম্পাদনা
Shakib2018 (আলোচনা | অবদান) অ (→জাহান্নামে অবস্থানকাল: তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন) |
(সংশোধন, সম্প্রসারণ) ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা |
||
{{Islam}}
'''জাহান্নাম''' ({{lang-ar|جهنم}}) ইসলামের পরিভাষায় [[পরকাল|পরকালের]] আবাসস্থল যা এমন পাপীদের জন্য নির্দিষ্ট যারা আল্লাহ’র ক্ষমা লাভ করবে না। ইসলাম ধর্মে কুরআনে বর্ণিত জাহান্নামের অপর নামগুলো হল (অথবা নরকের
ইসলামের রাসুল মুহাম্মাদ-এর হাদিসে এবং পরবর্তী সময়ের ইসলামী পণ্ডিতদের লেখাতেও জাহান্নামের বর্ণনা উল্লেখ করা হয়েছে। জাহান্নাম শব্দটি শাব্দিকভাবে [[হিব্রু ভাষা|হিব্রু]] {{lang|he| גיהנום}} ''গেহেন্নম''-এর সাথে সম্পর্কিত)।
বিশ্বাস করা হয়, জাহান্নামীরা যখন খাবার চাইবে তখন তাদের দেয়া হবে যাক্কুম নামক কাটা যুক্ত ফল, আর তাদেরকে দেয়া হবে জাহান্নামীদের উত্তপ্ত রক্ত ও পুঁজ। মূলে গাস্সাক শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://quran.com/78:25/tafsirs/bn-tafsir-ahsanul-bayaan?locale=bn|শিরোনাম=Tafsir Ahsanul Bayaan - 78:25 - bengali|ওয়েবসাইট=quran.com|সংগ্রহের-তারিখ=2021-08-11}}</ref> এর অর্থ হয়ঃ পুঁজ, রক্ত, পুঁজ মেশানো রক্ত এবং চোখ ও গায়ের চামড়া থেকে বিভিন্ন ধরনের কঠোর দৈহিক নির্যাতনের ফলে যেসব রস বের হয়, যা প্রচণ্ড দুৰ্গন্ধযুক্ত।
চারিদিকে শোনা যাবে শুধু
== জাহান্নামীদের অবস্থা ==
হযরত আনাস রাযিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু সূত্রে নবী করিম থেকে বর্ণিত, তিনি বলেছেন, 'হে লোক সকল ! তোমরা (আল্লাহর আযাবের ভয়ে) বেশি করে কাঁদ । আর যদি তোমরা এরূপ করতে না পার (কান্না যদি না আসে) , তাহলে অন্তত (ভয়ে) কান্নার ভান কর । কেননা, জাহান্নামীরা জাহান্নামে গিয়ে এমনভাবে কাঁদবে যে, তাদের অশ্রু তাদের মুখের উপর এভাবে গড়িয়ে পড়বে , মনে হবে এটা পানির নালা । এভাবে কাঁদতে কাঁদতে তাদের অশ্রু শেষ হয়ে যাবে এবং এর স্হলে রক্ত প্রবাহিত হতে শুরু করবে । তারপর (এ রক্ত ক্ষরণের দরুন) তাদের চোখে ক্ষতের সৃষ্টি হয়ে যাবে । ( এরপর এই ক্ষত স্থান থেকে আরো বেশি রক্ত বের হবে, তখন জাহান্নামীদের এই অশ্রু এবং রক্তের পরিমাণ এমন হবে যে,) সেখানে যদি অনেকগুলো নৈাকা চালিয়ে দেওয়া হয়, তাহলে অনায়াসে চলতে পারবে । - শরহুস সুন্নাহ ।
হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস বর্ণিত , রাসূলূল্লাহ এ আয়াতটি তেলাওয়াত করলেন, 'তোমরা আল্লাহকে যথার্থভাবে ভয় কর এবং এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ কর যে, মুসলিম না হয়ে তোমরা
জাহান্নামীদের মধ্যে সবচেয়ে কম শাস্তি হবে আবু তালিবের। তার পায়ে দু’খানা আগুনের জুতা পরিয়ে দেয়া হবে, ফলে তার মাথার মগজ ফুটতে থাকবে। বুখারী- ইবেন আব্বাস
|