ভবানীপ্রসাদ ভট্টাচার্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Eshaanbera (আলোচনা | অবদান)
bhattacharya bhabani
Prakashroy140 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
২৩ নং লাইন:
'''ভবানীপ্রসাদ ভট্টাচার্য''' ({{lang-en|Vabaniprasad Vattacharya}}) (২৩ আগস্ট,১৯১৪ - ৩ ফেব্রুয়ারি, ১৯৩৫) ছিলেন [[ভারতীয় উপমহাদেশ|ভারতীয় উপমহাদেশের]] [[ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলন|ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের]] একজন অন্যতম ব্যক্তিত্ব এবং অগ্নিযুগের [[বিপ্লব|বিপ্লবী]]। ছাত্রাবস্থায় গুপ্ত বিপ্লবী দলে যোগ দেন। বাংলার কুখ্যাত গভর্নর অ্যাান্ডারসনকে হত্যার প্রতিজ্ঞা নিয়ে কলকাতা ও ঢাকা থেকে আগত অপর দুজন সঙ্গী নিয়ে ১৯৩৪ সালের মে মাসে দার্জিলিং পৌঁছান। এই হত্যা পরিকল্পনায় ভবানীপ্রসাদের সংগে যুক্ত ছিলেন বেঙ্গল ভলেন্টিয়ার্সের [[সুকুমার ঘোষ]], [[উজ্জলা মজুমদার|উজ্জ্বলা মজুমদার]] (রক্ষিত রায়) রবীন্দ্রনাথ ব্যানার্জী, মনোরঞ্জন ব্যানার্জী প্রমুখ।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://indiankanoon.org/doc/1183835/|শিরোনাম=Emperor vs Bhawani Prosad Bhattacharjee And Ors.|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=Indiankanoon|প্রকাশক=Calcutta High Court|সংগ্রহের-তারিখ=26.01.17}}</ref> লেবং রেস কোর্স গ্রাউন্ডে তারা ৮ মে ১৯৩৪ তারিখে অ্যাান্ডারসনকে গুলি করেন। দুর্ভাগ্যবশত গুলি লক্ষ্যভ্রষ্ট হয় এবং তারা তিনজনই ধরা পড়েন। বিচারে সঙ্গী সুকুমার ঘোষের ১৪ বছর কারাদন্ড হয় ও দুঃখপ্রকাশ করায় অপরজনের অল্প শাস্তি এবং ভবানীপ্রসাদের মৃত্যুদণ্ড হয়। তিনি ৩ ফেব্রুয়ারি, ১৯৩৫ তারিখে [http://prison.portal.gov.bd/site/page/4a52861f-9819-4a92-b340-e14f12eb2fba রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে] ফাঁসিতে মৃত্যুবরণ করেন।<ref name="সংসদ">সুবোধ সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, ''সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান'', প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, দ্বিতীয় মুদ্রণঃ নভেম্বর ২০১৩, পৃষ্ঠা ৫১৪, {{আইএসবিএন|978-81-7955-135-6}}</ref><ref name="ত্রৈলোক্যনাথ">[[ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী]], ''[[জেলে ত্রিশ বছর]], পাক-ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রাম'', ধ্রুপদ সাহিত্যাঙ্গন, ঢাকা, ঢাকা বইমেলা ২০০৪, পৃষ্ঠা ১৯৩।</ref>
সরকারের তথ্য অনুযায়ী,ওই ইংরেজ
শাসকের নামে আলিপুরে অ্যান্ডারসন হাউস গড়ে তুলেছিল ব্রিটিশেরা। স্বাধীনতার পরে ওই বাড়ির নাম বদল নিয়ে বিভিন্ন মহল থেকে দাবি ওঠে। সে কথা মাথায় রেখেই ১৯৬৯ সালে অ্যান্ডারসন হাউসের নাম বদলে হয় [[ভবানী ভবন]]। এটি এখন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের রাজ্য পুলিশের সদর দপ্তর।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=বিস্মৃত বিপ্লবী|শেষাংশ=রায়|প্রথমাংশ=প্রকাশ|বছর=২০২১|প্রকাশক=নোশনপ্ৰেস, চেন্নাই, তামিলনাড়ু|অবস্থান=[[চেন্নাই]]}}</ref>
 
==জন্ম==