ব্যাকরণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
সম্প্রসারণ
৪ নং লাইন:
 
উপরে দেওয়া ব্যাকরণের সংজ্ঞাগুলি মূলত উচ্চতর ভাষাবিজ্ঞানী মহলে প্রচলিত এবং এ ধরনের ব্যাকরণকে বর্ণনামূলক ব্যাকরণও বলা হয়। অন্যদিকে স্কুল কলেজে পাঠ্য ব্যাকরণগুলিতে ভাষার সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বৈজ্ঞানিক বর্ণনা থাকে না, বরং এগুলিতে সাধারণত মান ভাষার কাঠামোর কিছু বিবরণের পাশাপাশি আদর্শ বা মান ভাষাতে লেখার বিভিন্ন উপদেশমূলক নিয়ম বিধিবদ্ধ করে দেওয়া থাকে। এগুলিকে বলা হয় [[বিধানবাদ (ভাষাবিজ্ঞান)|বিধানবাদী ব্যাকরণ]]।
 
ইতিহাসঃ
 
প্রথম বাংলা ব্যাকরণ প্রকাশিত হয় ১৭৪৩ সালে পর্তুগিজ ভাষায়। এর লেখক ছিলেন মানোএল দা আসসুম্পসাঁউ। তাঁর বাংলা-পর্তুগিজ অভিধানের ভূমিকা অংশ হিসেবে তিনি এটি রচনা করেন। এরপর ১৭৭৮ সালে প্রকাশিত হয় নাথানিয়েল ব্রাসি হ্যালহেড প্রণীত ইংরেজি ভাষায় রচিত পূর্ণাঙ্গ একটি বাংলা ব্যাকরণ।
{{অসম্পূর্ণ}}
[[যুগ্ম শব্দ]]
 
ভাষাবিজ্ঞান বা শাস্ত্রে হলো ব্যাকরণ । ব্যাকরণ শব্দটির বুৎপত্তিগত অর্থ হলো " বিশ্লেষণ"( বি+আ+ ক্রি+অন) বিশেষ এবং সম্যকরূপে বিশ্লেষণ। যে শাস্ত্র পাঠ করলে শুদ্ধভাবে ভাষা লিখতে পড়তে ও বলতে পারা যায় তাকে ব্যাকরণ বলে। ভাষার সংজ্ঞা প্রসঙ্গে নানান সাহিত্যিক নানান মতামত লক্ষ্য করা যায় তবে যে সমস্ত মতামতগুলি গ্রহণযোগ্য তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল- ডক্টর সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের মতে যে শাস্ত্রে কোন ভাষাকে বিশ্লেষণ করে তার স্বরূপ আকৃতি ও প্রয়োগের নীতি বুঝিয়ে দেওয়া হয়' সেই শাস্থ্যকে বলে সেই ভাষার ব্যাকরণ ।
 
[[বিষয়শ্রেণী:ব্যাকরণ]]