জমিয়ত উলামায়ে হিন্দ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
Suvray (আলোচনা | অবদান)
→‎শীর্ষ: সংশোধন
২২ নং লাইন:
'''জমিয়ত উলামায়ে হিন্দ''' ({{অনুবাদ|ভারতীয় আলেমদের পরিষদ}})<ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=Z1pACwAAQBAJ&pg=PT253|শিরোনাম=ইসলামি ব্যাংকিং ইন পাকিস্তান: শরিয়াহ কমপ্লায়েন্ট ফিন্যান্স এন্ড দ্য কোয়েস্ট টু মেইক পাকিস্তান মোর ইসলামিক |অনূদিত-শিরোনাম=পাকিস্তানে ইসলামি ব্যাংকিং: শরিয়ত-সম্মত আর্থিক সংস্থান এবং পাকিস্তানকে আরও ইসলামি করার সন্ধানে | ভাষা = en |শেষাংশ=খান |প্রথমাংশ=ফয়সাল |তারিখ=২০১৫ |প্রকাশক=রাউটলেজ |অবস্থান=নিউইয়র্ক |পাতাসমূহ=২৫৩ |আইএসবিএন=978-1-317-36652-2}}</ref> [[ভারত|ভারতের]] [[দেওবন্দি]] আলেমদের অন্যতম প্রধান সংগঠন। একইসাথে এটি ভারতীয় মুসলমানদের সর্ববৃহৎ পুরনো সংগঠন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.jugantor.com/international/134403/ভারতে-মাওলানা-মাহমুদ-মাদানীর-পদত্যাগ-নিয়ে-ব্যাপক-তোলপাড়|শিরোনাম=ভারতে মাওলানা মাহমুদ মাদানীর পদত্যাগ নিয়ে ব্যাপক তোলপাড়|তারিখ=১৭ জানুয়ারি ২০১৯|কর্ম=যুগান্তর|সংগ্রহের-তারিখ=৫ আগস্ট ২০২১|উক্তি=জমিয়তে উলামায়ে হিন্দ ভারতীয় মুসলমানদের সর্ববৃহৎ পুরোনো প্লাটফর্ম। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন থেকে এ সংগঠনটির জন্ম। উপমহাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে এ দলটির ব্যাপক অবদান রয়েছে।}}</ref> [[আব্দুল বারি ফিরিঙ্গি মহল্লী]], [[কেফায়াতুল্লাহ দেহলভি]], [[আহমদ সাইদ দেহলভি]]সহ প্রমুখ আলেম ১৯১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে এটি প্রতিষ্ঠা করেন।
 
এটি [[ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস|ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের]] সাথে জোটবদ্ধ হয়ে [[খিলাফত আন্দোলন|খিলাফত আন্দোলনে]] সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে। এটিসংগঠনটি [[ভারত বিভাজন|ভারত বিভাজনের]] বিরোধিতাসহ মুসলিম এবং অমুসলিমদের একই জাতি স্বীকৃত দিয়ে সম্মিলিত [[জাতীয়তাবাদ|জাতীয়তাবাদের]] পক্ষে অবস্থান গ্রহণ করে। ফলস্বরূপ ১৯৪৫ সালে এই সংগঠন থেকে [[জমিয়ত উলামায়ে ইসলাম]] নামে একটি ছোট উপদল বের হয়ে [[পাকিস্তান আন্দোলন]]কে সমর্থন করার সিদ্ধান্ত নেয়।
 
এই সংগঠনের গঠনতন্ত্র প্রণয়ন করেন [[কেফায়াতুল্লাহ দেহলভি]]। ২০২১ সাল পর্যন্ত এই সংগঠন ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে সংগঠন বিস্তারসহ ইদারা মাবাহিছে ফিকহিয়্যাহ, জমিয়ত জাতীয় উন্মুক্ত বিদ্যালয়, জমিয়ত উলামায়ে হিন্দ হালাল ট্রাস্ট, লিগ্যাল সেল ইনস্টিটিউট এবং জমিয়ত যুব ক্লাবের মত প্রতিষ্ঠান ও শাখা প্রতিষ্ঠা করেছে। ২০০৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে [[আসআদ মাদানি]]র মৃত্যুর পর তার ভাই [[আরশাদ মাদানি]] সংগঠনটির সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তবে ২০০৮ সালের মার্চে সংগঠনটি আরশাদ গ্রুপ এবং মাহমুদ গ্রুপ নামে দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে যায়। [[উসমান মনসুরপুরী]] মাহমুদ গ্রুপের সভাপতি হন এবং ২০২১ সালের মে মাসে তার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত এই পদে দায়িত্ব পালন করেন। অন্তর্বর্তী সভাপতি হিসেবে তার স্থলাভিষিক্ত হন [[মাহমুদ মাদানি]]। [[আরশাদ মাদানি]] আরশাদ গ্রুপের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন।
 
==ইতিহাস==