শঙ্খ ঘোষ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Dr. Bir (আলোচনা | অবদান)
উন্নত, সম্প্রসারণ, তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন, লিঙ্ক যোগ
Dr. Bir (আলোচনা | অবদান)
চিত্র যোগ
২০ নং লাইন:
}}
 
'''শঙ্খ ঘোষ''' (৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৩২ ― ২১ এপ্রিল ২০২১)<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.anandabazar.com/west-bengal/prominent-bengali-poet-shankha-ghosh-passes-away-a-week-after-being-tested-positive-of-covid-19-dgtl/cid/1277018|শিরোনাম=কবিতার মুহূর্ত স্তব্ধ, করোনার দ্বিতীয় ঢেউ কেড়ে নিয়ে গেল কবি শঙ্খ ঘোষকে|শেষাংশ=সংবাদদাতা|প্রথমাংশ=নিজস্ব|ওয়েবসাইট=www.anandabazar.com|সংগ্রহের-তারিখ=2021-04-21}}</ref> ছিলেন একজন বিশিষ্ট [[ভারতীয়]] [[বাঙালি]] কবি ও সাহিত্য সমালোচক। তিনি ছিলেন একজন বিশিষ্ট [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর|রবীন্দ্র বিশেষজ্ঞ]] ও শক্তিমান সাহিত্যিক। তিনি কাব্য সাহিত্যে রবীন্দ্রনাথ ও জীবনানন্দ দাসের উত্তরসূরী ছিলেন।
 
তাঁর প্রকৃত নাম '''চিত্তপ্রিয় ঘোষ'''। মাতা অমলাবালা, পিতা সুশিক্ষক বাংলা ভাষার সম্মানিত বিশেষজ্ঞ মণীন্দ্রকুমার ঘোষ। তিনিও শিক্ষকতা করেছেন সারা জীবন। [[বঙ্গবাসী কলেজ]], [[জঙ্গিপুর কলেজ|জঙ্গীপুর কলেজ]]<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20210806222151/https://eisamay.indiatimes.com/west-bengal-news/kolkata-news/shankha-ghosh-how-poet-spent-his-life/articleshow/82178167.cms|শিরোনাম=Shankha Ghosh: প্রতিবাদে বরাবরই শাণিত শঙ্খ-কাব্য - shankha ghosh: how poet spent his life {{!}} Eisamay|তারিখ=2021-08-06|ওয়েবসাইট=web.archive.org|সংগ্রহের-তারিখ=2021-08-06}}</ref>, [[যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়|যাদবপুর]], ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ অ্যাডভান্সড স্টাডিজ (শিমলা), [[দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়|দিল্লি]] ও [[বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়|বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে]] বাংলা সাহিত্যের অধ্যাপনা করেছেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://eisamay.indiatimes.com/west-bengal-news/kolkata-news/shankha-ghosh-how-poet-spent-his-life/articleshow/82178167.cms|শিরোনাম=প্রতিবাদে বরাবরই শাণিত শঙ্খ-কাব্য|ওয়েবসাইট=EI Samay|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2021-08-06}}</ref> ''বাবরের প্রার্থনা'' কাব্যগ্রন্থটির জন্য তিনি [[ভারত|ভারতের]] দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সাহিত্য পুরস্কার [[সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার]] লাভ করেন। ২০১৬ খ্রিঃ লাভ করেন ভারতের সর্বোচ্চ সাহিত্য সম্মান, [[জ্ঞানপীঠ পুরস্কার]] তাঁর উল‍্যেখযোগ‍্য গদ‍্য রচনা "বটপাকুড়ের ফেনা"র জন্য। তার উল্লেখযোগ্য গ্রন্থগুলি হল ''মুখ ঢেকে যায় বিজ্ঞাপনে'', ''উর্বশীর হাসি'', ''ওকাম্পোর রবীন্দ্রনাথ'' ইত্যাদি।<ref name="JK">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=কবি শঙ্খ ঘোষ |ইউআরএল=http://web.dailyjanakantha.com/details/article/376068/%E0%A6%95%E0%A6%AC%E0%A6%BF-%E0%A6%B6%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%96-%E0%A6%98%E0%A7%8B%E0%A6%B7/ |সংগ্রহের-তারিখ=২০ জুলাই ২০১৯ |এজেন্সি=দৈনিক জনকণ্ঠ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20190720154637/http://web.dailyjanakantha.com/details/article/376068/%25E0%25A6%2595%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BF-%25E0%25A6%25B6%25E0%25A6%2599%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%2596-%25E0%25A6%2598%25E0%25A7%258B%25E0%25A6%25B7/ |আর্কাইভের-তারিখ=২০ জুলাই ২০১৯ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>
৪২ নং লাইন:
 
তার পাশাপাশিই তিনি লিখেছেন ‘লাইনেই ছিলাম বাবা’ নামক কাব্যগ্রন্থ যা বিস্ফোরক রাজনৈতিক কবিতা দিয়ে ভরা। প্রকৃতপক্ষে শঙ্খ ঘোষের যে কবিমানস, তার গতি দ্বিমুখী। এক দিকে সেই মন সর্বদা সজাগ সমসময়ের সমস্ত সামাজিক রাজনৈতিক ঘটনার ঘাত প্রতিঘাত বিষয়ে। সমাজের যে কোনও অন্যায় অবিচারের বিরুদ্ধে শঙ্খ ঘোষের অতিসংবেদনশীল কবিমন গর্জন করে ওঠে। তার প্রকাশ আমরা দেখি কখনও কখনও তীব্র শ্লেষে, ব্যঙ্গাত্মক ভাষায় লেখা কবিতার মধ্যে। নিচুতলার মানুষ, দরিদ্রসাধারণ তাদের প্রাত্যহিক যন্ত্রণার সঙ্গী হিসেবে পেতে পারে শঙ্খ ঘোষের কবিতাকে। সমাজের প্রতিটি অসাম্য, ন্যায়বিচারের প্রতিটি অভাব শঙ্খ ঘোষ চিহ্নিত করে দেন তাঁর অমোঘ কবিতা দিয়ে।
[[চিত্র:Pranab Mukherjee presenting the Sunil Gangopadhyay Memorial Award 2013 to noted Bengali poet Shri Sankha Ghosh, at a function, organized by ‘The Bengal’.jpg|থাম্ব|302x302পিক্সেল|সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় স্মৃতি-সম্মান ২০১৩ গ্রহণ করছেন কবি শঙ্খ ঘোষ]]
 
শঙ্খ ঘোষের কবিতার গতিধারা চালিত হয় দু’টি ভিন্ন মুখে।যেখানে সমাজের নিচুতলার মানুষদের ওপর যে শোষণপীড়ন বঞ্চনা অবিরাম ঘটে চলেছে, সে বিষয়ে কবির প্রতিবাদ ধ্বনিত হয়। অন্য গতিধারাটি কাজ করে সম্পূর্ণ পৃথক একটি দিকে। সেই দিকটি হল কবির নিজের অবচেতনের মধ্যে কেবলই নেমে চলে তাঁর কবিতা। মনের কোনও গভীর অতলান্তের দিকে তার যাত্রা।যেমন এই দৃষ্টান্তটি নেওয়া যাক:
 
৮০ নং লাইন:
 
আমার অতীত নেই, ভবিষ্যৎও নেই কোনোখানে।
[[চিত্র:Imdadul Haq Milon with Sankha Ghosh - Kolkata 2015-10-10 5147.JPG|থাম্ব|273x273পিক্সেল|সাহিত্যিক ইমদাদুল হক মিলনের-এর সঙ্গে (২০১৫) কলকাতায় একটি সাহিত্য অনুষ্ঠানে।]]
 
‘পাঁজরে দাঁড়ের শব্দ’ নামক তাঁর এই হাতে-হাতে-ঘোরা কাব্যগ্রন্থ সম্পূর্ণ হয় যে কবিতায় পৌঁছে, তা হল এই রকম:
 
২১৯ নং লাইন:
=== বক্তৃতা / সাক্ষাৎকার ভিত্তিক সংকলন ===
*''অন্ধের স্পর্শের মতো'' (২০০৭)
*''এক বক্তার বৈঠক : শম্ভু মিত্র'' (২০০৮)
*''কথার পিঠে কথা'' (২০১১)
*''জানার বোধ'' (২০১৩)