প্রোস্টেট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সামীরুদ্দৌলা (আলোচনা | অবদান)
সামীরুদ্দৌলা (আলোচনা | অবদান)
২৮ নং লাইন:
 
=== প্রোস্টেট অপসারণ ===
প্রোস্টেট অপসারণ দু’ভাবে করা যায়। সনাতন পদ্ধতিতে তলপেট কেটে প্রোস্টেটের অপসারণ অথবা মূত্রনালীর ভেতর দিয়ে যন্ত্র ঢুকিয়ে [[এনডোস্কোপী|এনডোস্কোপিক]] পদ্ধতিতে [[প্রোস্টেট অপসারণ]]। আধুনিক বিশ্বে এনডোস্কোপিক পদ্ধতিতে ৯০ শতাংশ প্রোস্টেট অপসারণ করা হয়। যে পদ্ধতিতেই অস্ত্রোপচার করা হোক না কেন তা সুনির্দিষ্ট উপসর্গের কারণেই করা হয়, প্রাথমিক, মাধ্যমিক এবং বিলম্বিত অবস্থার জন্য নয়। কাজেই প্রাথমিক অবস্খায়অবস্থায় অপারেশন করা ভালো ডাক্তারী শাস্ত্রে এমন কোনো চূড়ান্ত প্রস্তাব নেই।
==== অপসারণ পরবর্তী জটিলতা ====
শল্যচিকিৎসা বা অপসারণের উদ্দেশ্যই হলো রোগীকে সমস্যামুক্ত করে জীবনযাত্রার মান স্বাভাবিক পর্যায়ে উন্নয়ন। তবে যে কোনো অপারেশনের মতো প্রোস্টেটের অপারেশনেও বেশ কিছু ঝুঁকি থাকে এবং অপারেশনের কারণে স্বল্পমেয়াদি বা দীর্ঘমেয়াদি জটিলতা দেখা দিতে পারে। ঝুঁকি এই কারণে যে বার্ধক্যজনিত অনেক স্বাস্খ্যগত সমস্যা যেমন উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ ইত্যাদি প্রায়ই প্রোস্টেট রোগীদের থাকে যা অপারেশন ও [[এনেসথেসিয়া]] উদ্ভূত শারীরিক মানসিক চাপ কাটিয়ে ওঠায় প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করতে পারে। তা ছাড়া অস্বাভাবিক [[রক্তক্ষরণ]] ও অনিয়ন্ত্রিতভাবে সার্বক্ষণিক প্রস্রাব নির্গমন ইত্যাদি অপারেশনের পর সংকটজনক সমস্যা হিসেবে দেখা দিতে পারে। দীর্ঘমেয়াদি সমস্যা হিসেবে প্রোস্টেট গ্রন্থির অবস্থানে মূত্রনালী শীর্ণ হয়ে পুনর্বার প্রস্রাব নির্গমনের সমস্যা কিংবা প্রস্রাব আটকে যেতে পারে। এছাড়া[[যৌন অক্ষমতা]] পরবর্তীতে এই রোগের জটিলতা হিসেবে দেখা দিতে পারে।