ফিদা (চলচ্চিত্র): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
৫ নং লাইন:
| ক্যাপশন = ফিদা চলচ্চিত্রের পোস্টার
| মূল নাম = Fidaa
| পরিচালক = পথিকৃত[[পথিকৃৎ বসু]]
| প্রযোজক = [[শ্রী ভেঙ্কটেশ ফিল্মস]]
| রচয়িতা =
২৫ নং লাইন:
}}
 
'''ফিদা''' ২০১৮ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি বাংলা চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেছেন পথিকৃত[[পথিকৃৎ বসু।বসু]]। প্রযোজনা করেছেন [[শ্রী ভেঙ্কটেশ ফিল্মস]]। এতে শ্রেষ্ঠাংশে অভিনয় করেছেন [[যশ দাশগুপ্ত]] ও সঞ্জনা বন্দ্যোপাধ্যায়। <ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://m.timesofindia.com/entertainment/bengali/movie-reviews/fidaa/amp_movie_review/64996829.cms|শিরোনাম=ফিদা চলচ্চিত্রের রিভিউ|তারিখ=১৯ মার্চ ২০১৯|কর্ম=টাইমস অফ ইন্ডিয়া|সংগ্রহের-তারিখ=২০ মার্চ ২০১৯|শেষাংশ1=|প্রথমাংশ1=}}</ref>
 
== কাহিনি ==
 
লন্ডনে ছবিটি ইশানের ( [[যশ দাশগুপ্ত]] ) লন্ডনে তারপ্রেমিকার প্রেমের জন্য নিখরচায়অনুসন্ধান অনুসন্ধানেদিয়ে শুরু হয়েছিল,হয়। যেখানেযে তিনি নিখোঁজ রয়েছেন।। এরপর ছবিটি একটি ফ্ল্যাশব্যাকফ্ল্যাশব্যাকে কাটায়যায় এবং ইশান কীভাবেনিজের তিনি কাজে সফল হন তা নিয়েকর্মজীবনের কথা বলতে শুরু করেনকরে। তবে তার প্রেম জীবন ব্যর্থতা।ব্যর্থ। ফ্ল্যাশব্যাকটি শুরু হয়েছিলহয় ইশান তার কলেজের অধ্যাপককেএক তারবন্ধুকে কলেজটিতেফুটবল ম্যাচ বছরেরচলাকালীন দু:খজনকপেটায়। জীবনেরএরপর জন্যইশান প্রতিশোধতার দেওয়ারবন্ধুর সাথে সাথে। নীতিটি ইশান আবিষ্কার করার পরে, তিনি জায়গাটি ছেড়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।নেয়। তিনি ট্রেনে রয়েছেন এবংতার সেখানেই তিনিসাথে খুশির ([[সঞ্জনা ব্যানার্জী|সঞ্জনা বন্দ্যোপাধ্যায়েরবন্দ্যোপাধ্যায়]]) সাথে দেখা করেন)হয় তিনিযে তাকে দুর্ঘটনার হাত থেকে বাঁচায় । সে প্রথম তাৎক্ষণিকভাবেদেখায় তার প্রেমে পড়েনপড়ে এবং তার মন জয় করার জন্য অনেক কৌশল করেন। প্রয়োগ করে। খুশি খুব রক্ষণশীলশান্ত মেয়ে এবং ইশানেরইশান বাইরেদস্যি যাওয়ার সময়।ছেলে। ইশান খুশির কাছে প্রেমের প্রস্তাব দিয়েছিলদেয় এবং যাত্রা শেষ হওয়ার সকালেইআগে সকালে তার উত্তর প্রত্যাশা করেছিল। কিন্তু যখন তিনিসে জেগে উঠেছিলেনউঠে তখন খুশির কোনও খোঁজ পানপায় নি।
 
ইশান কলেজে যোগদানযোগ করেদেয় এবং প্রায় ৩ মাস কেটে গেছেযায় । এবং খুশি এখন কোথায় সে সম্পর্কে তার কোনওকোন ধারণা নেই। অবাকঅবশেষে করে দিয়ে তিনিসে খুশিকে খুঁজে পানপায় এবং তিনিযে তাকে বলেছিলেনবলে যে তিনিসে কেবল তারইশানের জন্য প্রচুর অর্থঅর্থপ্রদান প্রদান করে তার কলেজে ভর্তি হন।হয়েছে। খুশি প্রচুরঅনেক লক্ষণরকম দেয়ইশারা ইঙ্গিতে বোঝায় যে সে তারইশানকে প্রেমেভালবাসে রয়েছে তবে তিনি ইশানকে এই তিনটিসে ভালবাসার কথা বলেননি যারমুখে বলে নি । যা শোনার জন্য তিনিইশান অত্যন্তখুব কঠোর চেষ্টা করেছিলেন।করে।
 
তাদের প্রেম প্রস্ফুটিতজমে হয়ওঠে এবং। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তারা ইশানের আবেগপ্রবণ প্রকৃতির কারণে তা ভেঙে যায়। ছয় বছর কেটে গেছে এবং ইশান একটিএকজন সফল শিক্ষার্থী,শিক্ষার্থী। সে তার কলেজে শীর্ষে,শীর্ষস্থান অধিকারী। তবে খুশিকে সে ভুলতে পারছেপারে না।নি। খুশি এবং ইশান দুজনেই তারলন্ডনে কর্মক্ষেত্রে আবার মিলিত হয় এবং প্রথমেখুশি ইশানতার তাকেদৃষ্টি ঘৃণাআকর্ষণের করেচেষ্টা যখনকরে। খুশিপ্রথমে তারইশান মনোযোগেরতাকে জন্যপাত্তা আকুলদেয় হয়েনা। থাকে।কিন্তু আস্তে আস্তে তারা দু'জনেইজনে বন্ধু হয়ে যায় এবং তবুওতবু ইশান স্বীকার করে না যে সে এখনও তার প্রেমেখুশিকে রয়েছেভালবাসে এবং খুশিকে কষ্ট দেয়।
 
তারাতাদের দু'জনের লড়াইয়েমধ্যে নেমেলড়াই যায় এবংহয় খুশি। ৬ বছর আগে তারাখুশিকে যখনইশানের সম্পর্কেরদেয়া সময়জিনিস ছিল তখনফিরিয়ে খুশি তাকেদেয়। ইশান যাখুশির দিয়েছিল তা ফিরিয়ে দেয়। তিনিদেয়া বাক্সটি খোলেনখোলে এবং। ইশান জানতে পারেনপারে যে তিনি তাকেখুশিকে যেসে ভালবাসা দিয়েছিলেন এবং যে ঘৃণা করেছিলেনদিয়েছিল তিনি তা রেখেছেন এবংসে যত্ন করে রেখেছে । সে বুঝতে পেরেছিলেনপেরেছিল যে তিনিখুশি কেবল বছর পরে ইশানের জীবন ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন কারণ তিনিসে এখনও তাকে ভালোবাসেন।ভালোবাসে। সে বুঝতে পারে যে সেখুশি এখনও তাকে ভালবাসে এবং কেবল খুশি চলে গেছে বুঝতে পেরে তাকেসে খুশিকে খুঁজে বের করতে ছুটে যায়। সে দৌড়ে যায় এবং শেষ পর্যন্ত তাকে ট্রেন স্টেশনে গিয়ে দেখতে পেয়েপায়। সে তারযে কাছেএখনও প্রস্তাবখুশিকে দেয়।ভালবাসে গল্পটিতা উভয়কেতাকে জানায়। তারা দু জনে দুজনকে জড়িয়ে ধরে চুম্বনে শেষচুম্বন হয়।করে।
 
== অভিনয়ে ==
৪২ নং লাইন:
* সঞ্জনা বন্দ্যোপাধ্যায় - খুশি
* অনিন্দ চট্টোপাধ্যায় - ইশানের বন্ধু
*[[সৈরিতি বন্দ্যোপাধ্যায়]] - ইশানের বান্ধবী
*[[আশিষ বিদ্যার্থী]] - পদ গোপাল
* ম্যাট টাওসেন্ড - পুলিশ অফিসার
* [[জয়ী দেব রায়]] - সুরেশ
 
== তথ্যসূত্র ==
 
{{সূত্র তালিকা}}