শিবনারায়ণ রায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎কর্মজীবন: তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন
২৫ নং লাইন:
==কর্মজীবন==
 
১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দে কলকাতার সিটি কলেজে অধ্যাপনা দিয়ে কর্মজীবন শুরু করেন । পনেরো বছর এখানে কাজ করে ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দে তিনি ইংরাজী ভাষা ও সাহিত্যের অধ্যাপক হিসেবে তৎকালীন বোম্বাই বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দেন। ১৯৬৩ খ্রিস্টাব্দে 'ভারতবিদ্যা' বিভাগের প্রধান হিসাবে অধ্যাপনা করার জন্য অস্ট্রেলিয়ার [[মেলবোর্ন বিশ্ববিদ্যালয়| মেলবোর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে]] কাজে যোগ দেন। ১৯৮১ খ্রিস্টাব্দে সেখান থেকে অবসর নেওয়ার সময় তিনি ছিলেন ভারততত্ব বিভাগের চেয়ারম্যান । দেশে ফেরার পর তিনি [[বিশ্বভারতী|বিশ্বভারতীর]] রবীন্দ্রভবনের অধ্যক্ষ হন। পরে দীর্ঘদিন [[রাজা রামমোহন রায় লাইব্রেরি ফাউন্ডেশন| রাজা রামমোহন রায় লাইব্রেরি ফাউন্ডেশনের]] চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন ।

১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দে তাঁর আলাপ হয় বিপ্লবী মানবেন্দ্রনাথ রায়ের সঙ্গে । এরপর আমৃত্যু তিনি মানবেন্দ্রনাথের ভাবাদর্শে বিশ্বাসী ছিলেনছিলেন।<ref name="মানুষ">{{cite book |last=ইসলাম |first1=মুহম্মদ সাইফুল |title=মানুষের স্বরূপ |edition=১ |editor-last=ফজলুল হক |editor-first=আবুল কাসেম |editor-link=আবুল কাসেম ফজলুল হক |editor2-last=ইসলাম |editor2-first=মুহম্মদ সাইফুল |location=ঢাকা |publisher=কথাপ্রকাশ |date=ফেব্রুয়ারি ২০০৭ |page=৩৮১ |isbn=984-8524487 }}</ref> নাস্তিক, যুক্তিবাদ, বুদ্ধির মুক্তি ও মানবতাবাদের সপক্ষে তিনি সক্রিয় ছিলেন । একাধিক কর্মকান্ডে মত প্রকাশের স্বাধীনতার জন্য প্রতিবাদ করেছেন। [[বুদ্ধদেব বসু ]],[[অমিয় চক্রবর্তী]] সহ সমকালীন বাংলা সাহিত্যের উজ্জ্বল ব্যক্তিদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা ছিল। তিনি বিশিষ্ট রসবেত্তা হয়ে ওঠেন রবীন্দ্রচর্চাতেও । তাঁর সম্পাদিত ত্রৈমাসিক "জিজ্ঞাসা" পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা-সম্পাদক ছিলেন । কলকাতার রাডিক্যাল হিউম্যানিস্ট সংস্থার প্রাণপুরুষ ছিলেন তিনি ।
 
== রচিত গ্রন্থসমূহ ==