আলোর প্রতিসরণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
DoraShin15 (আলোচনা | অবদান)
AishikBot (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
[[চিত্র:Fénytörés.jpg|thumb|এখানে আলোকরশ্মি বায়ু থেকে প্লেক্সিগ্লাস মাধ্যমে প্রবেশ করছে।কিছু পরিমাণ আলো [[আলোর প্রতিফলন|প্রতিফলিত]] হলেও তার অধিকাংশই প্রতিসরিত হচ্ছে।]]
'''আলোর প্রতিসরণ''' ({{lang-en|Refraction of light, তুর্কি:Işığın kırılması }}) হলো এক স্বচ্ছ মাধ্যম থেকে অন্য স্বচ্ছ মাধ্যমে [[আলো]] প্রবেশ করলে উভয় মাধ্যমের বিভেদ তলে এর দিক পরিবর্তিত হওয়ার ঘটনা।<ref name="A-t
extbook-of-Bangladesh">{{বই উদ্ধৃতি | শেষাংশ১ = ড. গিয়াস উদ্দিন আহমেদ | শেষাংশ২ = ড. মমিনুল হক | শেষাংশ৩ = রাশিদুল হাসান | শেষাংশ৪ = মাহেরা আহমেদ | শিরোনাম = উচ্চ মাধ্যমিক পদার্থবিজ্ঞান বই (দ্বিতীয় পত্র) | অধ্যায় = আলোর প্রতিসরণ | সংস্করণ = ষষ্ঠ | প্রকাশক = মেট্রো পাবলিকেন্স | বছর = জুন, ২০০৫ | অবস্থান = ঢাকা | পাতাসমূহ = ২৯৯-৩৬৪ | সংগ্রহের-তারিখ = 2012-04-25}}</ref> এ ঘটনা স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান হয় যখন আলোকরশ্মি ০° ও ৯০° ব্যতিতব্যতীত অন্য যেকোনো কোণে মাধ্যমদ্বয়ের বিভেদতলে পড়ে। মূলত মাধ্যমগুলোর [[ঘনত্ব|ঘনত্বের]] পার্থক্যের জন্যই আলোর প্রতিসরণ ঘটে থাকে। আলো যদি হালকা মাধ্যম (যেমন বায়ু) থেকে ঘন মাধ্যমে (যেমন পানি) প্রবেশ করে, তাহলে আলোকরশ্মি বিভেদ তল হতে অভিলম্বের দিকে বেঁকে যায়। আবার যদি আলো ঘন হতে হালকা মাধ্যমে আপতিত হয়, তাহলে আলো বিভেদ তল হতে অভিলম্ব থেকে দূরে সরে আসে।
 
== প্রতিসরণাঙ্ক ==