অমৃতবাজার পত্রিকা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
AishikBot (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
৪১ নং লাইন:
১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে বঙ্গভঙ্গ চাপিয়ে দেওয়ার সময় ভারতের ভাইসরয় [[লর্ড কার্জন]]-এর সঙ্গে ''পত্রিকার'' বিভিন্ন সংঘাত ছিল। যেখানে তাকে 'নবীন এবং সামান্য সারবত্তাহীন, অতীত কসরত ব্যতিরেকে কিন্তু অসীম শক্তি দিয়ে নিয়োজিত' বলা হয়েছিল। এই সব সম্পাদকীয়র কারণে ১৯১০ খ্রিস্টাব্দের প্রেস অ্যাক্ট পাস হয়েছিল এবং ''এবিপি'' থেকে ৫,০০০ টাকা দাবি করা হয়েছিল। মতিলাল ঘোষের বিরুদ্ধেও রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ আনা হয়েছিল কিন্তু তাঁর বাক্-পটুতা এই যাত্রায় তাঁকে জিতিয়ে দেয়।
 
এরপর ব্রিটিশ রাষ্ট্রশক্তির প্রতি পেশাদারি আনুগত্য দেখিয়ে ''পত্রিকা'' ব্রিটিশ সরকারের সমালোচনায় নিবন্ধ সাজাতে শুরু করে। যখন সুভাষচন্দ্র বসু এবং অন্যান্য ছাত্র কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে বহিষ্কৃত হয়েছিলেন, ''পত্রিকা'' তাঁদের বিষয়গুলো অধিগ্রহণ করেছিল এবং তাঁদেরকে পুণরায়পুনরায় ভর্তির ব্যাপারে সফল হয়েছিল।{{Citation needed|date=July 2017}}
 
এমনকি ১৯২২ খ্রিস্টাব্দে মতিলাল ঘোষের মৃত্যুর পরেও পত্রিকা এর জাতীয়তাবাদী উন্মাদনা ধরে রেখেছিল। [[লবণ সত্যাগ্রহ]] চলাকালীন সময়ে এর থেকে ১০,০০০ টাকার উচ্চ জামানত দাবি করা হয়েছিল। এর সম্পাদক তুষার কান্তি ঘোষের (শিশির ঘোষর পুত্র) কারাদণ্ড হয়েছিল। গান্ধিজির নেতৃত্বে স্বাধীনতা সংগ্রামের সাফল্যের উদ্দেশ্যে ''পত্রিকা'' এর শেয়ার দান করেছিল এবং ব্রিটিশ শাসকদের হাতে তার মতামত এবং কাজকর্মের জন্যে জবাবদিহিতা করতে হতো।{{Citation needed|date=July 2017}}