খেলোয়াড়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

১৯৫৫ সালে প্রখ্যাত [[মনোবিজ্ঞানী|মনোবিজ্ঞানীত্রয়]] - [[ভিক্টোরিয়া মেডভেক]], [[স্কট ম্যাদে]] এবং [[থমাস গিলোভিচ]] আধুনিক [[অলিম্পিক ক্রীড়া|অলিম্পিক ক্রীড়ায়]] বিপরীতধর্মী চিন্তা-ভাবনা সংবলিত প্রতিক্রিয়া [[গবেষণা]] আকারে তুলে ধরেন। তাঁরা দেখিয়েছেন, যে সকল [[প্রতিযোগী]] [[ব্রোঞ্জপদক]] জয় করে তারা [[রৌপ্যপদক]] জয়ী [[ক্রীড়াবিদ|ক্রীড়াবিদের]] তুলনায় অধিকতর [[সুখী]]। রৌপ্যপদক জয়ী ক্রীড়াবিদ [[মানসিক অবসাদ|মানসিক অবসাদগ্রস্ততায়]] ভোগেন, কেননা তারা অল্পের জন্য [[স্বর্ণপদক]] প্রাপ্তি থেকে নিজেকে বিচ্যুত করেছেন। সে তুলনায় ব্রোঞ্জপদক জয়ী খেলোয়াড় [[ক্রীড়া]] [[প্রতিযোগিতা]] থেকে কমপক্ষে একটি [[পদক]] জয়ে সক্ষমতা ও পারঙ্গমতা দেখিয়েছেন। চতুর্থ স্থান অধিকারী প্রতিযোগীকে সাধারণতঃ কোন পদক দেয়া হয় না।<ref>[http://www.jiskha.com/social_studies/psychology/almost_made_it.html social_studies:psychology]</ref> [[নক-আউট|নক-আউটভিত্তিক]] প্রতিযোগিতা হিসেবে [[ফিফা বিশ্বকাপ]] ফুটবলে পুণরায়পুনরায় [[ফুটবল]] [[খেলা|খেলায়]] অংশগ্রহণ করে ব্রোঞ্জপদক অর্জন করতে হয়। চূড়ান্ত খেলায় পরাজিত হবার প্রেক্ষাপটে পরাজিত দলকে রৌপ্যপদক প্রদান করা হয়।