সাত রং চা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
103.155.118.236 (আলাপ)-এর সম্পাদিত 5251186 নম্বর সংশোধনটি বাতিল করা হয়েছে
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত
AishikBot (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৪৬ নং লাইন:
[[শ্রীমঙ্গল]], [[সিলেট বিভাগ|সিলেটের]] একটি শহর, পাহাড়ি ঢালুতে মাইলের পর মাইল জুড়ে চা বাগানের জন্য বিখ্যাত, এবং এজন্যে একে বাংলাদেশের চা রাজধানী বলা হয়। পাহাড় এবং ঘন জঙ্গল থাকায়, শ্রীমঙ্গলে বাংলাদেশের সবথেকে বেশি বৃষ্টিপাত এবং শীত পড়ে; চা উৎপাদনের উপযোগী হওয়ায়, এখানে ৩৮টি চা বাগান রয়েছে।<ref name=" news-bangla">{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://www.news-bangla.com/index.php?option=com_content&task=view&id=1942&Itemid=1 | শিরোনাম=প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে চা শিল্প | প্রকাশক=The Daily News-Bangla | সংগ্রহের-তারিখ=November 9, 2017 | আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20171201035729/http://www.news-bangla.com/index.php?option=com_content&task=view&id=1942&Itemid=1 | আর্কাইভের-তারিখ=ডিসেম্বর ১, ২০১৭ | অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> বিভিন্ন জাতের চা পাতা এবং এর সহজলভ্যতার জন্য [[বাংলাদেশ চা গবেষণা ইনস্টিটিউট]] (বিটিআরআই) এখানে গড়ে তোলা হয়েছে, যা [[বাংলাদেশ চা বোর্ড|বাংলাদেশ চা বোর্ডের]] অধীনে একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান।।<ref name="Banglapedia">{{বই উদ্ধৃতি |লেখক১=Minuddin Ahmed |লেখক২=AFM Badrul Alam |সম্পাদক=[[Sirajul Islam]] |শিরোনাম=Banglapedia |ইউআরএল=http://en.banglapedia.org/index.php?title=Bangladesh_Tea_Research_Institute |আর্কাইভের-ইউআরএল= |আর্কাইভের-তারিখ= |সংগ্রহের-তারিখ=12 May 2016 |ধরন= |সংস্করণ= |প্রকাশনার-তারিখ=January 2003 |প্রকাশক=[[Asiatic Society of Bangladesh]] |অবস্থান=[[Dhaka]] |আইএসবিএন=984-32-0576-6 |পাতা= |অধ্যায়=Bangladesh Tea Research Institute}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Brain drain dims achievements |ইউআরএল=http://www.thedailystar.net/news-detail-255714 |সংবাদপত্র=The Daily Star |তারিখ=1 November 2012|সংগ্রহের-তারিখ=18 November 2016}}</ref><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Bangladesh tea trade gets new brew |ইউআরএল=http://news.bbc.co.uk/2/hi/business/4608397.stm |কর্ম=BBC News |সংগ্রহের-তারিখ=18 November 2017}}</ref> সাত রং চায়ের জন্য নীলকণ্ঠ টি কেবিন চার ধরনের গাছ থেকে (কালো তিন ধরনের এবং সবুজ এক ধরনের) বিভিন্ন জাতের স্থানীয় উৎপন্ন পাতা সংগ্রহ করে থাকে।
== জনপ্রিয়তা এবং পানীয়==
চা বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় পানীয়। চা পানে বাংলাদেশিরা বিশ্বে ১০ম স্থানে আছে।<ref name=prothom-alo3>{{ওয়েব উদ্ধৃতি| শিরোনাম=চা পানে বিশ্বে দশম স্থানে বাংলাদেশিরা| ইউআরএল= http://www.prothomalo.com/economy/article/1367956/চা-পানে-বিশ্বে-দশম-স্থানে-বাংলাদেশিরা | প্রকাশক=প্রথম আলো | সংগ্রহের-তারিখ=November 18, 2017 }}</ref> ''[[দ্যদি ইকোনমিস্ট|দ্যদি ইকোনমিস্টের]]'' মতে, ২০১৫ সালে বাংলাদেশিরা ৭৮,০০০ টন চা পান করেছে।<ref name=prothom-alo3/>
 
সাত রং চায়ের ভিন্ন ভিন্ন বর্ণ এবং স্বাদ রয়েছে। রংধনুর সাতটি আলাদা আলাদা রং দিতে রমেশ রাম গৌড় এক স্তরের উপর আরেক স্তর ঢেলে দেন। সাত রং চায়ের উপরের স্তরটি দারুচিনি স্বাদের হয়ে থাকে; যেখানে এর নিচের স্তরটি লেবু স্বাদ প্রদান করে। চতুর্থ স্তরে ঘনীভূত দুধের সাথে [[কালো চা]] থাকে, যখন নিচের স্তরগুলোতে মিষ্টি, লবঙ্গ সহ শরবত সবুজ চা, দারুচিনি এবং গোপন মশলা থাকে।