রূপ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→বৌদ্ধধর্মে: উন্নতি ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
→বৌদ্ধধর্মে: উন্নতি ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
১১ নং লাইন:
[[বৌদ্ধধর্ম|বৌদ্ধধর্মে]], '''রূপ''' হ'ল দেহ ও বাহ্যিক উভয় বিষয়ের বস্তুগত দিক। [[পালিধর্মগ্রন্থ|পালি ধর্মশাস্ত্রে]], '''রুপকে''' "রূপ-খাঁধা (স্থূল রূপ), রুপ-আয়না (দৃশ্যমান বস্তু বা বিষয়) এবং নাম-রূপ ('নাম ও রূপ' বা 'মন ও দেহ')"-এই তিনটি উল্লেখযোগ্য প্রাসঙ্গিক কাঠামোতে উল্লেখ করা হয়েছে।<ref>E.g., see Hamilton (2001), p. 3 and passim</ref>
বৌদ্ধধর্মে, মূর্তি বর্ণনার ক্ষেত্রে '''রূপ''' শব্দটি ব্যবহৃত হয়। কখনও কখনও এটিকে বুদ্ধরূপও বলা হয়। রূপকে স্কন্ধার অন্যতম রঙ ও চিত্র দ্বারা অনুভব করা হয়।
প্রকৃতপক্ষে রূপ অন্য সমস্ত কিছুর মতো এর কার্যকারিতা অনুসারে সংজ্ঞায়িত হয়।<ref>Dan Lusthaus, ''Buddhist Phenomenology: A Philosophical Investigation of Yogācāra Buddhism and the Chʼeng Wei-shih Lun.'' Routledge, 2002, পৃষ্ঠা ১৮৩।</ref>
ঐতিহ্যগতভাবে রূপকে দুটি পদ্ধতিতে বিশ্লেষণ করা হয়- (১)চারটি প্রাথমিক উপাদান হিসাবে (পালি, মহাভূতা), এবং (২) দশ বা চব্বিশটি মাধ্যমিক বা উৎপন্ন উপাদান হিসাবে।
==তথ্যসূত্র==
|