দক্ষিণী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

| name = Dakshineeদক্ষিণী

'''দক্ষিণী ''' হল কলকাতা মহানগরীর অন্যতম স্বনামধন্য  সঙ্গীত শিক্ষাকেন্দ্র। এটি প্রধানত [[রবীন্দ্রসঙ্গীত| রবীন্দ্রসঙ্গীতের]] শিক্ষা প্রদান করে ও [[রবীন্দ্রসঙ্গীত|রবীন্দ্রসঙ্গীতের]] প্রচার করে থাকে। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://dakshinee.co.in|শিরোনাম=Dakshinee|শেষাংশ=Group|প্রথমাংশ=ARC|ওয়েবসাইট=dakshinee.co.in|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20180307095720/http://dakshinee.co.in/|আর্কাইভের-তারিখ=7 March 2018|ইউআরএল-অবস্থা=live|সংগ্রহের-তারিখ=3 May 2018}}</ref> <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.telegraphindia.com/1040618/asp/atleisure/story_3386967.asp|শিরোনাম=The Telegraph - Calcutta : At Leisure|ওয়েবসাইট=www.telegraphindia.com|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20160303234522/http://www.telegraphindia.com/1040618/asp/atleisure/story_3386967.asp|আর্কাইভের-তারিখ=3 March 2016|ইউআরএল-অবস্থা=live|সংগ্রহের-তারিখ=3 May 2018}}</ref>

[[শুভ গুহঠাকুরতা]] <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://kothabriksha.com/2019/07/09/remembering-suvo-guha-thakurta-on-his-101st-birthday-kothabriksha/|শিরোনাম=Remembering SUVO GUHA THAKURTA on his 101st Birthday|প্রকাশক=Kothabriksha}}</ref> ছিলেন রবীন্দ্র অনুরাগী রবীন্দ্র সঙ্গীত শিল্পী। [[রবীন্দ্রসঙ্গীত]] যা মূলত সেসময়ে শান্তিনিকেতনেই সীমাবদ্ধ ছিল, তাকে বাঙালির মাঝে ছড়িয়ে দিতে চেয়েছিলেন। তাঁর সঙ্গীতশিক্ষক [[শৈলজারঞ্জন মজুমদার|শৈলজারঞ্জন মজুমদারের]] পরামর্শে [[১৯৪৮]] খ্রিস্টাব্দের [[মে ৮|৮ই মে]] (২৫ শে বৈশাখ) প্রতিষ্ঠা করেন।

প্রতিষ্ঠানটি শুরু হয়েছিল নিম্নোক্ত প্রথম চারটি বিভাগ নিয়ে। পরে ২০০৮ খ্রিস্টাব্দে শেষোক্তটির সংযোজন ঘটে।:

* নৃত্যকলা কেন্দ্র ( নাচের স্কুল)

* [[১৯৫১]] খ্রিস্টাব্দ হতে [[১৯৬০]] খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত দক্ষিণী [[আকাশবাণী| আকাশবাণীর]] সহায়তায় ত্রি -বার্ষিক রবীন্দ্র সঙ্গীত সম্মেলনের আয়োজন করে।

* [[১৯৬১]] খ্রিস্টাব্দে [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর| রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের]] জন্ম শতবার্ষিকী উদযাপন করে।

* [[১৯৫০]] খ্রিস্টাব্দে [[শুভ গুহঠাকুরতা]] রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত গান নিয়ে  রচনা করেন '''রবীন্দ্র সংগীতের ধারা'''। বইটিতে রবীন্দ্রসঙ্গীতের প্রতিটি গানের আলাদা বিচার করে তাদের চারটির জায়গায় ১৭টি পর্যায়ে ভাগ করলেন। ভেঙে দেখালেন রবীন্দ্র গানের বৈচিত্র্য। এই শ্রেণীবিভাজনে রবীন্দ্রসঙ্গীতকে এবং এর অন্তর্নিহিত দর্শনকে অনুধাবন করতে এবং হিন্দুস্থানী ধ্রুপদী সঙ্গীতের উত্তরাধিকারের পাশাপাশি রবীন্দ্রনাথের মূল রচনাসমূহের বিশ্লেশনের মধ্য দিয়ে বুঝতে সাহায্য করে। বইটি দক্ষিণীর শিক্ষাক্রমের অন্তর্গত একটি পাঠ্যপুস্তক।

* [[লন্ডন| দক্ষিণ লন্ডনে]] '''দক্ষিণায়নদক্ষিণায়ণ'''

* [[টরোন্টো| টরেপ্টোতেটরেন্টোতে]] '''রবিপ্রবাস'''

* [[মুম্বই|মুম্বইয়ের]] '''শ্রীজনসৃজন'''

* সুদেব  গুহঠাকুরতা

* [[রণো গুহঠাকুরতা]]

* [[রণো গুহঠাকুরতা]]

* কৃষ্ণ গুহ ঠাকুর্তাগুহঠাকুরতা

* দেবাশীষ রায় চৌধুরীরায়চৌধুরী

* প্রবুদ্ধ রাহরাহা

* [[শ্রেয়া গুহঠাকুরতা]]

তবুও অভিযোগ 'দক্ষিণী' যেন সমস্ত স্তরের ছাত্রদের মাঝে এক ভয়ভীতির সঞ্চার করে রাখে, যে পাঠ্য বিষয়ে যেন তাঁরাতারা  রবীন্দ্রনাথের  ঠাকুরের নিজস্ব মতামতের বিপরীতে চলে।।

দক্ষিণী  [[বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়|বিশ্বভারতী]] গৃহীত ও প্রকাশিত স্বরলিপি ব্যবহার না করে নিজস্ব স্বরলিপি অনুসরণ করে।