অর্থনীতি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
AishikBot (আলোচনা | অবদান)
বানান/বিষয়শ্রেণী সংশোধন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
AishikBot (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
২৭২ নং লাইন:
== কল্যাণ ও দূস্প্রাপ্যতার অর্থনৈতিক সংজ্ঞার সমালোচনা ==
 
অর্থনীতির সংজ্ঞার সমালোচনায় বলা হয়েছে ইহা অতি নিম্ন বস্তুগত। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় যে, একজন ডাক্তার বা নৃত্য শিল্পীর সেবা ইহাতে এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। একটি শ্রমতত্ত্বে অবস্তুগত সেবার পারিশ্রমিকের যোগফলে সম্পূর্নসম্পূর্ণ এড়িয়ে যায় যা অসম্পূর্ন।অসম্পূর্ণ। কল্যাণকে সংখ্যা দিয়ে পরিমাপ করা যায়না, কারণ ধনী ও গরিবের কাছে অর্থের প্রান্তিক গুরুত্ত্ব ভিন্ন ( যেমন ১০০ টাকা গরিবের কাছে ধনীর চাইতে অনেক বেশি গুরুত্ত্বপূর্ন)। তারপরও এ্যালকোহল এবং ধূমপানের মত পণ্যের উৎপাদন ও বণ্টন কার্যক্রম মানব কল্যাণে সাহায্য করেনা কিন্তু এইসব অপর্যাপ্ত পণ্য প্রাকৃতিক ভাবে মানুষের চাহিদা ও আকাঙ্ক্ষা পুরন করে।
মার্ক্সীয় অর্থনীতিতে এখনও কল্যাণ সংজ্ঞার উপর আলকপাত করা হয়। ইহা ছাড়াও আদর্শবাদী অর্থনীতি শুরুতে কিছু সমালোচনায় যুক্তি দেওয়া হয় যে, বর্তমান অর্থনৈতিক চর্চা কল্যাণ পরিমাপে যথোপযুক্ত নয়, কিন্তু একমাত্র মুদ্রাবাদীদের কল্যাণের অপর্যাপ্ত সাফল্য রয়েছে।
নব্য-বুনিয়াদী অর্থনীতিতে চলমান নিয়ন্ত্রণে দুস্প্রাপ্যতার উপর আলোকপাত করা হয় যা বেশির ভাগ প্রাতিষ্ঠানিক অর্থনীতি বিভাগে প্রচলিত করা হয়। সম্প্রতি বছর গুলোতে প্রাতিষ্ঠানিক অর্থনীতি, উন্নয়ন অর্থনীতি উদ্বৃত্ত অর্থনীতি সহ ইহা বিভিন্ন সময়ে সমালোচিত হচ্ছে।