লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৫১ নং লাইন:
 
==গ্যাস অনুসন্ধান ও এর ফলে সৃষ্ট পরিবেশ বিপর্যয়==
পরিবেশবাদী ও সচেতন মহলের ব্যাপক প্রতিবাদ সত্ত্বেও ২০০৮ সালের এপ্রিল মাসে বহুজাতিক তেল-গ্যাস কোম্পানী শেভরন লাউয়াছড়া ও এর আশপাশের বনভূমি এলাকাল ত্রিমাত্রিক অনুসন্ধান শুরু করে। ত্রিমাত্রিক অনুসন্ধানের জন্য বনের অভ্যন্তর ও আশপাশের এলাকায় নির্বিচারে বিস্ফোরন ঘটানো হয়। এ সময় বন এলাকায় সৃষ্ট ভূকম্পনে বন্যপ্রানী ও স্হানীয় লোকজন আতংকিত হযে পড়ে, বনের কয়েক জায়গায় আগুন ধরে যায়, বন আশপাশের বাড়িঘরে ফাটল দেখা দেয়। লাউয়াছড়া বনে বিস্ফোরন ঘটিয়ে অনুসন্ধানের অনুমতি প্রদানের জন্য তৎকালীন তত্বাবধায়ক সরকারও দেশে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়ে।<ref>[http://nation.ittefaq.com/issues/2008/04/30/all0536.htm Cancel seismic survey at Lawachhara' Environmentalists demand]</ref> এর আগে ১৯৯৭ সালে আরেক বহুজাতিক তেল-গ্যাস কোম্পানী অক্সিডেন্টাল পরিচালিত এ ধরণের একটি অনুসন্ধানের সময় লাউয়াছড়া বনের পাশেই মাগুরছড়ায় অনুসন্ধান কুপে ভয়াবহ গ্যাস বিস্ফোরনে পুরো এলাকা মারাত্বক বিপর্যয় ঘটে এবং পরিবেশের ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়ে।হয়।<ref>[http://www.thedailystar.net/law/2008/05/04/index.htm Seismic survey violates the existing environmental laws]</ref> এ বিস্ফোরনের ফলে কয়েক ট্রিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পুড়ে যায়। মাগুরছড়ার বন এখনও সেই ক্ষত বহন করছে। মাগুরছড়া বিস্ফোরণে বাংলাদেশ সরকার ওই কোম্পানীর কাছে ক্ষতিপূরণ দাবী করলেও তা এখনো অমিমাংসীত রয়েগেছে।
 
==তথ্যসূত্র==