কার্বন-নাইট্রোজেন-অক্সিজেন চক্র: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
AishikBot (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৭ নং লাইন:
কার্বন ১৩ + প্রোটন, নাইট্রোজেন ১৪ + গামারশ্মি, নাইট্রোজন ১৪ + প্রোটন, অক্সিজেন ১৫ + পজিট্রন + নিউট্রিনো, নাইট্রোজেন ১৫ + পজিট্রন + নিউট্রিনো, নাইট্রোজেন ১৫ + প্রোটন, কার্বন ১২ + হিলিয়াম ৪..
এখানে, কার্বন, নাইট্রোজেন ও অক্সিজেন প্রভাবক হিসেবে কাজ করে। অর্থাৎ বিক্রিয়া চালানোর জন্য এরা অপরিহার্য, কিন্তু এরা নিজেরা বিক্রিয়ায় ব্যবহৃত হয় না। যেমন কার্বন চক্রে ১ম ধাপে৪ বিক্রিয়া শুরু করার জন্য কার্বনের কেন্ত্রীণ প্রয়োজন। আবার, শেষধাপে হিলিয়ামের সাথে এই কার্বন বেরিয়ে আসে। কাজেই মোটের উপর কার্বন পরমাণু বিক্রিয়ায় অংশ নেয় ঠিকই কিন্তু নিজেকে বিলিয়ে দেয় না।
কার্বন চক্র, প্রোটন চক্রের তুলনায় জটিলতার কিন্তু মোটের উপর ৪টি প্রোটন উপরোক্তউপর্যুক্ত নিউক্লিয়ার বিক্রিয়ায় একটি হিলিয়াম গঠিত হয়। কাজেই নক্ষত্রের মক্তির জন্য যে ফিউশন বিক্রিয়া প্রয়োজন তা দু’টি চক্রের সাহায্যে ধাপে ধাপে সম্পূন্ন করা যায়। নিম্নভর তারাদের জন্য প্রোটন চক্র কিন্তু ভারী তারাদের জন্য কার্বন চক্র।
 
[[বিষয়শ্রেণী:জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞান]]