সৈয়দ আবুল মনসুর হাবিবুল্লাহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নতুন নিবন্ধ তৈরি করা হলো। |
→ভারতে প্রত্যাবর্তন: তথ্যসূত্র ঠিক করা হলো। |
||
৩৪ নং লাইন:
==ভারতে প্রত্যাবর্তন==
ভারতে ফিরে সৈয়দ আবুল মনসুর হাবিবুল্লাহ আবার ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টিতে যোগ দেন। তিনি প্রথমে তৎকালীন [[কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়|কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] স্বীকৃত [[সিউড়ি বিদ্যাসাগর কলেজ|সিউড়ি বিদ্যাসাগর কলেজে]] পড়ান. রাজনীতির সঙ্গে সম্পর্ক থাকার দরুণ তাঁর চাকরি চলে যায় এবং তৎপরবর্তীতে তিনি আইন অনুশীলন শুরু করেন। ১৯৬২ সালে তার নির্বাচনী যাত্রা শুরু হয় তৎকালীন [[বর্ধমান জেলা|বর্ধমান জেলার]] (অধুনা [[পূর্ব বর্ধমান জেলা]]) মন্তেশ্বর বিধানসভা কেন্দ্র থেকে সদস্য নির্বাচিত হওয়ার মাধ্যমে। তারপর নাদনঘাট বিধানসভা কেন্দ্র থেকে তিনি ১৯৬৯ থেকে ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত পরপর নির্বাচিত হতে থাকেন। তিনি পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার প্রোটেম স্পিকার থেকে শুরু করে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের আইন ও ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রীর মতো বিভিন্ন উচ্চ সরকারি পদ অলঙ্কৃত করেছেন।<ref name=election
তিনি কৃষকদের সমস্যা নিয়ে বিশদে লেখালেখি করেছেন। মকসুদা খাতুন, মুসলিম মহিলাদের একজন নেত্রী ছিলেন তাঁর স্ত্রী। কয়েকটি সূত্র উল্লেখ করেছে যে এই দম্পতির কন্যা হলেন [[সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস|সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের]] প্রবীণ সদস্য তথা দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের প্রাক্তন সাংসদ, [[মমতাজ সঙ্ঘমিতা]]।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=মমতাজ সংঘমিতা: বয়স, জীবনী, শিক্ষা, স্বামী, জাত, মোট সম্পত্তি এবং আরও - Bengali Oneindia |ইউআরএল=https://bengali.oneindia.com/politicians/mamtaz-sanghamita-36765.html |ওয়েবসাইট=www.oneindia.com |ভাষা=bn}}</ref>
|