আয়োডিনের ঘাটতি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Rafi Bin Tofa (আলোচনা | অবদান) নতুন নিবন্ধ |
Rafi Bin Tofa (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১ নং লাইন:
<nowiki>[[File:Kone med stor struma.jpg|thumb|আয়োডিনের অভাবে থাইরয়েড গ্রন্থি ফুলে গলগন্ড রোগ হয়। চিত্রে একজন গলগন্ড রোগীকে দেখানো হয়েছে]]</nowiki>
আমাদের প্রতিদিনকার খাদ্যে যদি আয়োডিন উপয়াদানটি না থাকে তাহলে আমাদের '''আয়োডিনের ঘাটতি''' তৈরি হয়। আয়োডিনের ঘাটতি দেখা দিলে আমাদের শরীরে [[গলগন্ড|গলগন্ড রোগ]] দেখা দেয়। এটি মূলত আমাদের থাইরয়েড গ্রন্থি ফুলে যাওয়ার কারণে তৈরি হয়। এছাড়া [[হাইপারথাইরয়েডিজম|হাইপারথাইরয়েডিজম]] নামে একটি রোগ হয়। এটি হলে থাইরয়েড গ্রন্থির কাজে ব্যাঘাত ঘটে। আর অনেকদিন যদি আয়োডিনের ঘাটতি আমাদের শরীরে বিদ্যমান থাকে তাহলে তা বড় বড় রোগের জন্ম দেয়। এমনকি মহিলারা বন্ধ্যাও হয়ে যেতে পারে। এটি বুদ্ধিবৃত্তিও কমিয়ে দেয়।▼
▲আমাদের প্রতিদিনকার খাদ্যে যদি আয়োডিন উপয়াদানটি না থাকে তাহলে আমাদের '''আয়োডিনের ঘাটতি''' তৈরি হয়। আয়োডিনের ঘাটতি দেখা দিলে আমাদের শরীরে [[গলগন্ড|গলগন্ড রোগ]] দেখা দেয়। এটি মূলত আমাদের থাইরয়েড গ্রন্থি ফুলে যাওয়ার কারণে তৈরি হয়। এছাড়া [[
আমাদের খাদ্যতালিকায় আয়োডিন থাকা জরুরী। কারণ এটি মস্তিষ্কের গঠনে সাহায্য করে। বাড়ন্ত শিশুদের ক্ষেত্রেও এটি অনেক দরকার। থাইরয়েড গ্রন্থি থেকে যে হরমনগুলো ক্ষরিত হয় যেমন [[থাইরক্সাইড]], ট্রিওডোথাইরনিন ইত্যাদি এই হরমনগুলোতে আয়োডিনের পরিমাণ অনেক বেশি থাকে। তাই আমাদের খাদ্য তালিকায় আয়োডিন থাকা অনেক জরুরী। যেসকল অঞ্চলগুলো সমুদ্র থেকে অনেক দূরে সেখানকার মানুষরা সহজে আয়োডিন পায় না। আবার যারা পাহাড়ে থাকে, তাদের শরীরেও আয়োডিনের ঘাটতি তৈরি হতে পারে।
|