চকরাজাপুর ইউনিয়ন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Dewan Tirtho (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
চকরাজাপুর হলো রাজশাহী জেলার সর্ব দক্ষিণ পূর্বে অবস্থিত পদ্মা নদী লাগোয়া সীমান্তবর্তী একটি ইউনিয়ন।
 
এ ইউনিয়নটি সম্পূর্ণভাবে পদ্মার বিস্তীর্ণ চরাঞ্চল নিয়ে গঠিত। ২০১৬ সালের পূর্ব পর্যন্ত এটি ২ নং গড়গড়ি ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত ছিল।যা ২০১৬ সালে স্বতন্ত্র ইউনিয়নের মর্যাদা লাভ করে।
 
পদ্মা বিধৌত অঞ্চল হওয়ায় চকারাজাপুরের সাথে বাঘা উপজেলা সদরের যোগাযোগব্যবস্থা উন্নত নয়।
 
শুষ্ক মৌসুমে বাঘা থেকে চকারাজাপুর যাবার রাস্তা পুরোটাই বালুময় যেখানে মোটরসাইকেলই শুধুমাত্র চলাচলের মাধ্যম হয়ে উঠে। অন্যদিকে বর্ষায় নৌকাই হলো এ অঞ্চলের মানুষের যাতায়াতের বাহন।
 
চকরাজাপুর মূলত কৃষি প্রধান এলাকা। এ ইউনিয়নের বেশিভাগ মানুষ সরাসরি কৃষি কাজের সাথে সম্পৃক্ত। পদ্মার উর্বর পলিমাটি হওয়ায় চকরাজাপুরে প্রায় সব ধরনের ফসলের চাষ হয়ে থাকে। বর্ষার সময়ে কার্তিনাশা পদ্মার ভাঙ্গন এ অঞ্চলের প্রধান প্রতিবন্ধকতা।
 
উল্লেখ্য চরাঞ্চল হলেও এ ইউনিয়নের শতভাগ মানুষ জাতীয় গ্রীডের বিদ্যুৎ পরিসেবা ব্যাবহার করে।
 
 
{{তথ্যছক বাংলাদেশের প্রশাসনিক অঞ্চল
|নাম = চকরাজাপুর ইউনিয়ন,বাঘা,রাজশাহী।
|অফিসিয়াল_নাম = ৭ নং চকরাজাপুর ইউনিয়ন
|চিত্র =
২৬ ⟶ ১৩ নং লাইন:
|জেলা = [[রাজশাহী জেলা]]
|উপজেলা = [[বাঘা উপজেলা|বাঘা]]
|প্রতিষ্ঠার_শিরোনাম =প্রতিষ্ঠা কালপ্রতিষ্ঠাকাল
|প্রতিষ্ঠার_তারিখ = ২০১৬ ইং
|আসনের_ধরন = ইউনিয়ন পরিষদের নাম
|আসন =[[চকরাজাপুর ইউনিয়ন পরিষদ ]]
৩৭ ⟶ ২৪ নং লাইন:
|আয়তন_টীকা =
|জনসংখ্যার_পাদটীকা =
|মোট_জনসংখ্যা = ১৫,৫৫১ জন
|এই_অনুযায়ী_জনসংখ্যা = ২০১১
|জনসংখ্যার_ক্রম =
৪৮ ⟶ ৩৫ নং লাইন:
|পাদটীকা =
}}
 
'''চকরাজাপুর ইউনিয়ন''' হলো রাজশাহী জেলার সর্ব দক্ষিণ পূর্বে অবস্থিত পদ্মা নদী লাগোয়া সীমান্তবর্তী একটি ইউনিয়ন।
 
==ইতিহাস==
এ ইউনিয়নটি সম্পূর্ণভাবে পদ্মার বিস্তীর্ণ চরাঞ্চল নিয়ে গঠিত। ২০১৬ সালের পূর্ব পর্যন্ত এটি ২ নং [[গড়গড়ি ইউনিয়ন|গড়গড়ি ইউনিয়নের]] অন্তর্ভুক্ত ছিল।যাছিল। যা ২০১৬ সালে স্বতন্ত্র ইউনিয়নের মর্যাদা লাভ করে।
 
==যোগাযোগ ব্যবস্থা==
পদ্মা বিধৌত অঞ্চল হওয়ায় চকারাজাপুরের সাথে বাঘা উপজেলা সদরের যোগাযোগব্যবস্থা উন্নত নয়।
 
শুষ্ক মৌসুমে বাঘা থেকে চকারাজাপুর যাবার রাস্তা পুরোটাই বালুময় যেখানে মোটরসাইকেলই শুধুমাত্র চলাচলের মাধ্যম হয়ে উঠে। অন্যদিকে বর্ষায় নৌকাই হলো এ অঞ্চলের মানুষের যাতায়াতের বাহন।
 
==কৃষি==
চকরাজাপুর মূলত কৃষি প্রধান এলাকা। এ ইউনিয়নের বেশিভাগ মানুষ সরাসরি কৃষি কাজের সাথে সম্পৃক্ত। পদ্মার উর্বর পলিমাটি হওয়ায় চকরাজাপুরে প্রায় সব ধরনের ফসলের চাষ হয়ে থাকে। বর্ষার সময়ে কার্তিনাশা পদ্মার ভাঙ্গন এ অঞ্চলের প্রধান প্রতিবন্ধকতা।
 
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা}}
 
[[বিষয়শ্রেণী:বাঘা উপজেলার ইউনিয়ন]]