হরিপদ ভারতী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
তথ্যসূত্র যোগ
১৫ নং লাইন:
| party = [[ভারতীয় জনতা পার্টি]]
| otherparty = [[জনতা পার্টি]], [[ভারতীয় জনসঙ্ঘ]]
| birth_date = {{জন্ম তারিখ|1920|06|28|df=yes}}<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=জেনে নিন অধ্যাপক হরিপদ ভারতীর পরিচয় |ইউআরএল=http://ritambangla.com/politics/find-out-the-identity-of-professor-haripada-bharati/ |ওয়েবসাইট=BAARTA TODAY |ভাষা=bn |তারিখ=২৮ জুন ২০২০}}</ref>
| birth_date = {{জন্ম তারিখ|1920|06|28|df=yes}}
| birth_place = [[যশোর জেলা]], [[বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি]], [[ব্রিটিশ ভারত]]<br/>(অধুনা [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[যশোর জেলা]])
| death_date = {{মৃত্যু তারিখ ও বয়স|df=y|1982|3|19|1920|6|28}}
৩১ নং লাইন:
হরিপদ ভারতী ১৯২০ সনের ২৮শে জুন অধুনা বাংলাদেশের যশোর জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। কলকাতার প্রাচীনতম ও অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, [[স্কটিশ চার্চ কলেজ]] থেকে তিনি দর্শনে স্নাতক হন তথা ১৯৪২ সালে [[কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়|কলিকাতা বিশ্বিবিদ্যালয়ের]] স্নাতকোত্তর পরীক্ষাতে প্রথম শ্রেণীতে প্রথম স্থানের অধিকারী হন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শেষাংশ1=চক্রবর্তী |প্রথমাংশ1=শ্রীমান |শিরোনাম=শ্রী হরিপদ ভারতী - এক প্রামাণ্য বীক্ষণ |ইউআরএল=https://kanjik.net/haripada-bharati-1/ |ওয়েবসাইট=কাঞ্জিক |ভাষা=bn |তারিখ=২৫ জুলাই ২০২০}}</ref>
[[ভারতে জরুরি অবস্থা (১৯৭৫-১৯৭৭)|জরুরী অবস্থা]] চলাকালীন তিনি 'মিসা আইনে' কারারুদ্ধ হন। তাঁকে কলকাতা শহরের [[আলিপুর কেন্দ্রীয় কারাগার|প্রেসিডেন্সি জেলে]] রাখা হয়। জেলের অভিজ্ঞতা নিয়ে তিনি তাঁর স্ত্রী প্রগতি ভারতীকে চিঠিপত্র লিখতেন। আই.বি.-র শ্যেনদৃষ্টি এড়িয়ে গোপনে তাঁর স্ত্রী-র ব্যাগে ফেলে দেওয়া পত্রগুচ্ছই পরে সম্পাদনা করে 'জেলে মিসা বাইরে মিসা'
গ্রন্থটি তিনি লিখেছিলেন যেটি প্রথম প্রকাশ পায় চৈত্র, ১৩৮৪ বঙ্গাব্দে। প্রেসিডেন্সি জেলের অভ্যন্তরে সুদৃশ্য বাগিচা ও উদ্ভিদ বৈচিত্র্যের বর্ণনা এই গ্রন্থে তিনি দিয়েছেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=অধ্যাপক হরিপদ ভারতী জরুরি অবস্থায় কারারুদ্ধ হয়েছিলেন। |ইউআরএল=http://ritambangla.com/national/professor-haripada-bharati-was-imprisoned-in-a-state-of-emergency/ |ওয়েবসাইট=BAARTA TODAY |ভাষা=en-USbn |তারিখ=২৫ জুন ২০২০}}</ref>
===মৃত্যু===
হরিপদ ভারতী হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে কলকাতার [[এসএসকেএম হাসপাতাল|এসএসকেএম হাসপাতালে]] ৬১ বছর বয়সে মারা যান। অষ্টম [[পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা|পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার]] ৭৭তম অধিবেশনে ১৯৮২ সনের ১৪ই জুন স্পিকার [[সৈয়দ আবুল মনসুর হাবিবুল্লাহ]] হরিপদ ভারতী সম্পর্কে শোকপ্রস্তাবে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেন যে {{Cquote|বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ, সুবক্তা ও সংসদীয় গণতন্ত্রে অভিজ্ঞ এই জননেতার মৃত্যুতে দেশের প্রভূত ক্ষতি হলো।|source=<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শেষাংশ1=চক্রবর্তী |প্রথমাংশ1=শ্রীমান |শিরোনাম=শ্রী হরিপদ ভারতী - এক প্রামাণ্য বীক্ষণ |ইউআরএল=https://kanjik.net/haripada-bharati-1/ |ওয়েবসাইট=কাঞ্জিক |ভাষা=bn |তারিখ=২৫ জুলাই ২০২০}}</ref>}}