পরিবেশের উপর বিমান চলাচলের প্রভাব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ত্রুটি সংশোধন (ID: 5) অউব্রা ব্যবহার করে
ত্রুটি সংশোধন (ID: 5)
১ নং লাইন:
[[Fileচিত্র:CO2 emissions fraction of Aviation (%).png|thumb|১৯৪০ থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে বিমান চলাচলের কারণে কার্বন ডাই অক্সাইড নিঃসরণের পরিমাণ সমগ্র নিঃসরণের পরিমাণের ০.৭% থেকে ২.৬৫% অর্থাৎ প্রায় ৪ গুণ বৃদ্ধি পায়।<ref name="Lee2020" />]]
অন্যান্য জীবাশ্ম জ্বালানির দহনের ফলে সৃষ্ট নিঃসরণের মতো বিমানের ইঞ্জিনও গ্যাস ও অতিক্ষুদ্র দূষক কণা নিঃসরণ করে ও শব্দদূষণ সৃষ্টি করে। ফলে এগুলির বৈশ্বিক প্রভাব ও স্থানীয় বায়ুর গুণমানে এগুলির প্রভাব পরিবেশগত উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল= https://www.icao.int/environmental-protection/pages/aircraft-engine-emissions.aspx|শিরোনাম = Aircraft Engine Emissions |প্রকাশক= [[International Civil Aviation Organization]]}}</ref>
<!-- Climate change: Factors -->
জেট বিমানগুলি কার্বন-ডাই-অক্সাইডের পাশাপাশি নাইট্রোজেন অক্সাইড, অতিক্ষুদ্র দূষক কণা ও ঘনীভূত রেশ নিঃসরণের মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তনে ভূমিকা রাখছে।<!-- Climate change: volume -->
২০১৮ সালের তথ্য অনুযায়ী বিশ্বব্যাপী বাণিজ্যিক বিমান চলাচল ঐ বছর নিঃসৃত সমস্ত কার্বন-ডাই-অক্সাইডের ২.৪% উৎপাদন করেছিল।<!-- ref name=ICCTsep2019 -->
 
<!-- Climate change: per passenger -->
জেট বিমানগুলি ১৯৬৭ থেকে ২০০৭ সালের মধ্যে ৭০% অধিক জ্বালানির সাশ্রয় করতে সক্ষম হয়।<!-- ref name=NYT20sep2007 --> প্রতি টন-কিলোমিটার আয়ের জন্য কার্বন-ডাই-অক্সাইডের নিঃসরণ ২০১৮ সালে ১৯৯০ সালের তুলনায় ৪৭% কম ছিল।<!-- ref name=IATA2019Dec -->
২০১৮ সালে প্রতি বিমানযাত্রী প্রতি কিলোমিটারে গড়ে ৮৮ গ্রাম কার্বন-ডাই-অক্সাইড নিঃসরণ করতেন।<!-- ref name=ICCTsep2019/ -->
<!-- Climate change: evolution -->
যদিও বিমান চলাচল শিল্পটি অধিকতর জ্বালানি সাশ্রয়ী, সামগ্রিকভাবে শিল্পটির নিঃসরণের পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে কেননা বিমানযোগে ভ্রমণের পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে।<!-- ref name=ATAG -->
২০২০ সাল নাগাদ বিমান চলাচলজনিত নিঃসরণ ২০০৫ সালের তুলনায় ৭০% বেশি ছিল এবং ২০৫০ সাল নাগাদ এগুলি ৩০০% (অর্থাৎ ৩ গুণ) বেশি হতে পারে। <!-- ref name=EC-aviation -->
 
<!-- Noise -->
[[বিমান শব্দ দূষণ]] [[ঘুমের]] ব্যাঘাত ঘটায়, শিশুদের পড়াশোনায় বিঘ্নের সৃষ্টি করে এবং হৃদবাহ রোগের ঝুঁকি বৃদ্ধি করতে পারে।<!-- ref name=Basner2017 -->
<!-- Water pollution -->
[[বিমানবন্দর]]গুলি পানি দূষণ সৃষ্টি করতে পারে। <!-- জেট জ্বালানি ও can generate [[water pollution]] due to their extensive handling of [[jet fuel]] and [[deicing]] chemicals if not [[spill containment|contained]], contaminating nearby water bodies. --><!-- ref name=EPA2006dec -->
<!-- Air pollution -->
বিমান চলাচলের কারণে ওজোন গ্যাস ও অতিসুক্ষ্ম কণা নিঃসৃত হয়। উভয়েই স্বাস্থ্যের জন্য বিপজ্জনক। সাধারণ বিমান চলাচলে যে অ্যাভগ্যাস দহন করা হয়, তার ফলে বিষাক্ত সীসা নিঃসৃত হয়।
 
<!-- Mitigation -->
বিমান চলাচলের পরিবেশগত প্রভাব হ্রাস করা সম্ভব উন্নততর বিমানের জ্বালানি সাশ্রয় কিংবা বিমান চলাচল নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে। কার্বন-ডাই-অক্সাইড বহির্ভূত প্রভাব যেমন নাইট্রাস অক্সাইড, অতিক্ষুদ্র দূষক কণিকা বা ঘনীভূত রেশ থেকে পরিবেশের ক্ষতি কমানোর জন্য সর্বোত্তম উড্ডয়ন পথ নির্বাচন করা যেতে পারে।
<!--
Aviation's environmental impact can be reduced by better [[fuel economy in aircraft]] or [[Air Traffic Control]] and [[Airway (aviation)|flight routeroutes]]s can be optimised to lower non-{{CO2}} impact on climate from {{chem|N|O|x}}, particulates or contrails.
[[Aviation biofuel]], [[emissions trading]] and [[carbon offsetting]], part of the ICAO's [[Carbon Offsetting and Reduction Scheme for International Aviation|CORSIA]], can lower {{CO2}} emissions.
Aviation usage can be lowered by [[short-haul flight ban]]s, [[Airport rail link#Mainline rail|train connections]], [[Flight shame|personal choices]] and [[aviation taxation and subsidies]].
Fuel-powered aircraft may be replaced by [[hybrid electric aircraft]] and [[electric aircraft]] or by [[hydrogen-powered aircraft]].-->
 
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}