ভারতীয় সংবিধানের সংশোধনীসমূহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Anupamdutta73 (আলোচনা | অবদান) অসম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা |
Anupamdutta73 (আলোচনা | অবদান) অসম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা |
||
৩৪ নং লাইন:
| ১৯৫৫
| ৫ম সংশোধন
|
| রাজ্য পুনর্গঠন বিষয়ে রাজ্যের মতামত জানানোর সময়সীমা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়।
|-
৭০ নং লাইন:
| ১২শ সংশোধন
| ২০ ডিসেম্বর ১৯৬১
| সংবিধানের ২৪০ নং ধারা এবং প্রথম তফসিল সংশোধনের মাধ্যমে [[গোয়া]], [[দমন ও দিউ
|-
| ১৯৬২
৭৯ নং লাইন:
| ১৯৬২
| ১৪শ সংশোধন
|
| [[ফ্রান্স|ফরাসি]]-অধিকৃত [[পন্ডিচেরী]] ভারতভুক্ত হয়ে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মর্যাদা লাভ করে।
|-
| ১৯৬৩
| ১৫শ সংশোধন
|
| সংবিধানের ১২৪, ১২৮, ২১৭, ২২২, ২২৫-ক, ২২৬, ২৯৭ ও ৩১১ নং ধারাগুলিকে সংশোধন করা হয়।
|-
| ১৯৬৩
| ১৬শ সংশোধন
|
| সংবিধানের ১৯ নং ধারায় যুক্তিসঙ্গত বিধিনিষেধ অংশটি সংশোধিত করে ‘ভারতের সার্বভৌমত্ব ও অখণ্ডতার’ ভিত্তিতে যুক্তিসঙ্গত বিধিনিষেধ আরোপের ব্যবস্থা কতা হয়। এছাড়াও সংবিধানের ৮৪ ও ১৭৩ নং ধারা সংশোধন করে বলা হয়, রাজ্য বিধানসভা ও সংসদ নির্বাচনের প্রার্থীদের সংবিধানের প্রতি এবং ভারতের সার্বভৌমত্ব ও অখণ্ডতা রক্ষার শপথ গ্রহণ করতে হবে।
|-
৯৯ নং লাইন:
| ১৯৬৬
| ১৮শ সংশোধন
|
| কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির নাম ও সীমানা পরিবর্তনের একচ্ছত্র ক্ষমতা [[ভারতের সংসদ|সংসদের]] হাতে অর্পিত হয়। এজন্য সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মতামত গ্রহণের প্রয়োজনীয়তা লোপ করা হয়।
|-
| ১৯৬৬
| ১৯শ সংশোধন
|
| নির্বাচনী ট্রাইবুন্যালের বদলে হাইকোর্টকে সংসদ ও রাজ্য বিধানসভার নির্বাচন সংক্রান্ত বিরোধ মীমাংসার অধিকার দেওয়া হয়।
|-
| ১৯৬৬
| ২০শ সংশোধন
|
| জেলাশাসকদের সিদ্ধান্তের বৈধতা ঘোষিত হয়
|-
১২৪ নং লাইন:
| ১৯৭০
| ২৩তম সংশোধন
|
| [[লোকসভা]] ও রাজ্য বিধানসভায় তফসিলি জাতি ও উপজাতি এবং অ্যাংলো-ইন্ডিয়ানদের জন্য আসন সংরক্ষণের মেয়াদ ১৯৭৯ সালের জানুয়ারি মাস অবধি বাড়ানো হয়।
|-
| ১৯৭১
| ২৪তম সংশোধন
|
| সংবিধানের ১৩ ও ৩৬৮ নং ধারাদুটি সংশোধন করে সংসদকে মৌলিক অধিকার সংশোধন করার অধিকার দেওয়া হয়। মৌলিক অধিকার সংশোধনী বিল সংসদে পাস হলে রাষ্ট্রপতি সেই বিলে সাক্ষর করতে বাধ্য থাকেন।
|-
১৩৯ নং লাইন:
| ১৯৭১
| ২৬তম সংশোধন
|
| প্রাক্তন দেশীয় রাজ্যের শাসকদের রাজন্যভাতা বিলোপ করা হয়।
|-
১৪৯ নং লাইন:
| ১৯৭১
| ২৮তম সংশোধন
|
| ইন্ডিয়ান সিভিল সার্ভিসে নিযুক্ত কর্মচারীদের বিশেষ সুযোগ-সুবিধা অবলুপ্ত করা হয়।
|-
১৬৪ নং লাইন:
| ১৯৭৩
| ৩১তম সংশোধন
|
| লোকসভার সদস্যসংখ্যা ৫২৫ থেকে বাড়িয়ে ৫৪৫ করা হয়।
|-
১৮৫ নং লাইন:
| ৩৫তম সংশোধন
| ১ মার্চ ১৯৭৫
| [[
|-
| ১৯৭৫
| ৩৬তম সংশোধন
| ২৬ এপ্রিল ১৯৭৫
| [[
|-
| ১৯৭৫
১৯৯ নং লাইন:
| ১৯৭৫
| ৩৮তম সংশোধন
|
| কয়েকটি বিষয়কে আদালতের পর্যালোচনা-বহির্ভূত রাখার ব্যবস্থা নেওয়া হয়। এই সংশোধনীবলে অর্ডিন্যান্স জারির ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতি, রাজ্যপাল এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের প্রশাসকদের সন্তুষ্টি ও সিদ্ধান্তকেই চূড়ান্ত ঘোষণা করা হয়।
|-
| ১৯৭৫
| ৩৯তম সংশোধন
|
| ৩৮টি রাজ্য ও কেন্দ্রীয় আইনকে সংবিধানের নবম তফসিলভুক্ত করা হয়। এছাড়া রাষ্ট্রপতি, উপরাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী এবং লোকসভার অধ্যক্ষদের নির্বাচন-সংক্রান্ত বিরোধের নিষ্পত্তির দায়িত্ব হাইকোর্ট ও সুপ্রিম কোর্টের হাত থেকে প্রত্যাহার করে নিয়ে একটি কাউন্সিলের হাতে অর্পণ করা হয়।
|-
২৪৪ নং লাইন:
| ১৯৮৩
| ৪৭তম সংশোধন
|
| [[অসম]], [[বিহার]], [[হরিয়ানা]], [[তামিলনাড়ু]], [[উত্তর প্রদেশ]] ও [[পশ্চিমবঙ্গ]] রাজ্য এবং [[গোয়া]] (তদনীন্তন কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল) ও [[দমন ও দিউ]]-এর কয়েকটি ভূমিসংস্কার আইন সংবিধানের নবম তফসিলের অন্তর্ভুক্ত হয়। এর ফলে সংস্কার সংক্রান্ত বিষয়ে আদালত বিচারের এক্তিয়ার হারায়।
|-
|