হানবালী (মাযহাব): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎বহিঃসংযোগ: সম্প্রসারণ
পরিষ্কারকরণ, ট্যাগ যোগ/বাতিল
১ নং লাইন:
'''হাম্বলি মাযহাব''' সুন্নি ইসলামের অন্যতম চারটি মাযহাবের মধ্যে একটি। এটা ইরানি আলেম [[আহমদ বিন হাম্বল|ইমাম আহমদ বিন মুহাম্মাদ বিন হাম্বল আবদুল্লাহ আল-শাইবানীরশাইবানী]]<nowiki/>র নামে নামকরণ করা হয়েছে, আর প্রাতিষ্ঠানিরূপ দিয়েছেন ইমাম আহমদ ইবন হাম্বলের ছাত্ররা। চারটি মাযহাবের মধ্যে, হাম্বলি মাযহাবের অনুসারী সংখ্যাই সবচেয়ে কম। বাংলাদেশেও এ মাযহাবের অনুসারী সংখ্যা খুব কম। হাম্বলি মাযহাবকে ক্ষেত্রবিশেষ [[সালাফি আন্দোলন|আহলে সুন্নাহ]] বা [[আসারি]] বলেও পরিচয় দেওয়া হয়।
 
এ মাযহাবটি বর্তমানে সৌদি আরবে প্রতিষ্ঠিত, যেখানে এর অধিকাংশ অনুসারী রয়েছে। তবে এ ছাড়াও কাতার, মিশর, সিরিয়াতেও এ মাযহাবের অনেক অনুসারী রয়েছে। অধুনা পশ্চিমাদেশ, কাশ্মির, এমনকি বাংলাদেশেও এ মাযহাবের অনুসারী পাওয়া যায়, যদিও বাংলাদেশে এর সংখ্যা এখনও খুব কম। বাংলাদেশে বর্তমানে কিছু আলেম হাম্বলি মাযহাবের প্রচারের কাজ করছেন, এবং তদের [https://hanbalimadhhab.com/ নিজস্ব একটি ওয়েবসাইট]ও রয়েছে।
৫ নং লাইন:
== স্বকীয় নিয়ম ==
 
* '''অযু''': যে ৭টি বিষয় অযু ভেঙ্গে দেয় তার মধ্যে অন্যতম একটা হলো শারিরীক চাহিদাবশত বিপরীত লিঙ্গের কারও শরীর স্পর্শ করা, যেটা অনেকটা মালেকি মাযহাবের সাথে মিলে যায়। অন্যদিকে শাফেয়ি মাযহাবে বিপরীত লিঙ্গের কাওকে স্পর্শ করলেই অযু ভেঙ্গে যায়, যেখানে [[হানাফি|হানাফি মাযহাবে]] শুধুমাত্র কাওকে স্পর্শ করলে অযু ভাঙ্গে না।
* '''রুকু''': রুকুতে যাওয়ার আগে এবং রুকু থেকে দাঁড়ানোর সময় হাত তুলতে (রাফউল ইয়াদাইন) হবে, যেখানে শাফেয়ি মাযহাবের সাথে সাদৃশ্য রয়েছে। এবং রুকু থেকে দাঁড়ানোর পর নামাযরত ব্যক্তি চায়লে আগের মত বুকে বা পেটে হাত বাঁধতে পারে। যেখানে অন্য মাযহাবে হাত দু পাশে ছেড়ে দাঁড়ানোই নিয়ম।
* '''তাশাহুদ''': আল্লাহর নাম বলার পর আঙুল উঠাতে হবে এবং নাড়ানো যাবে না।