হানবালী (মাযহাব): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্প্রসারণ
সম্প্রসারণ
২ নং লাইন:
 
এ মাযহাবটি বর্তমানে সৌদি আরবে প্রতিষ্ঠিত, যেখানে এর অধিকাংশ অনুসারী রয়েছে। তবে এ ছাড়াও কাতার, মিশর, সিরিয়াতেও এ মাযহাবের অনেক অনুসারী রয়েছে। অধুনা পশ্চিমাদেশ, কাশ্মির, এমনকি বাংলাদেশেও এ মাযহাবের অনুসারী পাওয়া যায়, যদিও বাংলাদেশে এর সংখ্যা এখনও খুব কম। বাংলাদেশে বর্তমানে কিছু আলেম হাম্বলি মাযহাবের প্রচারের কাজ করছেন, এবং তদের [https://hanbalimadhhab.com/ নিজস্ব একটি ওয়েবসাইট]ও রয়েছে।
 
== স্বকীয় নিয়ম ==
 
* '''অযু''': যে ৭টি বিষয় অযু ভেঙ্গে দেয় তার মধ্যে অন্যতম একটা হলো শারিরীক চাহিদাবশত বিপরীত লিঙ্গের কারও শরীর স্পর্শ করা, যেটা অনেকটা মালেকি মাযহাবের সাথে মিলে যায়। অন্যদিকে শাফেয়ি মাযহাবে বিপরীত লিঙ্গের কাওকে স্পর্শ করলেই অযু ভেঙ্গে যায়, যেখানে হানাফি মাযহাবে শুধুমাত্র কাওকে স্পর্শ করলে অযু ভাঙ্গে না।
* '''রুকু''': রুকুতে যাওয়ার আগে এবং রুকু থেকে দাঁড়ানোর সময় হাত তুলতে (রাফউল ইয়াদাইন) হবে, যেখানে শাফেয়ি মাযহাবের সাথে সাদৃশ্য রয়েছে। এবং রুকু থেকে দাঁড়ানোর পর নামাযরত ব্যক্তি চায়লে আগের মত বুকে বা পেটে হাত বাঁধতে পারে। যেখানে অন্য মাযহাবে হাত দু পাশে ছেড়ে দাঁড়ানোই নিয়ম।
* '''তাশাহুদ''': আল্লাহর নাম বলার পর আঙুল উঠাতে হবে এবং নাড়ানো যাবে না।
* '''তাসলিম''': তাসলিম এ মাযহাবে ওয়াজিব বলে বিবেচিত হয়।
* কোন ওজর ব্যতীত, পুরুষের জন্য জামাতে নামায পড়া ওয়াজিব বলে বিবেচিত।
 
== প্রসিদ্ধ উলামাগণ ==
২২ ⟶ ৩০ নং লাইন:
* ইমাম ইবন রজব (মৃঃ ৭৯৫ হি)
 
== আরও পড়ুন ==
== বিস্তার ==
 
এই মাযহাবের অনুসারীরা মূলত [[সৌদি আরব]] ও [[কাতার|কাতারের]] অধিবাসী। মিশর, সিরিয়া ইত্যাদি দেশেও অনেক হানবালি রয়েছে।
* আবদুল-হালিম আল-জুনদী, আহমদ বিন হাম্বল ইমাম আহলে সুন্নাহ, দারুল-মাআরিফ কর্তৃক কায়রোতে প্রকাশিত হয়
* ডাঃ 'আলী সামি আল-নাশার, ''নাশাহ আল-ফিকর আল-ফালাসাফি ফি আল-ইসলাম'', বালাম ১, দারুল-মাআরিফ থেকে প্রকাশিত, ৭ম সংস্করণ, ১৯৭৭
* ড. আবু আমিনাহ বিলাল ফিলিপ্স, মাযহাব : অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
* ইমাম ইবনু রজব হাম্বলি (রহঃ), ''মাযহাব বিরোধিতার খণ্ডন,''
 
== বহিঃসংযোগ ==