অবিভক্ত স্বাধীন বাংলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২ নং লাইন:
 
== ঐতিহাসিক পটভূমি ==
ব্রিটিশ রাজ ভারতে [[ক্যাবিনেট মিশন ১৯৪৬]] প্রেরন করলে [[বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি|বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির]] এ সময়ে বাংলার প্রধানমন্ত্রী হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী আনুষ্ঠানিকভাবে অবিভক্ত বাংলাকে স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র করার এক পরিকল্পনা পেশ করেন।<ref name=":0">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ১=Mukhopadhay|প্রথমাংশ১=Keshob|শিরোনাম=An interview with prof. Ahmed sharif|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20150204080757/http://www.bangladesh-web.com/view.php?hidRecord=44486|ওয়েবসাইট=News from Bangladesh|প্রকাশক=Daily News Monitoring Service|সংগ্রহের-তারিখ=১৭ই এপ্রিল ২০১৭}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ১=Ahmed|প্রথমাংশ১=Wakil|শিরোনাম=Sudhakar, The|ইউআরএল=http://en.banglapedia.org/index.php?title=Sudhakar,_The|ওয়েবসাইট=Banglapedia|প্রকাশক=Bangladesh Asaitic Society|সংগ্রহের-তারিখ=১৭ই এপ্রিল ২০১৭}}</ref><ref name=":3">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শেষাংশ১=Kabir|প্রথমাংশ১=Nurul|শিরোনাম=Colonialism, politics of language and partition of Bengal PART XVI|ইউআরএল=https://sites.google.com/site/bdguiber/home/6-english/bangladesh/colonialism-politics|সংগ্রহের-তারিখ=১৭ই এপ্রিল ২০১৭|কর্ম=The New Age|প্রকাশক=The New Age|তারিখ=1 September 2013}}</ref> নেতাজি [[সুভাষচন্দ্র বসু|সুভাষ চন্দ্র বসুর]] বড় ভাইদাদা [[শরৎচন্দ্র বসু]]ও তার সার্বভৌম সমাজতান্ত্রিক বাংলা প্রজাতন্ত্রের এক প্রস্তাব উত্থাপন করেন। ১৯৪৭ সালের ২৬শে এপ্রিল ইংরেজ বড়লাট মাউন্টব্যাটেনের সাথে এক সভায় হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী উত্থাপন করেন অবিভক্ত স্বাধীন বাংলা প্রস্তাব। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দি তার এই পরিকল্পনার পক্ষে সমর্থন সৃষ্টির জন্য মাউন্টব্যাটেনের কাছ থেকে দুমাস সময় চেয়ে নেন। মাউন্টব্যাটেন তাকে জানান যে তিনি দেশ বিভাগের বিরুদ্ধে, তবে ঐক্যবদ্ধ ভারত না হলে ক্যাবিনেট মিশনের প্রস্তাবকেই তিনি অগ্রাধিকার দেবেন। ঐদিনই কায়েদে আজম [[মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ|জিন্নাহর]] সাথে সাথে মাউন্টব্যাটেনের এক বৈঠক হয়। সে বৈঠকে তিনি জিন্নাহকে জানান সোহরাওয়ার্দি তাকে বলেছেন যে ভারত বা পাকিস্তান কারো সাথে যোগ দেবে না এই শর্তে অবিভক্ত বাংলা থাকা সম্ভব। জিন্নাহ ঐক্যবদ্ধ স্বাধীন বাংলার প্রস্তাব সমর্থন করেন।
 
[[মহাত্মা গান্ধী]] নোয়াখালী যাবার পথে '৪৭ সালের ৯ই মে কলকাতায় আসলে তার সাথে অবিভক্ত বাংলার অন্যতম মূল প্রস্তাবক শরৎচন্দ্র বসু আলোচনা করেন। তার পরের দিন [[মুসলিম লীগ]] নেতা [[আবুল হাশিম]], [[মহাত্মা গান্ধী]]র সাথে অবিভক্ত বাংলার প্রস্তাব নিয়ে আলাপ করেন।