১,৪১,৪৪৩টি
সম্পাদনা
(হটক্যাটের মাধ্যমে +বিষয়শ্রেণী:১৯৩৫-এ ভারত; +বিষয়শ্রেণী:জুলাই ১৯৩৫ ঘটনা) |
(সংশোধন) |
||
{{উৎসহীন|date=ডিসেম্বর ২০১৬}}
১৯৩২ খ্রিস্টাব্দের নভেম্বর মাসে লন্ডনে তৃতীয় গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় । কংগ্রেস যথারীতি ওই বৈঠকে যোগদান করেনি । অন্যান্য দল ও সম্প্রদায়ের অনেক কম সংখ্যক প্রতিনিধি এই বৈঠকে যোগদান করেছিলেন । তাঁরা ভবিষ্যৎ শাসনতন্ত্রে কয়েকটি প্রগতিশীল ব্যবস্থা গ্রহণ করতে চাইলে ব্রিটিশ সরকার তা প্রত্যাখ্যান করে । তবে এই বৈঠক এবং পরবর্তী আলোচনা সমূহের ফলশ্রুতি হিসাবে ১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দের ভারত শাসন আইন বিধিবদ্ধ হয় । ১৯৩৩ খ্রিস্টাব্দে পার্লামেন্টের উভয় কক্ষের সদস্যদের নিয়ে গঠিত জয়েন্ট সিলেক্ট কমিটির রিপোর্ট, ব্রিটিশ সরকারের প্রকাশিত শ্বেতপত্র বা সরকারি দলিল প্রভৃতির সুপারিশ ও আলোচনার ভিত্তিতে ব্রিটিশ সরকার ১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দের ভারত শাসন আইন রচনা করেন । ১৯৩৪ খ্রিস্টাব্দে আইন অমান্য আন্দোলন প্রত্যাহারের পর ১৯৩০ ও ১৯৪০ -এর দশকে ভারতে জাতীয়তাবাদী আন্দোলন দুটি ধারায় চলতে থাকে । একটি কংগ্রেসের নেতৃত্বে জাতীয় আন্দোলন, অপরটি বামপন্থীদের নেতৃত্বে বামপন্থী আন্দোলন । কংগ্রেস নিয়ম তান্ত্রিক আন্দোলনের মাধ্যমে স্বাধীনতা লাভের পক্ষপাতি ছিলেন এবং বামপন্থীরা গণ আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে দেশের শ্রমিক, কৃষক ও সাধারণ মানুষের বিভিন্ন দাবিদাওয়া আদায়ের ব্যাপারে সচেষ্ট ছিলেন । এই পরিস্থিতিতে ব্রিটিশ সরকার ভারতীয়দের সন্তুষ্ট করার জন্য ১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দে ভারত শাসন আইন প্রণয়ন করেন ।▼
▲১৯৩২ খ্রিস্টাব্দের নভেম্বর মাসে লন্ডনে তৃতীয় গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
'''ভারত শাসন আইন ১৯৩৫''' ছিল [[বৃটেন|ব্রিটিশ]] সরকার রাজের পরাধীন [[ভারত|ভারতের]] শেষ সংবিধান। এই আইনের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন দিক ছিল:▼
▲
* এইটি ভারতীয় প্রদেশ স্বায়ত্তশাসন প্রদান করল এবং [[ভারত শাসন আইন ১৯১৯|ভারত শাসন আইন ১৭৮৪]] শেষ হল।
* এইটি ফলে সমস্ত ভারতীয় প্রাদেশিক রাজ্যগুলি ভারত ফেডারেশনের জন্য যোগ দিল।
== যুক্তরাষ্টীয় কাঠামো ==
ভারত শাসন আইন অনুসারে ভারতে ব্রিটিশশাসিত প্রদেশ, দেশীয় রাজ্য এবং চিফ কমিশনার শাসিত প্রদেশ গুলিকে নিয়ে এক সর্বভারতীয় যুক্তরাষ্ট্র গঠনের ব্যবস্থা করা
== তথ্যসূত্র ==
|