জ্বর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
AishikBot (আলোচনা | অবদান)
নতুন পৃষ্ঠা
লিঙ্কের পরামর্শ: 5টি গ্রহণ করা হয়েছে, 1টি প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে, 0টি এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে।
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা নবাগতদের কাজ পরামর্শ: লিঙ্ক যুক্ত করা
১৫ নং লাইন:
}}
 
'''জ্বর''' (যা '''পাইরেক্সিয়া''' নামেও পরিচিত<ref name=NC08>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি |লেখক=Axelrod YK, Diringer MN |শিরোনাম=Temperature management in acute neurologic disorders |সাময়িকী=Neurol Clin |খণ্ড=26 |সংখ্যা নং=2 |পাতাসমূহ=585–603, xi |তারিখ=May 2008 |pmid=18514828 |ডিওআই=10.1016/j.ncl.2008.02.005 |ইউআরএল=}}</ref>) হচ্ছে শারীরিক অসুস্থতার অন্যতম প্রধান [[লক্ষ্মণ]], যা শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রার সীমার {{রূপান্তর|৩৬|–|৩৭.২|C|F|১|abbr=}} অধিক তাপমাত্রা নির্দেশ করে।<ref name=pmid18788094 >{{সাময়িকী উদ্ধৃতি |লেখক=Karakitsos D, Karabinis A |শিরোনাম=Hypothermia therapy after traumatic brain injury in children |সাময়িকী=N. Engl. J. Med. |খণ্ড=359 |সংখ্যা নং=11 |পাতাসমূহ=1179–80 |তারিখ=September 2008 |pmid=18788094 |ডিওআই=10.1056/NEJMc081418|ইউআরএল=}}</ref>
 
শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি সত্ত্বেও সাধারণত ঠান্ডা অনুভূত হয়। উচ্চ নির্দিষ্ট সূচক (set point) থেকে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হলে গরম অনুভূত হয়।
৪৮ নং লাইন:
•একটানা জ্বরঃ সারাদিন ধরে শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি থাকে এবং ২৪ ঘণ্টায় ১<sup>0</sup> সে. এর বেশি তাপমাত্রার পরিবর্তন হয় না। যেমনঃ লোবার নিউমোনিয়া, টাইফয়েড, মূত্রনালির ইনফেকশন, ব্রুসেলসিস, টাইফাস ইত্যাদি রোগের ক্ষেত্রে একটানা জ্বর পরিলক্ষিত হয়। টাইফয়েড রোগের ক্ষেত্রে জ্বরের একটি নির্দিষ্ট আঙ্গিক দেখা যায়। জ্বর ধাপে ধাপে বাড়ে এবং উচ্চ তাপমাত্রা অনেকক্ষণ থাকে।{{সত্যতা}}
 
•নির্দিষ্ট বিরতিতে জ্বরঃ জ্বর একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত বাড়ে এবং পরে তাপমাত্রা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে যায়, যেমনঃ ম্যালেরিয়া, [[কালা জ্বর|কালাজ্বর]] (kala-azar), পাইয়েমিয়া, সেপ্টিসেমিয়া (রক্তের সংক্রমন)। এর প্রকারভেদগুলো হলঃ
 
{{pad|2em}} *কুয়োটিডিয়ান জ্বর, যার পর্যায়কাল হল ২৪ ঘণ্টা, সাধারণত ম্যালেরিয়ার ক্ষেত্রে দেখা যায়।
৬০ নং লাইন:
•Pel-Ebstein জ্বরঃ এই বিশেষ ধরনের জ্বরটি হজকিন লিম্ফোমা এর ক্ষেত্রে দেখা যায়। জ্বর এক সপ্তাহ বেশি, এক সপ্তাহ কম- এভাবে চলতে থাকে। তবে আদৌ এ ধরনের জ্বর বিদ্যমান কিনা তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে।
 
দেহের স্বাভাবিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার অবর্তমানে এক ধরনের জ্বর দেখা যায় যাকে বলা হয় "ফিব্রাইল নিউট্রোপেনিয়া " ।এক্ষেত্রে রোগ প্রতিরোধী [[নিউট্রোফিল]] এর অভাবে [[ব্যাকটেরিয়া|ব্যাক্টেরিয়ার]] সংক্রমন তাড়াতাড়ি ছড়িয়ে পরে। তাই এই রোগের জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। যেসব রোগীর কেমোথেরাপি চিকিৎসা চলছে যা কিনা দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয় তাদের ক্ষেত্রে এই রোগ বেশি দেখা যায়।
 
Febricula, এটি একটি প্রাচীন শব্দ যা এমন ধরনের জ্বরের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয় যখন তাপমাত্রা বেশি উঠে না এবং বিশেষ করে যখন জ্বরের কারণ অজানা থাকে। এ ধরনের জ্বর থেকে রোগী এক সপ্তাহে সেরে ওঠে।{{সত্যতা}}
৮৪ নং লাইন:
*রোগীর হাত এবং পায়ের তলা মুছে দিতে হবে। এতে রোগী স্বস্তি অনুভব করবে ।
*রোগীকে একটু খোলা জায়গাতে রাখতে হবে যাতে করে রোগী আরও দ্রুত সুস্থ হয়ে যাবে ।
*এছাড়াও শরীর ব্যথায় পথ্য হিসেবে [[প্যারাসিটামল]] জাতীয় ঔষধ গ্রহণ করা যেতে পারে।
 
==রোগতত্ত্ব==
'https://bn.wikipedia.org/wiki/জ্বর' থেকে আনীত