ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সত্য সঠিক তথ্য
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
আফতাবুজ্জামান-এর করা 5184855 নং সংস্করণে প্রত্যাবর্তন করা হয়েছে। (টুইং)
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত
১ নং লাইন:
'''ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ''' ({{lang-en|Secularism}}) শব্দটির বিস্তৃত অর্থ রয়েছে।তবে ধর্মনিরপেক্ষবাদ বলতে সাধারণত রাষ্ট্র আর ধর্মকে পৃথকরূপে প্রকাশ করাকে বোঝায়।
ধর্মনিরপেক্ষতা মানে হল সব ধর্ম স্বাধীনভাবে পালন করবে।
এক্ষেত্রে রাষ্ট্রকে ধর্ম বা ধর্মীয় রীতিনীতির বাইরে থেকে পরিচালনা করাকে বোঝানো হয়। এক্ষেত্রে রাষ্ট্রের আইন কোন নির্দিষ্ট ধর্মের উপর নির্ভরশীল থাকেনা। এছাড়া ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রে ধর্মীয় স্বাধীনতাকে গুরুত্ব দেওয়া হয়। রাষ্ট্র কোনো ধর্মকেই পক্ষপাত করে না। এই মতবাদ অনুযায়ী, সরকার কোনরূপ ধর্মীয় হস্তক্ষেপ করবে না, কোন ধর্মীয় বিশ্বাসে বিশ্বাসী হবে না এবং কোন ধর্মকে কোন প্রকার অতিরিক্ত সুবিধা প্রদান করবে না।কাউকে ধর্ম পালনে বাধ্য করা হবে না। সকল ধর্মের মানুষ সমান অধিকার ভোগ করবে।
অর্থাৎ যার যেই ধর্ম সে সেই ধর্ম পালন করবে। এতে কোন ধরনের জোরজবরদস্তি করা যাবে না। ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করা যাবে না। কাউকে জোর করে ধর্মান্তরিত করা যাবে না। সব ধর্মের মানুষকে ধর্ম পালনে নিরাপত্তা দিতে হবে।
 
ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রে রাজনৈতিক সিদ্ধান্তগুলো, তথ্য এবং প্রমাণের উপর নির্ভর করবে, কোনো ধর্মীয় বিশ্বাসের উপর নয়। অর্থাৎ বলা যায়, “ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার”।
ধর্মনিরপেক্ষতা মানে হল সব ধর্ম স্বাধীনভাবে পালন করবে।
অর্থাৎ যার যেই ধর্ম সে সেই ধর্ম পালন করবে। এতে কোন ধরনের জোরজবরদস্তি করা যাবে না। ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করা যাবে না। কাউকে জোর করে ধর্মান্তরিত করা যাবে না। সব ধর্মের মানুষকে ধর্ম পালনে নিরাপত্তা দিতে হবে।
 
রাজনৈতিক ব্যবহারের দিক থেকে বলা হয়, ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ হলো ধর্ম এবং রাষ্ট্রকে পৃথক করার আন্দোলন, যাতে ধর্মভিত্তিক আইনের বদলে সাধারণ আইনজারি এবং সকল প্রকার ধর্মীয় ভেদাভেদ মুক্ত সমাজ গড়ার আহ্বান জানানো হয়।
ধর্মনিরপেক্ষতা মানে হল সব ধর্ম স্বাধীনভাবে পালন করবে।
 
অর্থাৎ যার যেই ধর্ম সে সেই ধর্ম পালন করবে। এতে কোন ধরনের জোরজবরদস্তি করা যাবে না। ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করা যাবে না। কাউকে জোর করে ধর্মান্তরিত করা যাবে না। সব ধর্মের মানুষকে ধর্ম পালনে নিরাপত্তা দিতে হবে।
== সংক্ষিপ্ত বিবরণ ==
“ধর্মনিরপেক্ষতা বা সেকুলারিজম” শব্দটি ১৮৫১ সালে ব্রিটিশ লেখক জর্জ জ্যাকব ইলিয়ক (১৮১৭-১৯০৪) প্রথম ব্যবহার করেন। জর্জ জ্যাকব ধর্মের কোনো রকম সমালোচনা ছাড়া, সমাজে শৃঙ্খলা আনয়নের জন্য তার এই ধর্মনিরপেক্ষতার ধারণা প্রকাশ করেন। তিনি এই মতবাদকে আরো বিস্তৃত করেন এবং বলেন যে “ধর্মনিরপেক্ষতা খ্রীষ্টধর্মের বিরুদ্ধের কেনো মতবাদ নয়। এটি একটি স্বাধীন সত্ত্বা। ধর্মের অস্তিত্ব নিয়ে এটি কোনো প্রশ্ন তোলে না, কিন্তু অন্যদের ধর্মনিরপেক্ষ হতে উৎসাহিত করে।”
 
বেরি কসমিন যিনি ধর্মনিরপেক্ষতা নিয়ে আরো গবেষণা করেন তিনি এটিকে দুইটি অংশে বিভক্ত করেন। ১। কঠোর ধর্মনিরপেক্ষতা ২। নমনীয় ধর্মনিরপেক্ষতা।
 
== ধর্মনিরপেক্ষ নীতিশাস্ত্র ==
জর্জ জ্যাকব ১৮৯৬ সালে তার ধর্মনিরপেক্ষতা সম্পর্কিত এক প্রকাশনার ধর্মনিরপেক্ষতাকে নিম্ন লিখিত ভাবে সংজ্ঞায়িত করেছেন:
ধর্মনিরপেক্ষতার জীবন, বিশুদ্ধরূপে মানুষের বিবেচনার উপর প্রতিষ্ঠিত, যারা ধর্মের অনির্দিষ্ট বা অপর্যাপ্ত, অবিশ্বস্থ বা অবিশ্বাস্য ধর্মতত্ত্বকে বিশ্লেষণ করেতে ইচ্ছুক তাদের জন্যই এই মতবাদের উৎপত্তি। এর তিনটি মূল ভিত্তি বিদ্যমান, যথাঃ- (১) উন্নয়ন: জীবনকে নৈতিক গুণাবলীর ভিত্তিতে গড়ে তোলা। (২) বিজ্ঞান মানুষের উপলব্ধ। (৩) যে কাজ ভালো তাকে ভালো ভাবে মূল্যায়ন করতে হবে এবং পাথির্ব জীবনের সার্বিক কল্যাণকেই বেশি প্রাধান্য দিতে হবে।
 
== প্রতিষ্ঠানসমূহ ==
১২ ⟶ ১৯ নং লাইন:
 
১৮৫১ সালে প্রতিষ্ঠিত ­‘লেইসেস্টার ধর্মনিরপেক্ষ সমাজ’ সবচেয়ে পুরনো ধর্মনিরপেক্ষ সমাজ।
 
== আরও দেখুন ==
* [[মুক্তচিন্তা]]
* [[পার্বত্য চট্টগ্রাম সংঘাত]]
 
==তথ্যসূত্র ==
১৮ ⟶ ২৯ নং লাইন:
== অতিরিক্ত পাঠ ==
 
== বহিঃসংযোগ ==
ধর্মনিরপেক্ষতা মানে হল সব ধর্ম স্বাধীনভাবে পালন করবে।
* [[Iain Benson]][http://papers.ssrn.com/sol3/papers.cfm?abstract_id=1654427 "Considering Secularism"]
অর্থাৎ যার যেই ধর্ম সে সেই ধর্ম পালন করবে। এতে কোন ধরনের জোরজবরদস্তি করা যাবে না। ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করা যাবে না। কাউকে জোর করে ধর্মান্তরিত করা যাবে না। সব ধর্মের মানুষকে ধর্ম পালনে নিরাপত্তা দিতে হবে।
* [http://atheism.about.com/library/FAQs/religion/blrel_sec.htm?terms=go Secularism 101: Religion, Society, and Politics]
* [http://www.secularsites.freeuk.com SecularSites]
* [https://web.archive.org/web/20090421233603/http://www.ssrc.org/blogs/immanent_frame/ SSRC Blog on Secularism, Religion, and the Public Sphere]
{{Age of Enlightenment}}
{{Theology}}
{{Religion topics}}
 
[[বিষয়শ্রেণী:ধর্ম ও রাজনীতি]]
[[বিষয়শ্রেণী:ধর্ম ও সমাজ]]
[[বিষয়শ্রেণী:রাজনৈতিক দর্শন]]
[[বিষয়শ্রেণী:মুক্তচিন্তা]]