বিহারীলাল চট্টোপাধ্যায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১০ নং লাইন:
== সাহিত্য কর্ম ==
বেঙ্গল থিয়েটারের সর্বেসর্বা হবার পর তিনি নাটক রচনায় মনোযোগী হন। আগে [[বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়|বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের]] [[দুর্গেশনন্দিনী]] উপন্যাসের নাট্যরূপ দিয়েছিলেন। এরপর তিনি বঙ্কিমচন্দ্র রমেশচন্দ্র প্রমুখ লেখকের উপন্যাসের নবীনচন্দ্রের পলাশীর যুদ্ধ কাব্যের নাট্যরূপ দেন।
তিনি নিজে রচনা করেন সুভদ্রাহরনপরীক্ষিতের ব্রহ্মশাপ, রাবণবধ, সুভদ্রাহরণ, পাণ্ডব নির্বাসন, শ্রীবৎসচিন্তা, প্রভাসমিলন, নন্দবিদায়, বাণযুদ্ধ জন্মাষ্টমী, যমের ভুল, মোহশেল, রক্তগঙ্গা, ধ্রুব, নরোত্তম ঠাকুর, দ্রৌপদীর স্বয়ম্বর প্রভৃতি নাটক ও গীতিনাট্য। সবকটিবেশিরভাগ নাটকই বেঙ্গল থিয়েটারে অভিনীত হয়েছিল। প্রথম নাটক দু-টি "নাদাপেটা হাঁদারাম" ছদ্মনামে প্রকাশিত হয়।
 
অভিনেতা হিসাবে বিহারীলাল শান্ত, সংযত, আদর্শ ও ধর্মপ্রানধর্মপ্রাণ চরিত্রে সফলে হয়েছিলেন। নাট্যকার হিসাবে তিনি পৌরানিক নাটকে সফল ছিলেন। নাটক পরিচালক হিসাবে তিনি খুব একটা কৃতিত্ব দেখাতে পারেন নি। রঙ্গমঞ্চ পরিচালনা, এবং অধ্যক্ষের নানা কাজে তিনি পারদর্শী ছিলেন।
 
== তথ্যসূত্র ==