উইকিপিডিয়া:খেলাঘর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান) অ বট: স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরিষ্কার করেছে ট্যাগ: হাতদ্বারা প্রত্যাবর্তন |
হলুদ কবরী ফুল, সংশোধন, সম্প্রসারণ, তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন, পরিষ্কারকরণ, অনুবাদ, রচনাশৈলী, বিষয়শ্রেণী, চিত্র, বিষয়বস্তু যোগ, বানান সংশোধন ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত দৃশ্যমান সম্পাদনা |
||
১ নং লাইন:
{{খেলাঘর}}<!-- অনুগ্রহপূর্বক এই লাইনটি অপসারণ করবেন না -->
[[চিত্র:হলুদ কবরী ফুল.jpg|থাম্ব|হলুদ কবরী ফুল]]
ঝিনাইদহ শহরের মাওলানা ভাসানী সড়কে অবস্থিত কামাল মিয়ার বাড়ির সামনে বিশাল আকৃতির হলুদ কবরী ফুলের গাছ ছিল। উন্নয়নের স্রোতে বিলীন হয়েছে গাছটি কিন্তু উদ্ভিদটি হতে সংগৃহীত চারা ও বীজ পর্যায় ক্রমে ছড়িয়ে দেয়া হয় দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। তার একটি চারা এইড ঢাকা অফিসের ছাদে রোপন করা হয়। হলুদ কবরী ও গৌরিচৌরির কামনার হলুদে বর্ণিল প্রকৃতি-
‘কলকে বা হলদে করবী বা পীতকরবী (বৈজ্ঞানিক নাম: Thevetia peruviana) এপোসিনাসি পরিবারের একটি উদ্ভিদ প্রজাতি। ওয়েস্ট ইন্ডিজে পীতকরবীর ফল ‘লাকি নাট’ নামে পরিচিত। সমবৈজ্ঞানিক নামের 'থিভেটিয়া' শব্দ থেকে বোঝা যায় এর আদি নিবাসের কথা। ষোড়শ শতাব্দিতে ফরাসী দরবেশ ও উদ্ভিদ সংগ্রাহক ‘আঁদ্রে থিভেট’ একে আবিষ্কার করেন দক্ষিণ আমেরিকায়, হয়ত পেরু অঞ্চলে, যেকারণে বৈজ্ঞানিক নামের এপিথেট-এ উল্লেখ করা হয় ‘পেরুভিয়ানা’।
পারস্যে ব্যবহৃত ‘কল্কা’ নামটির আগমন ঘটেছে তুর্কী শব্দ কল্গা থেকে যার অর্থ পাতা। এই পাতাকে ‘মোটিফ’ হিসেবে বহুবার ব্যবহার করে তৈরি করা হয় শাড়ি, নকশিকাঁথা ও কাশ্মীরী শাল। প্রাচীনকালে এই বীজকে ছিদ্র করে মালা বানিয়ে গলায় ধারণ করতো পেরুর অধিবাসী।
এই গাছের সব অংশই বেশিরভাগ মেরুদন্ডী প্রাণীর জন্য বিষাক্ত কারণ এতে হৃৎপিণ্ডের ক্ষতিকারক গ্লাইকোসাইড থাকে। করবী ফুল নিয়ে মানুষের ইচ্ছাকৃত এবং দুর্ঘটনাজনিত বিষক্রিয়ার অনেক ঘটনা জানা যায়। বিষক্রিয়ার ধরন হচ্ছে ফল মারাত্মক অবসাদক, পঙ্গুত্ব আরোপক ও ঘাতক।‘
|