শিবপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংশোধন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৩ নং লাইন:
==জন্ম ও শিক্ষাজীবন==
অধ্যাপক শিবপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায় ১৯০৩ খ্রিস্টাব্দের ২২ ফেব্রুয়ারি [[শান্তিপুর|শান্তিপুরে]] জন্মগ্রহণ করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://archives.anandabazar.com/archive/1120323/23cal8.html|শিরোনাম=শিবপ্রসাদের সঞ্চিত অর্থ তাঁরই ভূগোল বিভাগকে|শেষাংশ=প্রামাণিক|প্রথমাংশ=সাবেরী|তারিখ=২৩ মার্চ ২০১২|ওয়েবসাইট=archives.anandabazar.com|সংগ্রহের-তারিখ=2021-06-02}}</ref> শান্তিপুরেরই প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে তিনি প্রথম শিক্ষাগ্রহণ করেন। শৈশব থেকেই তিনি পড়াশোনায় তাঁর বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দেন। পরবর্তীতে কলকাতার [[বঙ্গবাসী কলেজ]] থেকে [[স্নাতক উপাধি|স্নাতক]] হওয়ার পর [[স্নাতকোত্তর উপাধি|স্নাতকোত্তরের]] জন্য [[কাশী হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়|বেনাসর হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ে]] ভর্তি হন। সেখান থেকে ১৯২৬ খ্রিস্টাব্দে [[ভূতত্ত্ব|ভূতত্ত্বে]] এম.এস.সি. ডিগ্রি অর্জন করার পর পরবর্তী উচ্চ শিক্ষার জন্য [[ইংল্যান্ড]] ও [[ফ্রান্স|ফ্রান্সে]] যান। ফ্রান্সের বিখ্যাত ভূগোলবিদ ই. ডি. মার্টনের দিকনির্দেশনায় তিনি সেখানে ভারতের [[মেঘালয়|মেঘালয়]] মালভূমি অঞ্চলের উপর গবেষণা করেন। তাঁর এই গবেষণার জন্য তিনি প্যারিসের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৩৬ খ্রিস্টাব্দে [[ডক্টর অব লেটার্স|ডি. লিট.]] ডিগ্রি লাভ করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://www.incaindia.org/Spc.htm|শিরোনাম=S P Chatterjee Memorial Series|work=INCA website|publisher=Indian National Cartographic Association|archive-url=https://web.archive.org/web/20111020094941/http://www.incaindia.org/Spc.htm|archive-date=20 October 2011|url-status=dead|access-date=7 September 2011|df=dmy-all}}</ref>
 
==কর্মজীবন==
১৯২৮ খ্রিস্টাব্দে ডক্টর চট্টোপাধ্যায় রেঙ্গুন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ব ও ভূগোল বিভাগের প্রধান হিসেবে নিযুক্ত হন এবং ১৯৩৩ খ্রিস্টাব্দে তিনি উচ্চশিক্ষার জন্য ইউরোপ গমন করেন। পরবর্তীতে ভারতে ফিরে আসার পর তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের যোগদান করেন এবং শিক্ষক প্রশিক্ষণ বিভাগে ভূগোল বিষয়কে অন্তর্ভুক্ত করেন। ১৯৩৯ এবং ১৯৪১ খ্রিস্টাব্দে যথাক্রমে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের ডিগ্রিকোর্সে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভূগোল বিভাগের সূচনা করেন। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি ভূগোল বিভাগের প্রধান ও অধ্যাপক নিযুক্ত হন। তিনি আজীবন এই বিভাগের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন এবং ১৯৬৭ খ্রিস্টাব্দে অবসর গ্রহণের পরেও সাম্মানিক অধ্যাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
 
তিনি সমগ্র ভারতের ভৌগোলিক চরিত্র নিয়ে গবেষণা ও উন্নতির জন্য একটি ভৌগোলিক সমাজের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন এবং এর জন্য কলকাতাকে উপযুক্ত স্থান হিসেবে মনে করেন। ফলস্বরূপ, ১৯৩৬ খ্রিস্টাব্দে তিনি কলকাতায় কলকাতা ভৌগোলিক সোসাইটি প্রতিষ্ঠা করেন। বর্তনামে এটি ভারতীয় ভৌগোলিক সোসাইটি নামে পরিচিত।
 
==তথ্যসূত্র==