নজরুল ইসলাম বাবু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩৫ নং লাইন:
 
==কর্মজীবন==
১৯৭৩ সালে তিনি বাংলাদেশ বেতার ও বাংলাদেশ টেলিভিশনে গীতিকার হিসাবে তাকিাভুক্ততালিকাভুক্ত হন। এরপর একে একে লিখতে থাকেন দারুনদারুণ সব গান, যার মধ্যে ‘সব কটা জানালা খুলে দাও না’ এবং "একটি বাংলাদেশ তুমি জাগ্রত জনতার" অন্যতম। "সবকটা জানালা খোলে দাওনা" গানটি তৎকালিনতৎকালীন সময়ে বাংলাদেশ টেলিভিশন এর খবর এবং বিভিন্ন সৃজনশীল অনুষ্ঠানের সূচনা সঙ্গীতে ব্যবহৃত হত। পরবর্তীতে এই গানটি পরিচালক [[কাজী হায়াৎ]] ১৯৯২ সালে ''সিপাহী'' ছবির টাইটেলেও ব্যবহার করেছিলেন। এই গানটি ছাড়াও নজরুল ইসলাম বাবু’র লিখা দেশাত্মবোধক গানগুলোও আজও বিভিন্ন জাতীয় দিবসে গাওয়া হয়। কণ্ঠশিল্পী দিলরুবা খানের কণ্ঠে ‘দুই ভুবনের দুই বাসিন্দা’ গানটিও নজরুল ইসলাম বাবুর লিখা। তিনি বাংলাদেশ গীতিকবি সংসদের প্রথম কার্যনির্বাহী পরিষদ (১৯৭৮-৭৯) এর সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন।<ref name="গীতিকবি নজরুল"/>
 
১৯৭৮ সালে সুরকার [[আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল|আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলের]] সাথে তিনি প্রথম চলচ্চিত্রে গান লিখতে শুরু করেন। তিনি ''[[দুই পয়সার আলতা]]'' (১৯৮২), ''[[মহানায়ক (১৯৮৪-এর চলচ্চিত্র)|মহানায়ক]]'' (১৯৮৫), ''[[শুভদা (চলচ্চিত্র)|শুভদা]]'' (১৯৮৬), ''প্রতিরোধ'', ''উসিলা'', ''[[পদ্মা মেঘনা যমুনা (চলচ্চিত্র)|পদ্মা মেঘনা যমুনা]]'' (১৯৯০), ''প্রেমের প্রতিদান'' চলচ্চিত্রের গানের কথা লিখেছেন। বাংলাদেশের [[সাবিনা ইয়াসমিন]], [[রুনা লায়লা]], [[সুবীর নন্দী]], [[এন্ড্রু কিশোর|এন্ড্রু কিশোরের]] পাশাপাশি ভারতের [[কুমার শানু]], [[আশা ভোঁসলে]], [[হৈমন্তী শুক্লা]]র মতো উপমহাদেশের জনপ্রিয় ও কিংবদন্তীতুল্যকিংবদন্তিতুল্য শিল্পীরাও তার লেখা গানে কণ্ঠ দিয়েছেন।<ref name="গীতিকবি নজরুল"/>
 
===উল্লেখযোগ্য গান।===