রিক্কি ক্লার্ক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
AishikBot (আলোচনা | অবদান)
বানান ও অন্যান্য সংশোধন
১৩০ নং লাইন:
২০০৬ সালে তাকে সারে ক্লাবের [[অধিনায়ক (ক্রিকেট)|সহঃ অধিনায়কের]] মর্যাদা দেয়া হয়। [[মার্ক বুচার|মার্ক বুচারের]] পরিবর্তে তাকে অধিনায়কের দায়িত্ব প্রদানের উদ্দেশ্যেই এ অভিজ্ঞতা লাভের জন্যে এ সুযোগ দেয়া হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://news.bbc.co.uk/sport1/hi/cricket/counties/surrey/4732454.stm |শিরোনাম=Clarke wins Surrey vice-captaincy |প্রকাশক=BBC Sport |তারিখ=20 February 2006}} Retrieved on 22 April 2012.</ref> ঐ বছর [[Twenty20 Cup|টুয়েন্টি২০ কাপে]] সারে দলের নেতৃত্ব ভার তার উপর অর্পণ করা হয়।<ref name=Thompson>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.espncricinfo.com/england/content/story/252435.html |শিরোনাম=England's forgotten man |শেষাংশ=Thompson |প্রথমাংশ=Jenny |প্রকাশক=Cricinfo |তারিখ=7 July 2006}} Retrieved on 22 April 2012.</ref>
 
মে মাসে ইংল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ড কর্তৃক আন্তর্জাতিক খেলোয়াড় ও ইংল্যান্ডের পক্ষে বিবেচিতদেরকে নিয়ে ২৫-সদস্যের উন্নয়ন দল গঠন করা হয়। ঐ দলে রিক্কি ক্লার্ককে প্রথমবারের মতো অন্তর্ভূক্তঅন্তর্ভুক্ত করা হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.espncricinfo.com/england/content/story/247875.html |শিরোনাম=ECB announces 25-man development squad |প্রকাশক=Cricinfo |তারিখ=19 May 2006}} Retrieved on 22 April 2012.</ref> তবে, অন্তর্ভূক্তিঅন্তর্ভুক্তি সত্ত্বেও তাকে ঐ গ্রীষ্মে ইংল্যান্ড দল থেকে উপেক্ষার শিকার হতে হয় ও ইংল্যান্ডের অগোছালো ওডিআই দলে তালিকার বাইরে থেকে খেলোয়াড়দেরকে রাখা হয়।<ref name=Thompson/> ২০০৭ সালে সারে দলের পক্ষে মাত্র দশটি প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশ নিয়েছিলেন তিনি। ৩০১ রান ও ১৫ উইকেট পান।<ref name="maturing">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://content-uk.cricinfo.com/magazine/content/story/346350.html |শিরোনাম=Moving and maturing |লেখক=Andrew McGlashan |প্রকাশক=Cricinfo |তারিখ=17 April 2008}} Retrieved on 2 September 2008.</ref>
 
== ডার্বিশায়ার অধ্যায় ==
১৬৩ নং লাইন:
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে দুইটিমাত্র [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট]] ও বিশটি [[একদিনের আন্তর্জাতিক|একদিনের আন্তর্জাতিকে]] অংশগ্রহণ করেছেন রিক্কি ক্লার্ক। সবগুলো টেস্টই [[বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল|বাংলাদেশের]] বিপক্ষে খেলেছিলেন তিনি। ২১ অক্টোবর, ২০০৩ তারিখে ঢাকায় স্বাগতিক বাংলাদেশ দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। এরপর, ২৯ অক্টোবর, ২০০৩ তারিখে চট্টগ্রামে একই দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।
 
২১ বছর বয়সে ইংল্যান্ড দলে দ্রুত তার অন্তর্ভূক্তিঅন্তর্ভুক্তি ঘটে। ২০০৩ সালের শুরুরদিকে ঘরোয়া ক্রিকেটে আরও কিছু দূর্দান্ত ক্রীড়ানৈপুণ্য প্রদর্শনের কারণে ইংল্যান্ড দলের পক্ষে খেলার সুযোগ লাভ করেন। ওল্ড ট্রাফোর্ডে পাকিস্তানের বিপক্ষে একদিনের আন্তর্জাতিকে অভিষেক ঘটে তার। ওডিআইয়ে নিজস্ব প্রথম বলেই উইকেট লাভের কৃতিত্ব প্রদর্শন করেন তিনি। এ সাফল্যটি তিন দশকের মধ্যে প্রথম ইংরেজ ক্রিকেটারের সাফল্য ছিল। তবে, সামগ্রিকভাবে খেলায় তিনি দূর্বলমানের ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শন করেছিলেন। সুইপ শট মারতে গিয়ে পায়ের ফাঁক দিয়ে শূন্য রানে বিদেয় নেন। এছাড়াও, ৭.২ ওভার বোলিং করে ৪১ রান খরচ করেন। তাসত্ত্বেও, ঐ গ্রীষ্মের বাদ-বাকী ওডিআইয়ে তাকে দলে রাখা হয়। এ পর্যায়ে মাত্র তিন উইকেট পেয়েছিলেন ও সর্বোচ্চ সংগ্রহ করেছিলেন মাত্র ৩৭ রান।
 
== টেস্ট অভিষেক ==
কুঁচকিতে আঘাত লাভের কারণে [[অ্যান্ড্রু ফ্লিনটফ|অ্যান্ড্রু ফ্লিনটফকে]] দলের বাইরে রাখা হলে ২০০৩-০৪ মৌসুমে বাংলাদেশ সফরে তাকে দলে অন্তর্ভূক্তঅন্তর্ভুক্ত করা হয়। বাংলাদেশ সফরে টেস্ট দলে ছিলেন। ঢাকায় তার টেস্ট অভিষেক পর্ব সম্পন্ন হয়। তবে, খেলায় তিনি সুবিধে করতে পারেননি। একটি অর্ধ-শতরানের ইনিংস খেলেন ও দুই টেস্টে বেশ মিতব্যয়ী বোলিং করেন।
 
অবশ্য চট্টগ্রামে তুলনামূলকভাবে ভালো খেলেন। প্রথম ইনিংসে ৫৫ রান সংগ্রহের পর দ্বিতীয় ইনিংসে দ্রুতগতিতে ১৬ বলে ২৭ রানের ঝড়ো ইনিংস খেলে দলের ইনিংস ঘোষণায় সবিশেষ ভূমিকা রাখেন। এছাড়াও, বল হাতে নিয়ে তিন উইকেট দখল করেন। প্রথম ইনিংসে তার [[bowling analysis|বোলিং পরিসংখ্যান]] ছিল ৭-৪-৭-২। ঐ খেলায় তার দল জয়লাভ করেছিল। তবে, এর পর থেকেই তার খেলায় স্থবিরভাব লক্ষ্য করা যায়।