বাংলা-অসমীয়া লিপি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংশোধন
AishikBot (আলোচনা | অবদান)
বানান ও অন্যান্য সংশোধন
১০ নং লাইন:
|languages=[[অসমীয়া]]</div><div>[[বাংলা]]</div><div>[[বিষ্ণুপ্রিয়া মনিপুরী]]</div><div>[[মৈতৈ]]</div><div>এবং অন্যান্য</div>
|time=সি ১১০০-বর্তমান
|fam1=প্রোটো সিনেইটিক বর্ণমালা <sup>[a]</sup>|fam2=[[ফিনিশীয় বর্ণমালা]] <sup>[a]</sup>|fam3=এরামিক বর্ণমালা <sup>[a]</sup>|fam4=[[ব্রাহ্মী লিপি]]|fam5=গুপ্ত|fam6=সিদ্ধম|sisters=বাংলা, বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরী, [[মৈথিলী]] ও অসমীয়া|iso15924=Beng|unicode=[http://www.unicode.org/charts/PDF/U0980.pdf U+0980–U+09FF]|footnotes=[a] সেমেটিক অঞ্চলের ব্রাহ্মী লিপি সার্বজনীন ভাবে স্বীকৃত নয়।}}'''পূর্ব নাগরী বর্ণমালা''' বা '''প্রাচ্য নাগরী''' [[বাংলা ভাষা|বাংলা]], [[মৈথিলী ভাষা|মৈথিলী]] ও [[অসমীয়া ভাষা|অসমীয়]] ভাষাসহ বেশ কিছু ভাষায় ক্ষুদ্র বৈচিত্র সহকারে ব্যবহৃত হয়। এর ব্যবহার মূলত বাংলা ও অসমীয় ভাষাতেই অধিক। এই লিখন পদ্ধতি কে বা কারা আবিষ্কার করেছে এটা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। অসমীয়া ভাষাভাষীদের দাবি, এটা তাদের আবিষ্কার এবং বাংলা ভাষা ভাষীদের দাবি এটা তাদের নিজের আবিষ্কার। [['''পূর্ব নাগরী লিপি]]''' [[পৃথিবীর লিখন পদ্ধতিসমূহ|বিশ্বের ৫ম]] সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত লিখন পদ্ধতি। জানা যায় এই বর্ণমালা ঐতিহাসিক ভাবে বিভিন্ন ভাষা যেমন, [[বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরী ভাষা|বিষ্ণুপ্রিয়া মনিপুরী]], [[মৈতৈ ভাষা|মৈতৈ মনিপুরী]] ও [[ককবরক ভাষা]]য় ব্যবহৃত হয়েছে। আরো কিছু ভাষা যেমন, খাসি, বোদো, কারবি, মিসিং ইত্যাদিতে পূর্বযুগে এই বর্ণমালায় লেখা হতো। <ref>Prabhakara, M S [http://www.hinduonnet.com/2005/05/19/stories/2005051904051100.htm Scripting a solution] {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20070710202520/http://www.hinduonnet.com/2005/05/19/stories/2005051904051100.htm |তারিখ=১০ জুলাই ২০০৭ }}, The Hindu, 19 May 2005.</ref>
 
== বিবরণ ==
২৮ নং লাইন:
=== স্বরবর্ণ ===
বর্তমানে পূর্ব নাগরী বর্ণমালায় ১১টি স্বরবর্ণ রয়েছে। এই ১১টি বর্ণের সাহায্যে বাংলা ভাষার ৭টি স্বরধ্বনী ও অসমীয়া ভাষার ৮টি স্বরধ্বনী লেখা হয়, এর সাথে কিছু দীর্ঘ স্বরধ্বনীও রয়েছে। এই সমস্ত স্বরবর্ণ বাংলা ও অসমীয়া উভয় ভাষাতেই ব্যবহার করা হয়ে থাকে। কিছু স্বরবর্ণের উচ্চারণ শব্দভেদে আলাদা হয়ে থাকে। কিছু স্বরবর্ণের উচ্চারণ আধুনিক বাংলা ও অসমীয়া ভাষায় উহ্য রাখা হয়। উদাহরণস্বরূপঃ  স্বরধ্বনী [i] ও [u] উচ্চারণের জন্য এই বর্ণমালায় দুইটি করে স্বরবর্ণ আছে। পূর্ব নাগরী বর্ণমালা যখন সংস্কৃত ভাষা লিখতে ব্যবহার করা হতো তখন থেকেই এই ভাষায় একটি হ্রস্ব ই (short [i] ) এবং একটি দীর্ঘ ঈ (long [iː]) ধ্বনী ছিলো, ঐতিহ্যগত কারণেই যা এখনো ব্যবহার করা হয়, যাদের লিখনরূপ আলাদা হলেও উচ্চারণ সময় আলাদা করা হয় না। হ্রস্ব উ এবং দীর্ঘ ঊ স্বরবর্ণের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম মেনে চলা হয়।
দুইটি পরিবর্তিত  স্বরবর্ণ অ' এবং অ্যা কে পূর্ব নাগরী বর্ণমালার অন্তর্ভূক্তঅন্তর্ভুক্ত মনে করা হয় না। তবুও এই দুই বর্ণ বাংলা  ও অসমীয়া ভাষায় প্রচুর ব্যবহার করা হয়ে থাকে। বিশেষত যখন অভীষ্ট উচ্চারণ অস্পষ্ট হয়।
 
{| class="wikitable" style="margin-bottom: 10px;"