বিল ভোস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
Adding 1 book for যাচাইযোগ্যতা (20210126)) #IABot (v2.0.8) (GreenC bot
AishikBot (আলোচনা | অবদান)
বানান ও অন্যান্য সংশোধন
৭১ নং লাইন:
তার বোলিং এতোটাই ভালো ছিল যে, তিনি টেস্টে তার স্থান ফিরে পান ও লারউডকে সঙ্গে নিয়ে ১৯৩২-৩৩ মৌসুমে জারদিনের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়া সফরে যান। বোলারদ্বয় জারদিনের কৌশল বাস্তবায়নে তৎপর হন। ফাস্ট ও শর্ট বোলিং করে অস্ট্রেলীয় ব্যাটসম্যানদেরকে ব্যতিব্যস্ত করে রাখেন। ভোস বেশ কয়েকটি আঘাত হানেন। অস্ট্রেলীয় গণমাধ্যমে তাদের এ কৌশলকে ব্যঙ্গ করে বডিলাইন কৌশল নামে আখ্যায়িত করে। এরফলে দলগুলোসহ দেশ দুটোর মাঝে তিক্ততাপূর্ণ সম্পর্কের উদ্ভব ঘটে।
 
বডিলাইন সিরিজের পর ভোসের বোলিং অনেকাংশেই দূর্বল হয়ে পড়ে। তবে, মারকুটে ব্যাটসম্যান হিসেবে আবির্ভূত হন। ১৯৩৩ সালে ৩৫-এর অধিক গড়ে ১,০২০ রান তুলেন। প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে দশম উইকেটে শতরানের জুটি গড়ে সর্বকালের সেরাদের তালিকায় পঞ্চম স্থানে অবস্থান করছেন। বডিলাইনের ফলে রাজনৈতিক পর্যায়ে বিতর্কের সৃষ্টি হয়। ১৯৩৪ সালে আট উইকেট দখলের পরও তাকে আর কোন টেস্টে অন্তর্ভূক্তঅন্তর্ভুক্ত করা হয়নি।
 
১৯৩৫ মৌসুমের শুরুতে এমসিসিকে দলে অন্তর্ভূক্তঅন্তর্ভুক্ত না করার জন্য তিনি স্বয়ং অনুরোধ করেন। তবে কাউন্টি ক্রিকেটে অংশ নিয়ে ১৯৩৫ ও ১৯৩৬ সালে দেড় শতাধিক উইকেটের সন্ধান পান তিনি। এ বছর শেষে নিজেকে প্রস্তুত করলে [[গাবি অ্যালেন|গাবি অ্যালেনের]] নেতৃত্বাধীন দলের সদস্যরূপে গণ্য হন। অফ-সাইডে বোলিং করলে শুরুতে মনক্ষুণ্ণ হবার কারণ হয়ে দাঁড়ান। তবে, গাব্বার প্রথম টেস্টে খুবই সুন্দর বোলিং প্রদর্শন করেন। উপযুক্ত পিচে ৬/৪১ লাভ করেন। তন্মধ্যে, এক পর্যায়ে তিনি ৪/১৬ পেয়েছিলেন। বৃষ্টির পর পঞ্চম দিনে ইংল্যান্ড ৩২২ রানে জয় পায়। দ্বিতীয় টেস্টে বৃষ্টির কবলে পড়লে আবারও সুযোগের সদ্ব্যবহার করেন। খেলায় তিনি ৭/৭৬ পেয়েছিলেন। একপর্যায়ে চার বলে তিনজন অস্ট্রেলীয় তার শিকারে পরিণত হয়েছিল। সফরের প্রথম দুই টেস্টে সতেরো উইকেট পান। কিন্তু পিঠের আঘাতের কবলে পড়লে শেষ তিন টেস্টে ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে পারেননি। সিরিজে ২৬ উইকেট নিয়ে শীর্ষ বোলারে পরিণত হন।
 
১৯৩৭ সালে মৌসুমের মাঝামাঝি সময়ে গুরুতরভাবে আঘাত পান। দুই বছর পর সুস্থ হলেও আবারও অসুস্থ হন ও দশকের শুরুতে প্রদর্শিত ক্রীড়াশৈলীর সমমান প্রদর্শনে সক্ষম হননি। কোন মৌসুমেই শতাধিক উইকেট পাননি।