নরসিং দেওনারায়ণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
AishikBot (আলোচনা | অবদান)
বানান ও অন্যান্য সংশোধন
১০৪ নং লাইন:
 
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
১৭ বছর বয়সে গায়ানা দলের পক্ষে অভিষেক ঘটে তার। ২০০২ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ অনূর্ধ্ব ১৯ দলে অধিনায়কত্ব করেন। পরের বছর সফরকারী [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়ার]] বিপক্ষে মনোমুগ্ধকর সেঞ্চুরি করে সকলের দৃষ্টি আকর্ষণে সক্ষম হন। তারপর ২০০৪ সালে হোয়াইটহ্যাভেন ক্রিকেট ক্লাবে খেলার জন্য ইংল্যান্ডে অবস্থান করেন। মার্চ, ২০০৫ সালে চুক্তির বিষয়ে সাতজন খেলোয়াড়ের মতানৈক্যের কারণে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরের জন্য ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের সদস্যরূপে অন্তর্ভূক্তঅন্তর্ভুক্ত হন। ফিল্ডিং কৌশল ও [[cover point|কভার পয়েন্টে]] সমান দক্ষতা প্রদর্শনে দলীয় সঙ্গী [[শিবনারায়ণ চন্দরপল|শিবনারায়ণ চন্দরপলের]] সাথে তাকে তুলনা করলেও তিনি ছিলেন বেশ এগিয়ে।
 
১৬ ডিসেম্বর, ২০০৯ তারিখে পার্থে অনুষ্ঠিত তৃতীয় টেস্টে স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে মাঠে নামেন। চন্দরপল ও [[Adrian Barath|আদ্রিয়ান বারাথ]] আহত হলে দলের সদস্যরূপে অন্তর্ভূক্তিতেঅন্তর্ভুক্তিতে তার এ সুযোগ ঘটে। খেলায় তিনি নিজস্ব সেরা টেস্ট বোলিং ২/৭২ লাভ করেন। এছাড়াও নিজস্ব প্রথম অর্ধ-শতক করেন ও সংগ্রহকে ৮২ পর্যন্ত নিয়ে যান যা তার ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ছিল।
 
১৫ নভেম্বর, ২০১৩ তারিখে বিখ্যাত ভারতীয় ক্রিকেটার [[শচীন তেন্ডুলকর|শচীন তেন্ডুলকরের]] উইকেট তুলে নেন। ঐ ইনিংসটি তেন্ডুলকরের ২০০তম ইনিংসসহ সকল স্তরের ক্রিকেট থেকে অবসর নেয়ার পূর্বে কার সর্বশেষ ইনিংস ছিল।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.cricinfo.com/ausvwi09/content/current/story/439611.html|শিরোনাম=Watson half-century sets Australia's platform|শেষাংশ=English|প্রথমাংশ=Peter|প্রকাশক=Cricinfo|সংগ্রহের-তারিখ=16 December 2009}}</ref>