গন্ধগোকুল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Kamrul Hasan 20 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
২০ নং লাইন:
| range_map_caption = Asian palm civet range: native in green, introduced in red
}}
'''গন্ধগোকুল''' ({{lang-en|Asian palm civet}}; [[বৈজ্ঞানিক নাম]]: Paradoxurus hermaphroditus) ‘সাধারণ বা''' এশীয় তাল খাটাশ’খাটাশ''', ‘ভোন্দর’'''ভোন্দর''', ‘নোঙর’'''লেনজা''' ,‘সাইরেল’'''সাইরেল''' বা ‘গাছ'''গাছ খাটাশ’খাটাশ''' নামে পরিচিত। তালের রস বা তাড়ি পান করে বলে '''তাড়ি''' বা '''টডি বিড়াল''' নামেও পরিচিত। গন্ধগোকুল বর্তমানে অরক্ষিত প্রাণী হিসেবে বিবেচিত। পুরোনো গাছ, বন-জঙ্গল কমে যাওয়ায় দিন দিন এদের সংখ্যা কমে যাচ্ছে।<ref name="p-alo">''[http://archive.prothom-alo.com/detail/date/2012-09-11/news/288326 বাঁশবাগানের গন্ধগোকুল]'',আ ন ম আমিনুর রহমান, দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ১১-০৯-২০১২ খ্রিস্টাব্দ।</ref> [[আন্তর্জাতিক প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংঘ|আন্তর্জাতিক প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংঘের]] (আইইউসিএন) বিবেচনায় পৃথিবীর বিপন্ন প্রাণীর তালিকায় উঠে এসেছে এই প্রাণীটি। আফ্রিকা, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াসহ বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন প্রজাতির গন্ধগোকুলের বাস।<ref name="prothom-alo">''[http://archive.prothom-alo.com/detail/news/42717 পথ ভুলে নগরে গন্ধগোকুল]'', ইফতেখার মাহমুদ, দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ১৬-০২-২০১০ খ্রিস্টাব্দ।</ref>
 
বাংলাদেশের [[বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন, ২০১২|২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনের]] তফসিল-১ অনুযায়ী এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।<ref name="আইন">বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জুলাই ১০, ২০১২, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, পৃষ্ঠা-১১৮৪৯৬</ref>