কলাস্থানবিদ্যা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.8
১ নং লাইন:
[[চিত্র:Emphysema H and E.jpg|right|300px|thumb|মাইক্রোস্কোপে দৃশ্য মানবদেহের ফুসফুসের কলার নমুনা]]
'''কলাস্থানবিদ্যা''' ({{lang-en|Histology}}) বিশুদ্ধ [[উদ্ভিদবিজ্ঞান]] ও [[প্রাণিবিজ্ঞান|প্রাণীবিজ্ঞানের]] একটি প্রধান শাখা, এ শাখায় [[বহুকোষী জীব|বহুকোষী জীবেদের]] (অর্থাত প্রাণী ও উদ্ভিদ) বিভিন্ন [[কলা (জীববিজ্ঞান)|কলার]] অবস্থান, গঠন, আকার, আয়তন ও কাজ সম্বন্ধে আলোচনা করা হয়। <ref name="Britannica histology">{{Cite encyclopedia|url=https://www.britannica.com/science/histology|title=Histology {{!}} physiology|encyclopedia=Encyclopedia Britannica|access-date=2018-10-29|language=en}}</ref><ref name="Defined terms histology">{{Cite news|url=https://definedterm.com/histology|title=DefinedTerm: Histology|work=Defined Term|access-date=2018-10-29|language=en-US|আর্কাইভের-তারিখ=২০১৮-১০-২৯|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20181029191818/https://definedterm.com/histology|ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর}}</ref><ref name="Maximow and Bloom, 1957">{{cite book|title=A textbook of Histology|last2=Bloom|first2=William|date=1957|publisher=W. B. Saunders Company|edition=Seventh|last1=Maximow|first1=Alexander A.|location=Philadelphia}}</ref><ref name="Leeson and Leeson, 1981">{{cite book|title=Histology|last2=Leeson|first2=C. Roland|date=1981|publisher=W. B. Saunders Company|pages=600|isbn=978-0721657042|edition=Fourth|last1=Leeson|first1=Thomas S.}}</ref> [[কোষবিজ্ঞান]] বা সাইটোলজি (cytology) ও কলাবিজ্ঞানের (হিস্টোলজি) প্রধান পার্থক্য হল কোষ বিজ্ঞানে মূলতঃ আলাদা আলাদা ভাবে ভাসমান কোষেদের বর্ণনা করা হয়। কলার মধ্যে অবস্থান কালে কোষের জে ত্রিমাত্রিক আকৃতি থাকে, বিচ্ছিন্ন ভাবে ভাসমান কোষে তা থাকে না। ফলে কোষের আকৃতি কেবল কলা বিজ্ঞানে কাজে লাগে কোষবিজ্ঞানে কোন কাজে আসে না। কোষবিজ্ঞান প্রধানত কেন্দ্রকের ([[নিউক্লিয়াস]]) চেহারা ও সাইটোপ্লাস্মের আয়তন ও রংএর পার্থক্য দ্বারা চালিত হয়। কলাবিজ্ঞানে শুধু কোষেদের আকৃতিই নয়, কোষদের অবস্থান, পারস্পরিক নৈকট্য ও আন্তঃকোষীয় সংযোগ, ও ধাত্র ইত্যাদির সাহাযয়ে কলার পরিচয়, কলার মধ্যে কোন অসঙ্গতি আছে কিনা, পরিচয়হীন কলার উ্তপত্তিগত সূত্র, অসমবৃদ্ধি, অবৃদ্ধি, অতিবৃদ্ধি ও কর্কট্রোগের সম্ভাবনা ইত্যাদি সন্ধান করা হয়।
 
কলাস্থানিজ্ঞানের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত আছে [[কলারসায়ন]] (Histochemistry) যাতে কলার উপর নানা রকম রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় কলাকে নানা রঙে রঞ্জিত করে অণুবীক্ষণ যন্ত্রে দেখার উপযোগী করা হয়।