শিরোনামহীন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Moheen (আলোচনা | অবদান)
Moheen (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন
৪০ নং লাইন:
'''শিরোনামহীন''' ১৯৯৬ সালে গঠিত [[ঢাকা]] ভিত্তিক বাংলা [[রক সঙ্গীত|রক]] ব্যান্ড। ১৯৯০-এর দশকের শেষের দিকে ঢাকার [[আন্ডারগ্রাউন্ড সঙ্গীত]] থেকে উঠে এসে [[প্রোগ্রেসিভ রক]], [[সাইকেডেলিক রক]] এবং [[লোক সঙ্গীত|লোক]] ধাঁচের সঙ্গীতের জন্য তারা খ্যাতি অর্জন করে। গানের দর্শন, সুর এবং জনবহুল সরাসরি পরিবেশনার জন্য দলটি বাংলা প্রোগ্রেসিভ রক ধারার শীর্ষস্থানীয় ব্যান্ডগুলির একটি হয়ে ওঠে।
 
শিরোনামহীন ১৯৯৬ সালে [[স্থাপত্য প্রকৌশল]] শিক্ষার্থী [[জিয়াউর রহমান জিয়া]] ([[বেস গিটার|বেস]]), জুয়েল ([[গিটার]]) ও বুলবুল হাসান (কণ্ঠ)- এই তিনজন তরুণের সমন্বয়ে গঠিত হয়। ২০০২ সালে চতুর্থ সদস্য হিসেবে কণ্ঠশিল্পী [[তানজির তুহিন]] দলে যোগ দেন। জিয়া, ব্যান্ডের প্রাথমিক গীতিকার এবং ধারণাগত নেতা হয়ে ওঠে এবং ২০০৪ সালে তাদের প্রথম অ্যালবাম ''[[জাহাজী]]'' প্রকাশ করে। পরবর্তীতে তারা সমালোচনাপূর্ণ এবং বাণিজ্যিকভাবে সফল অ্যালবাম ''[[ইচ্ছে ঘুড়ি]]'' (২০০৬), ''[[বন্ধ জানালা]]'' (২০০৯), ''[[শিরোনামহীনরবীন্দ্রনাথ (অ্যালবাম)|রবীন্দ্রনাথ]]'' (২০১০) এবং ''[[শিরোনামহীন (অ্যালবাম)|শিরোনামহীন]]'' (২০১৩) প্রকাশ করে। তাদের "[[হাসিমুখ]]" (২০০৪) গানটি মুক্তির পর ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে। এছাড়াও তাদের জনপ্রিয় গানের মধ্যে "[[পাখি (শিরোনামহীনের গান)|পাখি]]" ২০০৬ সালে সেরা গান বিভাগে [[চ্যানেল আই|সিটিসেল-চ্যানেল আই মিউজিক পুরস্কার]] লাভ করে। ব্যান্ডটি এছাড়াও দুটি [[শিরোনামহীন#চলচ্চিত্রের স্কোর|চলচ্চিত্রের স্কোর]] পরিচালনা করেছে।
 
ব্যক্তিগত অন্তর্দ্বন্দ্বের কারণে ২০১৭ সালে তুহিন শিরোনামহীন ত্যাগ করেন। পরবর্তীতে নতুন [[ভোকাল]] হিসেবে [[শেখ ইশতিয়াক]] ব্যান্ডে যোগ দেন। এরপর তারা "জাদুকর" (২০১৭), "বোহেমিয়ান" (২০১৮), "বারুদ সমুদ্র" (২০১৮), "এই অবেলায়" (২০১৯), "ক্যাফেটেরিয়া পেরিয়ে" (২০২০) গানগুলি প্রকাশ করে। ২০১০ সালে শিরোনামহীন ব্যান্ডের ওপর একটি তথ্যচিত্র প্রকাশিত হয়। ২০০৮ সালের ১ আগস্ট শিরোনামহীন [[বাংলাদেশ মিউজিকাল ব্যান্ড সমিতি|বাংলাদেশ মিউজিকাল ব্যান্ড সমিতির]] (বামবা) সদস্যপদ লাভ করে।
৭০ নং লাইন:
২০০৮ সালে নতুন সদস্য হিসেবে রাজীব (কিবোর্ড) যোগ দেয়ার পর পর তারা ''[[বন্ধ জানালা]]'' অ্যালবামের কাজ শুরু করে।{{r|কাক-দুই দশক}} ২০০৯ সালে জি-সিরিজ এবং অগ্নিবীণার প্রযোজনায় অ্যালবামটি প্রকাশিত হয়।{{r|DS-Janala}} অ্যালবামটিতে শিরোনাম ট্যাকসহ ১০টি গান সংকলিত হয়েছে। অ্যালবামটিতে [[এসরাজ]], [[বোধন]] (আইরিশ উপকরণ), [[ব্যাঞ্জো]], [[স্যাক্সোফোন]] এবং [[ট্রাম্পেট|ট্রাম্পেটের]] ব্যবহার রয়েছে যা মূলধারার পপ বা রক সঙ্গীতে প্রায়শই ব্যবহৃত হয় না।{{r|DS-Janala}} সেদিক থেকে ''বন্ধ জানালা'' শিরোনামহীনের জন্য কিছুটা চ্যালেঞ্জ ছিল। অ্যালবামটি প্রাণবন্ত সুরসংযোজনে সমৃদ্ধ ছিল। গীতিধর্মীর দিক থেকে শিরোনামহীন তাদের ইতোমধ্যে প্রতিষ্ঠিত শহুরে জীবনধারা ও তার কিছু বড় দৃষ্টিকোণ নিয়ে, সেই সাথে ঐতিহাসিক ঘটনা বা আন্দোলন নিয়ে কাজ করতে চেয়েছে। তাদের "বাস স্টপেজ" গানটি একটি বাস স্টপের চারপাশে নিয়মিত জীবনচিত্রের ওপর ভিত্তি করে। যার একটি চরিত্র তার স্বপ্নকে কোনো কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানের কাছে বিক্রি করে দিয়েছে। তাই জিয়া লিখেছে, "কিছু স্বপ্ন বিক্রি করে যারা"।{{r|সাইফুল}}
 
====''শিরোনামহীন রবীন্দ্রনাথ'' (২০১০)====
{{প্রধান|শিরোনামহীন রবীন্দ্রনাথ (অ্যালবাম)}}
[[চিত্র:শিরোনামহীন রবীন্দ্রনাথ (২০১০).jpg|বাম|থাম্ব|alt=শিরোনামহীন রবীন্দ্রনাথ|''[[শিরোনামহীনরবীন্দ্রনাথ (অ্যালবাম)|রবীন্দ্রনাথ]]'' (২০১০) অ্যালবাম প্রচ্ছদের সম্পাদিত ছবিতে [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর|রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের]] সঙ্গে দলের সদস্যরা]]
{{quote box|quote="আমরা বিশ্বাস করি রবীন্দ্রনাথ নিজেই একটি সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান।"|source=—শিরোনামহীন |width=20% |align=right |style=padding:8px;}}
 
২০১০ সালে তুষারের পরিবর্তে গিটারবাদক হিসেবে [[দিয়াত খান]] ব্যান্ডে যোগ দেন।{{refn|group=বিদ্র|দিয়াত (গিটার) ২০১০ সালে যোগদান করেছেন। (প্রাথমিক উৎস){{sfn|শিরোনামহীন}}}}{{r|কাক-দুই দশক}} ''বন্ধ জানালা'' অ্যালবামের সাফল্যের পর শিরোনামহীন ভিন্নধারায় তাদের চতুর্থ অ্যালবাম প্রকাশের ঝুঁকি নেয়।{{r|রবীন্দ্রসঙ্গীত নিয়ে}} বাঙ্গালি [[বহুবিদ্যাবিশারদ]] [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর|রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের]] সার্ধশত মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ২০১০ সালে প্রকাশিত অ্যালবামের নাম ''[[শিরোনামহীনরবীন্দ্রনাথ (অ্যালবাম)|রবীন্দ্রনাথ]]'',{{r|তারেক}} যেটি মূলত দলটির রক ধারায় [[রবীন্দ্রসঙ্গীত]] সংকলন।{{r|মাহমুদ}} একইসাথে বাংলাদেশে কোনো ব্যান্ডের এটিই ছিল প্রথম [[রবীন্দ্রসঙ্গীত]] অ্যালাবাম।{{r|হেঁটে}} [[বুলবুল ললিতকলা একাডেমি|বুলবুল ললিতকলা একাডেমিতে]] অধ্যয়নকালে তুহিন রবীন্দ্রসঙ্গীতে তামিল নিয়েছিলেন।{{r|মাহমুদ-জামিল}} ফলে মূলত তুহিনের আগ্রহ এবং পরিকল্পনায় অ্যালবামটির কাজ শুরু হয়।{{r|রবীন্দ্রনাথ}} শিরোনামহীন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে বাঙালি সংস্কৃতির একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিবেচনা করে মনে করে, বাঙালি হিসাবে সংস্কৃতি বিষয়ে ন্যূনতম সংবেদনশীল যে কারো রবীন্দ্রনাথকে জানা উচিত। অ্যালবামটিতে তারা ঠাকুরকে শ্রদ্ধা জানায়। রবীন্দ্রনাথের প্রেমের গান থেকে শুরু করে পশ্চিমা ধাঁচের গানও স্থান পেয়েছে অ্যালবামটি।{{r|রবীন্দ্রসঙ্গীত নিয়ে}} তুহিনের মতে, রবীন্দ্রসঙ্গীতের গানের কথায় [[বৈষ্ণব]] ও [[উপনিষদ্‌|উপনিষদিক]] আদর্শের সমন্বয়ের পাশাপাশি [[ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীত]], [[লোকসঙ্গীত]] ও পাশ্চাত্য সুরের ত্রিবেণীসংগম ঘটেছে।{{r|রবীন্দ্রসঙ্গীত নিয়ে}} জিয়া মনে করেন, শিরোনামহীনের অনেক ভক্ত, বিশেষত কিশোর-কিশোরীরা রবীন্দ্রসঙ্গীতের সাথে তেমন পরিচিত নন। ফলে এটি তরুণ শ্রোতাদের মধ্যে রবীন্দ্রনাথের প্রতি আগ্রহ বাড়ানোর প্রয়াস।{{r|মাহমুদ}}
 
রবীন্দ্রনাথ রচিত ২২১২টি গানের মধ্য থেকে কালজয়ী নয়টি গান অ্যালবামটিতে যুক্ত হয়েছে।{{r|রবীন্দ্রসঙ্গীত নিয়ে}}{{r|রবীন্দ্রনাথ}} রবীন্দ্র স্বরলিপির মূল কথা ও সুর ঠিক রাখতে ৬৪টি খন্ডে প্রকাশিত স্বরবিতানের সহায়তায় নেয় তারা।{{r|রবীন্দ্রসঙ্গীত নিয়ে}} অ্যালবামের সঙ্গীত রচনায় ধ্রুপদী, [[বাউল]], লোক, র্কীতন, ভাবানুবাদ এমনকি পশ্চিমা সঙ্গীতের মিশ্রণ ঘটেছে।{{r|রবীন্দ্রসঙ্গীত নিয়ে}} রবীন্দ্রসঙ্গীতগুলোর সুরোরোপে তারা দেশি-বিদেশি ৩৯টি বাদ্যযন্ত্র ব্যবহার করে।{{r|হুসাইন}}{{r|রবীন্দ্রসঙ্গীত নিয়ে}} এই অ্যালবামের জন্য তারা রেইনমেকার, [[গবলেট ড্রাম|দারবুকা]], [[টিনের বাঁশি]] এবং [[বোধ্রান]] ইত্যাদি বাদ্যযন্ত্র ব্যবহার করে। রবীন্দ্রগবেষক ও [[ছায়ানট|ছায়ানটের]] শিল্পীদের মতামত গ্রহণের মাধ্যমে অ্যালবামটি প্রকাশিত হয়েছিল।{{r|রবীন্দ্রসঙ্গীত নিয়ে}} প্রাথমিকভাবে অ্যালবামটির কাজ শেষ হওয়ার প্রায় চার মাস পরও দলটি পছন্দসই প্রকাশনা সংস্থা পায় নি।{{r|রবীন্দ্রনাথ}} অ্যালবামের প্রচ্ছদেচিত্রে রবীন্দ্রনাথের চারপাশে দলটির সদস্যরা শিষ্য হিসেবে উপস্থিত হয়েছে।{{r|মাহমুদ}}{{r|রবীন্দ্রনাথ}} মূলত এটি ছিল রক ধারায় ধ্রপদী সঙ্গীতের পরিবেশন।{{r|আদনিন-Influence}} প্রকাশের পর অ্যালবামটি বাণিজ্যিক সাফল্য লাভ করেছিল।{{r|খান}}
 
====''শিরোনামহীন শিরোনামহীন'' (২০১৩)====
{{প্রধান|শিরোনামহীন শিরোনামহীন(অ্যালবাম)}}
[[চিত্র:শিরোনামহীন শিরোনামহীন (২০১৩).jpg|থাম্ব|alt=শিরোনামহীন|তুহিনের পরিকল্পনায় জিয়ার নকশাকৃত{{r|এবার সবার}} শিরোনামহীনের সর্বশেষ অ্যালবাম ''[[শিরোনামহীন (অ্যালবাম)|শিরোনামহীন]]'' (২০১৩)]]
 
রবীন্দ্রনাথ প্রকল্পের পর ২০১০ সাল থেকে শিরোনামহীন নতুন অ্যালবামের গান নিয়ে কাজ শুরু করে।{{r|এবার সবার}} ২০১১ সালে রাজীবের পরিবর্তে রাসেল কবির (কিবোর্ড) ব্যান্ডে যোগ দেন।{{refn|group=বিদ্র|রাসেল (কিবোর্ড) ২০১১ সালে যোগদান করেছেন। (প্রাথমিক উৎস){{sfn|শিরোনামহীন}}}}{{r|কাক-দুই দশক}} ১৭ বছরের সঙ্গীত সফরের পরে শিরোনামহীন ২০১৩ সালে তাদের প্রথম স্ব-শিরোনাম{{refn|group=বিদ্র|সঙ্গীত সফরের ১৭ বছর পরে শিরোনামহীন তাদের স্ব-শিরোনাম অ্যালবাম প্রকাশের সাহস করছে। (প্রাথমিক উৎস){{sfn|শিরোনামহীন}}}} এবং পঞ্চম অ্যালবাম "[[শিরোনামহীন (অ্যালবাম)|শিরোনামহীন]]" প্রকাশ করে। ২৫টি গানের মধ্য থেকে নির্বাচিত ১০টি গান অ্যালবামটিতে প্রকাশিত হয়েছে। গানগুলি ঢাকার বাংলামোটরের ইনকার্সন মিউজিকে রেকর্ড করা হয়।{{r|আজ আসছে}} অ্যালবামের "আবার হাসিমুখ" গানটি তাদের পূর্রবর্তী "[[হাসিমুখ]]" গানের একটি সংস্করণ।{{r|আদনিন}} তানিম রহমান অংশুর পরিচালনায় "আবার হাসিমুখ" গানটির একটি মিউজিক ভিডিও নির্মাণ করা হয়েছে, যেখানে অভিনয় করেছেন ২০০৭ সালের [[মিস বাংলাদেশ]] বিজয়ী [[জান্নাতুল ফেরদৌস পিয়া]]।{{r|নামহীন}}{{r|স্টার ওমেন}} অ্যালবামটির মাধ্যমে শিরোনামহীন অতীতের জানালার মাধ্যমে নতুন আলোকে আমন্ত্রণ জানাতে তাদের স্বীকারোক্তি, চাহিদা, ক্রোধ, আশা এবং প্রত্যাশা সংকলনের প্রচেষ্টা চালায়। গীতিকথার দৃষ্টিকোণ থেকে অ্যালবামটি নেতিবাচক জীবনযাপনের ইতিবাচক দিক বর্ণনা করে। সাঙ্গীতিকভাবে শিরোনামহীন বেহালা, চেলো, পাবলিক ক্লাসিক অর্কেস্ট্রেশনে রক গিটার, বেস এবং ড্রামের সাথে মিশ্রিত কনট্রাবাস বিভাগের উপর ভিত্তি করে সঙ্গীত রচনা করে।
 
প্রথমবারের মত দলটি তাদের কোনো অ্যালবামের সংগ্রাহক সংস্করণ প্রকাশ করে। সংস্করণে যুক্ত হয়েছে সিডি, ও কাপড়ের মলাটে বাধাইকৃত বই যুক্ত করা হয়ছে। যেখানে গানের লিরিক, লিরিকের পটভূমিসহ প্রাসঙ্গিক তথ্য সংকলিত হয়েছে। অ্যালবামটিতে শিরোনামহীন দলের সদস্য এবং সাথে জড়িত ব্যক্তিদের স্মরণ করিয়েছেন, যারা অন্তত একবার হলেও শিরোনামহীনের হয়ে কাজ করেছিল।{{r|অনেক}} তানজির তুহিনের পরিকল্পনায় জিয়া নিজেই অ্যালবাম প্রচ্ছদ নকশা করেছেন। ২০১৪ সালে ১৪ এপ্রিল [[লেজার ভিশন]] অ্যালবামটির একটি কালেক্টরস সংস্করণ প্রকাশ হয়।{{r|এবার সবার}}
৮৯ নং লাইন:
===২০১৪ থেকে সাম্প্রতিক বছরগুলি===
====অ্যানড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন====
২০১৪ সালের ১৩ এপ্রিল, প্রথম বাংলা ব্যান্ড হিসেবে ব্যান্ডটি ''শিরোনামহীন'' নামে তাদের প্রাতিষ্ঠানিক [[অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশ|অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন]] চালু করে। ব্যান্ড সদস্যদের সম্পর্কে বিস্তারিত, পঞ্চম অ্যালবামের গানসমূহ, গানের কথা, আলোকচিত্র এবং ব্যান্ডের কার্যক্রমের হালনাগাদ এই অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে পাওয়া যাবে।{{r|জাগো-দুই দশক}}{{r|অ্যাপ}} অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে বিনামূল্যে ব্যান্ডের সর্বশেষ ''[[শিরোনামহীন (অ্যালবাম)|শিরোনামহীন]]'' অ্যালবামের সবকটি গান শুনতে পারার সুযোগ রয়েছে।{{r|নিজস্ব অ্যাপ}}
 
====২০১৭: তুহিনের প্রস্থান এবং আইনি যুদ্ধ====