ভাইরাসবিদ্যা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Rafi Bin Tofa (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
Rafi Bin Tofa (আলোচনা | অবদান) সংশোধন, সম্প্রসারণ |
||
১ নং লাইন:
[[অণুজীববিজ্ঞান|অনুজীববিজ্ঞানের]] যে শাখায় [[ভাইরাস]] নিয়ে গবেষণা করা হয় তাকে '''ভাইরোলজি''' বা '''ভাইরাসবিদ্যা''' বলে। ভাইরাস বলতে বোঝায় চোখে দেখা যায় না, একেবারে ক্ষুদ্রাকৃতির, [[ডিএনএ|ডি এন এ]] বা [[আরএনএ|আর এন এ]] নিয়ে গঠিত যা [[ক্যাপসিড|পোটিনের আবরণ]] দিয়ে গঠিত এক ধরণের বস্তু। ভাইরাসবিদ্যায় মূলত ভাইরাসের গঠন, প্রকারভেদ এবং সৃষ্টি রহস্য, রোগাক্রান্ত করা, পোষক দেহে বসবাস ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করা হয়। ভাইরাসবিদ্যা মূলত অণুজীব বিজ্ঞানের একটি শাখা।
মার্টিনোস বেইজেরিক ১৮৯৮ সালে সর্বপ্রথম একটি জীবাণু আবিষ্কার করেন। এটি ছিল মূলত [[টোবাকো মোজাইক
== ভাইরাসগঠিত কিছু রোগ ==
ভাইরাস নিয়ে গবেষনা করার অন্যতম প্রধান কারণ হচ্ছে ভাইরাস অনেক রোগ সৃষ্টি করে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু রোগ হচ্ছে ঠান্ডা, [[ইনফ্লুয়েঞ্জা]], র্যাবিস, মিজলস, [[উদরাময়|ডায়ারিয়া]], [[হেপাটাইটিস]], ডেঙ্গু জ্বর, হলুদ জ্বর, পোলিও, গুটিবসন্ত, এইডস ইত্যাদি।
কিছু কিছু ভাইরাসকে অনকো ভাইরাসও বলা হয়। এই ভাইরাসগুলো [[ক্যান্সার]] সৃষ্টি করে। যেমন মানুষের মধ্যে হিউম্যানপ্যাপিলমা ভাইরাস উল্লেখযোগ্য। এছাড়া আছে মহিলাদের জড়ায়ুর ক্যান্সার। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই যৌনমিলনের ক্ষেত্রে ভাইরাস জড়ায়ুতে গিয়ে ক্যান্সার সৃষ্টি করে। এছাড়াও হেপাটাইটিস বি, সি ও যকৃতের ক্যান্সার ভাইরাসের মাধ্যমে সৃষ্টি হয়।
|